বিশ্বজমিন
ভারতে রেকর্ড ভেঙ্গেই চলেছে করোনা
মানবজমিন ডেস্ক
১২ জুলাই ২০২০, রবিবার, ২:২৪ পূর্বাহ্ন
ভারতে প্রতিদিনই যেনো রেকর্ড ভাঙ্গতে নেমেছে করোনা ভাইরাস। দেশটিতে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছে ২৭ হাজার ১১৪ জন। এটি এখন পর্যন্ত দেশটিতে একদিনে সর্বোচ্চ সংক্রমণের ঘটনা। ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এ নিয়ে দেশটিতে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল ৮ লাখ ২১ হাজার জনে। অপরদিকে শনিবার দেশটিতে প্রাণ হারিয়েছেন ৫১৯ জন। এতে করোনায় মৃত ভারতীয়র সংখ্যা বেড়ে দাড়াল ২২ হাজার ১২৩ জনে।
ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, শনিবার ভারতে কোভিড-১৯ আক্রান্তের সংখ্যা ৮ লক্ষ পেরিয়ে যায়। ৭ লক্ষ থেকে ৮ লক্ষে পৌঁছতে মাত্র ৪ দিন সময় লেগেছে। অর্থাৎ ভারতে করোনা সংক্রমণ ধারাবাহিকভাবে বাড়ছেই। করোনা ভাইরাস আক্রান্তের সংখ্যা ভারতে ১ লক্ষে পৌঁছাতে ১১০ দিন সময় লেগেছিল, আর সেই সংখ্যা ৮ লক্ষের বেশি হতে সময় লেগেছে মাত্র ৫২ দিন।
ভারতে সবথেকে ভয়াবহ অবস্থা মহারাষ্ট্রের। এরপরই রয়েছে তামিলনাড়ু, কর্নাটক, দিল্লি ও তেলেঙ্গানা। তবে চিকিৎসা সহায়তায় দেশটিতে এরইমধ্যে বেশিরভাগ করোনা রোগীই সুস্থ হয়ে উঠছেন। সরকারি তথ্য মতে, সারা দেশে মোট ৫ লাখ ১৬ হাজার জন সুস্থ হয়ে উঠেছে। ভারতে এই সুস্থতার হার এখন ৬২.৭৮ শতাংশ।
গত ২৪ ঘণ্টায় মহারাষ্ট্রে নতুন করে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে আরও ৭,৮৬২ জন। ফলে রাজ্যটিতে করোনা আক্রান্তের মোট সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৩৯ হাজার জনে। এখনো সেখানে সক্রিয় করোনা রোগী ৯৫ হাজার ৬৪৭ জন।
অবস্থা গুরুতর হচ্ছে পশ্চিমবঙ্গেও
বাংলাদেশের প্রতিবেশি ভারতীয় রাজ্য পশ্চিমবঙ্গেও ক্রমশ জাঁকিয়ে বসেছে করোনা ভাইরাস। রাজ্যটিতে আরো ১ হাজার ১৯৮ জন নতুন করে আক্রান্ত হয়েছে। এখন পর্যন্ত এটিই রাজ্যটির দৈনিক সংক্রমণের হিসাবে সর্বোচ্চ রেকর্ড। রাজ্যের করোনা পরিস্থিতি বিবেচনা করে কনটেইনমেন্ট জোনগুলোতে কড়া লকডাউন জারি করেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। বৃহস্পতিবার থেকেই কনটেইনমেন্ট জোনগুলোতে বসবাসকারী মানুষজন ঘরবন্দি, বন্ধ রয়েছে এলাকার দোকানপাটও। পশ্চিমবঙ্গে স্বাস্থ্য দফতরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, সেখানে মোট করোনা আক্রান্ত এখন ২৭ হাজার ১০৯ জন। একদিনে সেখানে ২৬ জন করোনা রোগীর মৃত্যু হয়েছে। এতে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮৮০ জনে। পরিস্থিতি বিবেচনা করে পশ্চিমবঙ্গে মোট ৪৬৩ টি এলাকাকে কনটেইমেন্ট জোন হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছে।
ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, শনিবার ভারতে কোভিড-১৯ আক্রান্তের সংখ্যা ৮ লক্ষ পেরিয়ে যায়। ৭ লক্ষ থেকে ৮ লক্ষে পৌঁছতে মাত্র ৪ দিন সময় লেগেছে। অর্থাৎ ভারতে করোনা সংক্রমণ ধারাবাহিকভাবে বাড়ছেই। করোনা ভাইরাস আক্রান্তের সংখ্যা ভারতে ১ লক্ষে পৌঁছাতে ১১০ দিন সময় লেগেছিল, আর সেই সংখ্যা ৮ লক্ষের বেশি হতে সময় লেগেছে মাত্র ৫২ দিন।
ভারতে সবথেকে ভয়াবহ অবস্থা মহারাষ্ট্রের। এরপরই রয়েছে তামিলনাড়ু, কর্নাটক, দিল্লি ও তেলেঙ্গানা। তবে চিকিৎসা সহায়তায় দেশটিতে এরইমধ্যে বেশিরভাগ করোনা রোগীই সুস্থ হয়ে উঠছেন। সরকারি তথ্য মতে, সারা দেশে মোট ৫ লাখ ১৬ হাজার জন সুস্থ হয়ে উঠেছে। ভারতে এই সুস্থতার হার এখন ৬২.৭৮ শতাংশ।
গত ২৪ ঘণ্টায় মহারাষ্ট্রে নতুন করে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে আরও ৭,৮৬২ জন। ফলে রাজ্যটিতে করোনা আক্রান্তের মোট সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৩৯ হাজার জনে। এখনো সেখানে সক্রিয় করোনা রোগী ৯৫ হাজার ৬৪৭ জন।
অবস্থা গুরুতর হচ্ছে পশ্চিমবঙ্গেও
বাংলাদেশের প্রতিবেশি ভারতীয় রাজ্য পশ্চিমবঙ্গেও ক্রমশ জাঁকিয়ে বসেছে করোনা ভাইরাস। রাজ্যটিতে আরো ১ হাজার ১৯৮ জন নতুন করে আক্রান্ত হয়েছে। এখন পর্যন্ত এটিই রাজ্যটির দৈনিক সংক্রমণের হিসাবে সর্বোচ্চ রেকর্ড। রাজ্যের করোনা পরিস্থিতি বিবেচনা করে কনটেইনমেন্ট জোনগুলোতে কড়া লকডাউন জারি করেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। বৃহস্পতিবার থেকেই কনটেইনমেন্ট জোনগুলোতে বসবাসকারী মানুষজন ঘরবন্দি, বন্ধ রয়েছে এলাকার দোকানপাটও। পশ্চিমবঙ্গে স্বাস্থ্য দফতরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, সেখানে মোট করোনা আক্রান্ত এখন ২৭ হাজার ১০৯ জন। একদিনে সেখানে ২৬ জন করোনা রোগীর মৃত্যু হয়েছে। এতে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮৮০ জনে। পরিস্থিতি বিবেচনা করে পশ্চিমবঙ্গে মোট ৪৬৩ টি এলাকাকে কনটেইমেন্ট জোন হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছে।
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]