বাংলারজমিন
নড়াইলে কাবিখা’র সড়ক সংস্কারে অনিয়মের অভিযোগ
নড়াইল প্রতিনিধি
১৩ জুলাই ২০২০, সোমবার, ৯:০৪ পূর্বাহ্ন
নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার নলদী ইউনিয়ন পরিষদ কর্র্তৃক সড়ক সংস্কার কাজে দুর্নীতি-অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে।
সরজমিন জানা যায়, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের কাবিখা প্রকল্পের আওতায় নলদী ইউনিয়ন পরিষদের অধীনে নখখালী পাকা রাস্তা হতে সমশের শেখ-এর বাড়ি পর্যন্ত ইটের ফ্লাট সলিং দ্বারা সড়ক সংস্কার বাবদ ১০ মে. টন গম বরাদ্দ দেয়া হয়। এলাকাবাসীর অভিযোগ নড়াইল-২ আসনের সাংসদ মাশরাফি বিন মুর্তজা’র প্রচেষ্টায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় হতে এ সড়ক সংস্কারে ১০ মে. টন গম বরাদ্দ দেয়া হয়। ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী রাস্তা ও ইট দেখিয়ে ক্ষোভের সঙ্গে আরো বলেন, বরাদ্দকৃত সমুদয় গম উত্তোলন করা হলেও অতি নিম্নমানের ইট দিয়ে রাস্তার কাজ করা হয়েছে। মানুষ যাতে ইটের মান বুঝতে না পারে তার জন্য কৌশল হিসাবে বালু ও মাটি দিয়ে রাস্তা ঢেকে দেয়া হয়েছে। যে পর্যন্ত রাস্তা করার কথা তার থেকে অনেক কম হয়েছে।
এ বিষয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য টিক্কা শিকদার বলেন, এ কাজের পিআইসি দরি-মিঠাপুর গ্রামের ইকবল বিশ্বাস। ইকবল বিশ্বাসকে ভালো ইট দিয়ে কাজ করার অনুরোধ করলেও তিনি তা-করেননি। এমনকি যে পর্যন্ত রাস্তা করার কথা তার অর্ধেক করেছেন। তাছাড়া এ কাজের সবকিছু চেয়ারম্যান নিজেই ব্যক্তিগতভাবে নিয়ন্ত্রণ করেছেন, অন্য কাউকে মূল্যায়ন করা হয়নি। পিআইসি ইকবল বিশ্বাস বলেন, তিনি নামেমাত্র পিআইসি যা করার সবকিছু করেছেন চেয়ারম্যান। এ ব্যাপারে নলদী ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ পাখী কাজে দুর্নীতি অনিয়মের কথা অস্বীকার করে বলেন, ১০ মে টন গম বিক্রি করে ১ লাখ ৯০ হাজার টাকা পাওয়া গেছে। এই টাকা দিয়ে প্রায় ৪৫০ ফুট রাস্তা করা হয়েছে। আর এলাকায় ভালো ইট না পাওয়ায় মাগুরার মহম্মদপুর থেকে প্রতি হাজার ইট ৮ হাজার টাকা করে ১৩ হাজার ইট কেনা হয়েছে।
এর সঙ্গে ৮ গাড়ি বালু, মিস্ত্রি ও লেবার খরচ এবং অফিসের খরচ দিয়ে যে কাজ করা হয়েছে, তাতে কাজ শেষে খুব বেশি টাকা বেঁচে থাকার কথা না। এদিকে কাজে দুর্নীতি অনিয়মের অভিযোগ এনে স্থানীয়রা লোহাগড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
লোহাগড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুকুল কুমার মৈত্র বলেন, কাজের মান সন্তোষজনক না হলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
সরজমিন জানা যায়, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের কাবিখা প্রকল্পের আওতায় নলদী ইউনিয়ন পরিষদের অধীনে নখখালী পাকা রাস্তা হতে সমশের শেখ-এর বাড়ি পর্যন্ত ইটের ফ্লাট সলিং দ্বারা সড়ক সংস্কার বাবদ ১০ মে. টন গম বরাদ্দ দেয়া হয়। এলাকাবাসীর অভিযোগ নড়াইল-২ আসনের সাংসদ মাশরাফি বিন মুর্তজা’র প্রচেষ্টায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় হতে এ সড়ক সংস্কারে ১০ মে. টন গম বরাদ্দ দেয়া হয়। ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী রাস্তা ও ইট দেখিয়ে ক্ষোভের সঙ্গে আরো বলেন, বরাদ্দকৃত সমুদয় গম উত্তোলন করা হলেও অতি নিম্নমানের ইট দিয়ে রাস্তার কাজ করা হয়েছে। মানুষ যাতে ইটের মান বুঝতে না পারে তার জন্য কৌশল হিসাবে বালু ও মাটি দিয়ে রাস্তা ঢেকে দেয়া হয়েছে। যে পর্যন্ত রাস্তা করার কথা তার থেকে অনেক কম হয়েছে।
এ বিষয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য টিক্কা শিকদার বলেন, এ কাজের পিআইসি দরি-মিঠাপুর গ্রামের ইকবল বিশ্বাস। ইকবল বিশ্বাসকে ভালো ইট দিয়ে কাজ করার অনুরোধ করলেও তিনি তা-করেননি। এমনকি যে পর্যন্ত রাস্তা করার কথা তার অর্ধেক করেছেন। তাছাড়া এ কাজের সবকিছু চেয়ারম্যান নিজেই ব্যক্তিগতভাবে নিয়ন্ত্রণ করেছেন, অন্য কাউকে মূল্যায়ন করা হয়নি। পিআইসি ইকবল বিশ্বাস বলেন, তিনি নামেমাত্র পিআইসি যা করার সবকিছু করেছেন চেয়ারম্যান। এ ব্যাপারে নলদী ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ পাখী কাজে দুর্নীতি অনিয়মের কথা অস্বীকার করে বলেন, ১০ মে টন গম বিক্রি করে ১ লাখ ৯০ হাজার টাকা পাওয়া গেছে। এই টাকা দিয়ে প্রায় ৪৫০ ফুট রাস্তা করা হয়েছে। আর এলাকায় ভালো ইট না পাওয়ায় মাগুরার মহম্মদপুর থেকে প্রতি হাজার ইট ৮ হাজার টাকা করে ১৩ হাজার ইট কেনা হয়েছে।
এর সঙ্গে ৮ গাড়ি বালু, মিস্ত্রি ও লেবার খরচ এবং অফিসের খরচ দিয়ে যে কাজ করা হয়েছে, তাতে কাজ শেষে খুব বেশি টাকা বেঁচে থাকার কথা না। এদিকে কাজে দুর্নীতি অনিয়মের অভিযোগ এনে স্থানীয়রা লোহাগড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
লোহাগড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুকুল কুমার মৈত্র বলেন, কাজের মান সন্তোষজনক না হলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।