এক্সক্লুসিভ
রিজেন্ট নামটি নিয়েও লিগ্যাল নোটিশ পেয়েছিল শাহেদ
স্টাফ রিপোর্টার, উখিয়া থেকে
১৩ জুলাই ২০২০, সোমবার, ৮:২৯ পূর্বাহ্ন
নিজের মালিকানাধীন রিজেন্ট হাসপাতালে অনুমোদনহীন টেস্ট কিট এবং করোনার ভুয়া রিপোর্ট দিয়ে আলোচিত শাহেদের আরেকটি ধরা পড়েছে।আর সেটি হলো- পরের জমিতে ছবি তুলে নিজের বলে চালানোর ছবি। যা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। কক্সবাজার জেলার উখিয়া উপজেলার মেরিন ড্রাইভ রোডের ইমামের ডেইল এলাকার ‘রিজেন্ট গ্রুপ’-এর সাইনবোর্ড লাগানো একটি জায়গার সামনে দাঁড়িয়ে পোজ দেন শাহেদ। ‘রিজেন্ট’ নামের মিল থাকলেও এই ‘রিজেন্ট’ সেই ‘রিজেন্ট’ নয়। সাইনবোর্ডের ‘রিজেন্ট গ্রুপের’ মালিক সাবেক রাষ্ট্রদূত চট্টগ্রামের গোলাম আকবর খন্দকার। কিন্তু এখানে শাহেদের ছবি তোলাও একটা বড় প্রতারনা।
উখিয়া উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান সরওয়ার জাহান চৌধুরী নিজের ফেসবুকে এ সংক্রান্ত একটি স্ট্যাটাস দেন। স্ট্যাটাসে তিনি লিখেন- মেরিন ড্রাইভ রোডের ইমামের ডেইল এলাকায় প্রতারক শাহেদের তোলা ছবিটি আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। এটাও একটা বড় বাটপারি। এই জমিগুলোর প্রকৃত মালিক আসল ‘রিজেন্ট গ্রুপ’ যার অফিস ঠিকানা- ডেল্টা ডালিয়া, কামাল আতাতুর্ক রোড, বনানী, ঢাকা। শাহেদের ‘রিজেন্ট’ ২নং রিজেন্ট। অফিস ঠিকানা- উত্তরা, ঢাকা। আসল রিজেন্ট গ্রুপের এর মালিক সাবেক রাষ্ট্রদূত চট্টগ্রামের গোলাম আকবর খন্দকার। আমার জানামতে, গোলাম আকবর খোন্দকার সাহেবের ‘রিজেন্ট গ্রুপ’ নামের কোম্পানিটি ১৯৮৮ সালে রেজিস্ট্রার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানি থেকে নিবন্ধনকৃত। দীর্ঘদিন এই কোম্পানি সুনামের সঙ্গে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে। ২০১৪-১৫ সালের দিকে হঠাৎ জনৈক শাহেদ ‘রিজেন্ট গ্রুপ’ নামে আরেকটি কোম্পানির জন্মদান করে। যা বেআইনি ও ফৌজদারি আপরাধ। এই প্রেক্ষাপটে ২০১৫ সালের অক্টোবরে গোলাম আকবর খোন্দকার আইনজীবীর মাধ্যমে রেজিঃ ডাকযোগে শাহেদের ২ নম্বর ‘রিজেন্ট গ্রুপের’ বরাবর লিগ্যাল নোটিশ পাঠান। কিন্তু শাহেদ ক্ষমতাশালীদের কাছের মানুষ হওয়ায় আইনের তোয়াক্কা না করে ‘রিজেন্ট গ্রুপ’ নাম দিয়েই অদ্যাবধি তার কুকর্মগুলো চালিয়ে আসছিল। শাহেদ যে কত বড় বাটপার তা ইমামের ডেইলে গোলাম আকবর খোন্দকারের আসল ‘রিজেন্ট গ্রুপের’ জমির সাইন বোর্ড ব্যাগগ্রাউন্ড রেখে তোলা ছবিখানা তার প্রমাণ। এখন জানা যাচ্ছে, প্রতারণার অভিযোগে এক সময় জেলেও যেতে হয়েছিল বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন নাম নেয়া শাহেদকে। কিন্তু ‘প্রভাবশালীদের সঙ্গে সখ্যের’ জোরে তিনি আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটিতেও পদ পেয়ে গিয়েছিলেন।
উখিয়া উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান সরওয়ার জাহান চৌধুরী নিজের ফেসবুকে এ সংক্রান্ত একটি স্ট্যাটাস দেন। স্ট্যাটাসে তিনি লিখেন- মেরিন ড্রাইভ রোডের ইমামের ডেইল এলাকায় প্রতারক শাহেদের তোলা ছবিটি আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। এটাও একটা বড় বাটপারি। এই জমিগুলোর প্রকৃত মালিক আসল ‘রিজেন্ট গ্রুপ’ যার অফিস ঠিকানা- ডেল্টা ডালিয়া, কামাল আতাতুর্ক রোড, বনানী, ঢাকা। শাহেদের ‘রিজেন্ট’ ২নং রিজেন্ট। অফিস ঠিকানা- উত্তরা, ঢাকা। আসল রিজেন্ট গ্রুপের এর মালিক সাবেক রাষ্ট্রদূত চট্টগ্রামের গোলাম আকবর খন্দকার। আমার জানামতে, গোলাম আকবর খোন্দকার সাহেবের ‘রিজেন্ট গ্রুপ’ নামের কোম্পানিটি ১৯৮৮ সালে রেজিস্ট্রার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানি থেকে নিবন্ধনকৃত। দীর্ঘদিন এই কোম্পানি সুনামের সঙ্গে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে। ২০১৪-১৫ সালের দিকে হঠাৎ জনৈক শাহেদ ‘রিজেন্ট গ্রুপ’ নামে আরেকটি কোম্পানির জন্মদান করে। যা বেআইনি ও ফৌজদারি আপরাধ। এই প্রেক্ষাপটে ২০১৫ সালের অক্টোবরে গোলাম আকবর খোন্দকার আইনজীবীর মাধ্যমে রেজিঃ ডাকযোগে শাহেদের ২ নম্বর ‘রিজেন্ট গ্রুপের’ বরাবর লিগ্যাল নোটিশ পাঠান। কিন্তু শাহেদ ক্ষমতাশালীদের কাছের মানুষ হওয়ায় আইনের তোয়াক্কা না করে ‘রিজেন্ট গ্রুপ’ নাম দিয়েই অদ্যাবধি তার কুকর্মগুলো চালিয়ে আসছিল। শাহেদ যে কত বড় বাটপার তা ইমামের ডেইলে গোলাম আকবর খোন্দকারের আসল ‘রিজেন্ট গ্রুপের’ জমির সাইন বোর্ড ব্যাগগ্রাউন্ড রেখে তোলা ছবিখানা তার প্রমাণ। এখন জানা যাচ্ছে, প্রতারণার অভিযোগে এক সময় জেলেও যেতে হয়েছিল বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন নাম নেয়া শাহেদকে। কিন্তু ‘প্রভাবশালীদের সঙ্গে সখ্যের’ জোরে তিনি আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটিতেও পদ পেয়ে গিয়েছিলেন।
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]