খেলা
রোজ বোল টেস্ট শুরু আজ
লড়াইটা হোল্ডার-স্টোকসেরও
স্পোর্টস ডেস্ক
৮ জুলাই ২০২০, বুধবার, ৮:৫৬ পূর্বাহ্ন
ঐতিহাসিক এক দ্বৈরথ দিয়ে ১১৭ দিন পর মাঠে ফিরছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট। আজ বিকাল ৪টায় রোজ বোল ক্রিকেট গ্রাউন্ডে শুরু হচ্ছে ইংল্যান্ড-ওয়েস্ট ইন্ডিজ তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম টেস্ট। ১৯২৮ সালে লর্ডসে প্রথম সাক্ষাতের পর এখন পর্যন্ত ৩৭টি সিরিজে ১৫৭ টেস্টে মুখোমুখি হয়েছে ইংল্যান্ড-ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
দুই দলের নেতৃত্বে রয়েছেন তারা। তবে কেবল দলীয় নয়, লড়াইটা তাদের নিজেদেরও। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দলের প্রধান কোচ ফিল সিমন্স আগেই বলেছিলেন- এবারের ইংল্যান্ড-উইন্ডিজ লড়াইটা দুই অলরাউন্ডার জেসন হোল্ডার ও বেন স্টোকসের। আজ রোজ বোলে সিরিজের প্রথম ম্যাচে টস করতে নামবেন তারাই। হোল্ডার বর্তমানে টেস্টের অলরাউন্ডার র্যাঙ্কিংয়ে আছেন শীর্ষে। স্টোকসের অবস্থান ঠিক তার পরেই। আর গতকাল ফিল সিমন্স বলেন, ‘আশা করি অলরাউন্ডারদের এই লড়াইয়ে নিজেকে শ্রেষ্ঠ প্রমাণ করবে হোল্ডার।’
জো রুট না থাকায় ঘরের মাঠের সিরিজের প্রথম টেস্টে অধিনায়কের দায়িত্ব নিতে হয়েছে স্টোকসকে। জাতীয় দলকে নেতৃত্ব দেয়ার অভিজ্ঞতা এবারই প্রথম তার। ডেইলি মিররকে স্টোকস বলেন, ‘আমার জন্য একটা স্পেশাল দিন হতে যাচ্ছে। অবশ্যই অনেক মর্যাদার ব্যাপার। তবে আমার মনযোগ পারফরম্যান্সে। নিজের সেরাটা দিতে চাই।’ এবারের সিরিজটি ইংল্যান্ডের জন্য প্রতিশোধের। গত বছর ক্যারিবিয়ানে খেলতে গিয়ে উইজডেন ট্রফিটা হারিয়েছিল তারা। হোল্ডার বাহিনী বেশ দাপটের সঙ্গে ২-১ ব্যবধানে জিতে নেয় সেই সিরিজ। স্টোকস বলেন, ‘আমি সতীর্থদের কাছ থেকে পুরো ৫ দিন ১০০ ভাগ পারফরম্যান্স চাই। ওয়েস্ট ইন্ডিজের মতো মানসম্পন্ন দলের বিপক্ষে জয় পেতে এটাই দরকার।’
‘উইন্ডিজ ৫ দিন টিকতে পারবে না’
২০১৭ সালে সবশেষ ইংল্যান্ড সফরে ২-১ ব্যবধানে হেরেছিল ওয়েস্ট উইন্ডিজ। এরপর থেকে ১৯ টেস্টে তাদের ব্যাটসম্যানদের ব্যাটিং গড় মাত্র ২৩.৫৯। এজন্যই ইংল্যান্ডকে এ সিরিজে ‘ফেভারিট’ বলছেন সাবেক উইন্ডিজ অধিনায়ক ব্রায়ান লারা। তার ভাষ্য, ‘ইংল্যান্ডকে তাদের ঘরের মাটিতে হারানো খুব কঠিন। ওরাই এ সিরিজে ফেভারিট।’ ১৩১ টেস্টে ১১,৯৫৩ রান সংগ্রাহক লারা মনে করেন, ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জিততে হলে ৪ দিনের মধ্যেই জয় নিশ্চিত করতে হবে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে। তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয় না তারা (উইন্ডিজ) ৫ দিন টিকতে পারবে। যা করার ৪ দিনেই করতে হবে।’ এরপরও একটা প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ সিরিজ প্রত্যাশা ক্রিকেটের বড়পুত্রের, ‘এই সিরিজ বিশ্বজুড়ে সবাই দেখবে। আশা করছি প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে। তারা (হোল্ডাররা) যদি জিততে পারে তা হবে ক্যারিবিয়ানদের জন্য অনেক বড় ব্যাপার। টেস্টের প্রথম দিন পারফরম্যান্স ভালো হলে বোঝা যাবে ইংল্যান্ডের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সামর্থ্য আছে তাদের। এটাই গুরুত্বপূর্ণ।
দুই দলের নেতৃত্বে রয়েছেন তারা। তবে কেবল দলীয় নয়, লড়াইটা তাদের নিজেদেরও। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দলের প্রধান কোচ ফিল সিমন্স আগেই বলেছিলেন- এবারের ইংল্যান্ড-উইন্ডিজ লড়াইটা দুই অলরাউন্ডার জেসন হোল্ডার ও বেন স্টোকসের। আজ রোজ বোলে সিরিজের প্রথম ম্যাচে টস করতে নামবেন তারাই। হোল্ডার বর্তমানে টেস্টের অলরাউন্ডার র্যাঙ্কিংয়ে আছেন শীর্ষে। স্টোকসের অবস্থান ঠিক তার পরেই। আর গতকাল ফিল সিমন্স বলেন, ‘আশা করি অলরাউন্ডারদের এই লড়াইয়ে নিজেকে শ্রেষ্ঠ প্রমাণ করবে হোল্ডার।’
জো রুট না থাকায় ঘরের মাঠের সিরিজের প্রথম টেস্টে অধিনায়কের দায়িত্ব নিতে হয়েছে স্টোকসকে। জাতীয় দলকে নেতৃত্ব দেয়ার অভিজ্ঞতা এবারই প্রথম তার। ডেইলি মিররকে স্টোকস বলেন, ‘আমার জন্য একটা স্পেশাল দিন হতে যাচ্ছে। অবশ্যই অনেক মর্যাদার ব্যাপার। তবে আমার মনযোগ পারফরম্যান্সে। নিজের সেরাটা দিতে চাই।’ এবারের সিরিজটি ইংল্যান্ডের জন্য প্রতিশোধের। গত বছর ক্যারিবিয়ানে খেলতে গিয়ে উইজডেন ট্রফিটা হারিয়েছিল তারা। হোল্ডার বাহিনী বেশ দাপটের সঙ্গে ২-১ ব্যবধানে জিতে নেয় সেই সিরিজ। স্টোকস বলেন, ‘আমি সতীর্থদের কাছ থেকে পুরো ৫ দিন ১০০ ভাগ পারফরম্যান্স চাই। ওয়েস্ট ইন্ডিজের মতো মানসম্পন্ন দলের বিপক্ষে জয় পেতে এটাই দরকার।’
‘উইন্ডিজ ৫ দিন টিকতে পারবে না’
২০১৭ সালে সবশেষ ইংল্যান্ড সফরে ২-১ ব্যবধানে হেরেছিল ওয়েস্ট উইন্ডিজ। এরপর থেকে ১৯ টেস্টে তাদের ব্যাটসম্যানদের ব্যাটিং গড় মাত্র ২৩.৫৯। এজন্যই ইংল্যান্ডকে এ সিরিজে ‘ফেভারিট’ বলছেন সাবেক উইন্ডিজ অধিনায়ক ব্রায়ান লারা। তার ভাষ্য, ‘ইংল্যান্ডকে তাদের ঘরের মাটিতে হারানো খুব কঠিন। ওরাই এ সিরিজে ফেভারিট।’ ১৩১ টেস্টে ১১,৯৫৩ রান সংগ্রাহক লারা মনে করেন, ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জিততে হলে ৪ দিনের মধ্যেই জয় নিশ্চিত করতে হবে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে। তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয় না তারা (উইন্ডিজ) ৫ দিন টিকতে পারবে। যা করার ৪ দিনেই করতে হবে।’ এরপরও একটা প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ সিরিজ প্রত্যাশা ক্রিকেটের বড়পুত্রের, ‘এই সিরিজ বিশ্বজুড়ে সবাই দেখবে। আশা করছি প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে। তারা (হোল্ডাররা) যদি জিততে পারে তা হবে ক্যারিবিয়ানদের জন্য অনেক বড় ব্যাপার। টেস্টের প্রথম দিন পারফরম্যান্স ভালো হলে বোঝা যাবে ইংল্যান্ডের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সামর্থ্য আছে তাদের। এটাই গুরুত্বপূর্ণ।