বাংলারজমিন
দোহারে কিশোরীকে ধর্ষণ, ধরাছোঁয়ার বাইরে তারা মিয়া
দোহার (ঢাকা) প্রতিনিধি
৭ জুলাই ২০২০, মঙ্গলবার, ৮:৩০ পূর্বাহ্ন
ঢাকার দোহার উপজেলার বিলাসপুরে ১৩ বছর বয়সী এক কিশোরীকে হত্যার ভয় দেখিয়ে পালাক্রমে ধর্ষনের অভিযোগে দোহার থানায় তিনটি মামলা হলেও ঘটনার সাথে সম্পৃক্ত আরেক আলোচিত ব্যক্তি মুদি দোকানদার তারা মিয়া রয়েছে পুলিশের তালিকার বাইরে। এ ঘটনায় বিলাসপুরে চলছে সমালোচনার ঝড়। ধর্ষনের ঘটনার সাথে তারা মিয়ার নাম এসেছে ঘটনার সহযোগী হিসেবে। এছাড়া তারা মিয়া নিজেই ধর্ষিতাকে বিভিন্ন সময়ে যৌন হয়রানি করে। যেটি ধর্ষিতা সাংবাদিকদের সামনে স্বীকার করেছে অকপটে। অথচ সেই তারামিয়া নেই ধর্ষনের ঘটনায় তিনটি মামলার কোনটিতেও। এ বিষয়ে দোহার থানার ওসি মো. সাজ্জাদ হোসেন মানবজমিনকে বলেন, মেয়েটি তারা মিয়ার নাম একবারও আমাকে এমনকি আমাদের সার্কেল এসপি স্যারকে বলেনি। সুতরাং তার নাম এ মামলায় আসবে কেন? এ ঘটনায় ধর্ষনের স্বীকার কিশোরীকে ঢাকা মেডিকেল কলেজের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে ভর্তি করা হয়েছে জানান পুলিশ।
এদিকে এর আগে গত শনিবার রাতে ধর্ষণে সহযোগিতা করার অপরাধে সুমা (৩০) নামের এক নারীকে গ্রেফতার করেছে দোহার থানা পুলিশ।
উল্লেখ্য, প্রায় আড়াই মাস আগে সেলিম চোকদারের মেয়ের সাথে ঘুমিয়ে ছিলো ধর্ষণের স্বীকার হওয়া সেই কিশোরী। ঘুমন্ত অবস্থায় হঠাৎ করেই সেলিম চোকদার (৪৫) এসে সেই কিশোরীকে মুখ চেপে ধরে বাড়ির পার্শ¦বর্তী একটি পরিত্যক্ত জায়গায় নিয়ে জোর পূর্বক ধর্ষণ করেন। ধর্ষণের এ ঘটনা কাউকে না জানাতে মেয়েটিকে বিভিন্ন ভয়ভীতি দেখান সেলিম চোকদার। এতেই ক্ষান্ত হননি তিনি। এরপর প্রতিবেশী বন্ধু কিয়ামউদ্দিন হওলাদার (৪৯)ও ইদ্রিস মোল্লা ( ৪৮) কে নিয়ে বেশ কয়েকদিন ধর্ষণ করেন সেলিম চোকদার। আর এ কাজে সহযোগীতা করেন ধর্ষিত কিশোরীর বাড়িওয়ালার মেয়ে সুমা (৩০) এবং আরেক প্রতিবেশী মুদি দোকানদার তারা মিয়া (৪৭)।
ওই কিশোরী আরো জানান, ধর্ষণের সময় ধর্ষকরা এ ঘটনা কাউকে না জানাতে দা,বটি দেখিয়ে তাকে হত্যার ভয় দেখাতো। শুধু তাই নয় ধর্ষকদের সহযোগী মুদি দোকানী তারা মিয়া কিশোরীর বাবা সুমনের কাছে টাকা পাবে এ কথা বলে কিশোরীকে সুযোগ বুঝে দোকানে নিয়ে তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে হাত দিতেন।
সম্প্রতি এ ঘটনা নাটকীয়ভাবে জানাজানি হয় একটি গ্রাম্য শালিসের মাধ্যমে।
এদিকে এর আগে গত শনিবার রাতে ধর্ষণে সহযোগিতা করার অপরাধে সুমা (৩০) নামের এক নারীকে গ্রেফতার করেছে দোহার থানা পুলিশ।
উল্লেখ্য, প্রায় আড়াই মাস আগে সেলিম চোকদারের মেয়ের সাথে ঘুমিয়ে ছিলো ধর্ষণের স্বীকার হওয়া সেই কিশোরী। ঘুমন্ত অবস্থায় হঠাৎ করেই সেলিম চোকদার (৪৫) এসে সেই কিশোরীকে মুখ চেপে ধরে বাড়ির পার্শ¦বর্তী একটি পরিত্যক্ত জায়গায় নিয়ে জোর পূর্বক ধর্ষণ করেন। ধর্ষণের এ ঘটনা কাউকে না জানাতে মেয়েটিকে বিভিন্ন ভয়ভীতি দেখান সেলিম চোকদার। এতেই ক্ষান্ত হননি তিনি। এরপর প্রতিবেশী বন্ধু কিয়ামউদ্দিন হওলাদার (৪৯)ও ইদ্রিস মোল্লা ( ৪৮) কে নিয়ে বেশ কয়েকদিন ধর্ষণ করেন সেলিম চোকদার। আর এ কাজে সহযোগীতা করেন ধর্ষিত কিশোরীর বাড়িওয়ালার মেয়ে সুমা (৩০) এবং আরেক প্রতিবেশী মুদি দোকানদার তারা মিয়া (৪৭)।
ওই কিশোরী আরো জানান, ধর্ষণের সময় ধর্ষকরা এ ঘটনা কাউকে না জানাতে দা,বটি দেখিয়ে তাকে হত্যার ভয় দেখাতো। শুধু তাই নয় ধর্ষকদের সহযোগী মুদি দোকানী তারা মিয়া কিশোরীর বাবা সুমনের কাছে টাকা পাবে এ কথা বলে কিশোরীকে সুযোগ বুঝে দোকানে নিয়ে তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে হাত দিতেন।
সম্প্রতি এ ঘটনা নাটকীয়ভাবে জানাজানি হয় একটি গ্রাম্য শালিসের মাধ্যমে।