খেলা
শিষ্যদের হাতাহাতি মরিনহোর কাছে ’সুন্দর ঘটনা’
স্পোর্টস ডেস্ক
৭ জুলাই ২০২০, মঙ্গলবার, ১০:৫৩ পূর্বাহ্ন
ফুটবলে হাতাহাতি বা কথার লড়াই নিয়মিত দৃশ্য। এর বেশির ভাগই হয়ে থাকে প্রতিপক্ষের সঙ্গে। কিন্তু সতীর্থের সঙ্গে এমন ঘটনা বিরল। সেটাই দেখা গেছে সোমবার রাতে ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগে টটেনহাম-এভারটন ম্যাচে। মাঝ বিরতির সময় নিজেদের ভেতর লেগে গিয়েছিল হুগো লরিস আর হিউং মিন সনের। টটেনহাম অধিনায়ক হুগো লরিস দৌড়ে এসে হিউং মিন সনের কাঁধে ধাক্কা দিয়েছিলেন। এরপর মাঠেই কথা কাটাকাটি হয়েছে দুইজনের। হাতাহাতির দিকেই যাচ্ছিল, তবে সতীর্থরা এসে দুইজনকে আলাদা করে দিয়ে মাঠ ছেড়েছেন তখন। ম্যাচের পর ওই ঘটনাকে হোসে মরিনহো বলেছেন, ‘সুন্দর দৃশ্য’।
মরিনহো কেন এটাকে ‘সুন্দর’ বলেছেন সেটা ব্যাখ্যা করার আগে বিশ্লেষণ করা যাক লরিস-সনের হাতাহাতি নিয়ে। প্রথমার্ধের ঠিক আগে বলের নিয়ন্ত্রণ হারান দক্ষিণ কোরিয়ান ফরোয়ার্ড হিউং মিন সন। তারপরও বলের দখল নিতে চেষ্টা করতে দেখা যায়নি সনকে। সেখান থেকে প্রায় গোল করেই ফেলছিলেন এভারটন স্ট্রাইকার রিচার্লিসন। দক্ষিণ কোরিয়ান তারকার এমন ‘অলসতা’ পছন্দ হয়নি স্পার্স অধিনায়ক লরিসের। প্রথমার্ধ শেষে ড্রেসিংরুমে ফেরার পথে সনের দিকে তেড়ে আসেন ফ্রান্সকে বিশ্বকাপ জেতানো এই গোলরক্ষক।
নিজেদের মাঠে এভারটনের বিপক্ষে ১-০ গোলে এগিয়ে ছিল টটেনহাম। পরে ম্যাচ শেষ হয়েছে ওই স্কোরলাইনেই। ম্যাচের পর লরিস আর সন অবশ্য গলা মিলিয়েছেন, মাঠের ঝামেলা মাঠেই ফেলে আসার ইঙ্গিত দিয়েছেন। আর মরিনহো পেয়েছেন প্রিমিয়ার লীগে নিজের ২০০তম জয়। তবে মাইলফলক ছোঁয়ার রাতের পুরোটাই মরিনহোকে কাটাতে হয়েছে লরিস-সনের হাতাহাতির ঘটনা ব্যাখ্যা করে। মরিনহো বলেন, ‘এটা সুন্দর দৃশ্য। সম্ভবত এটা আমাদের নিজেদের ভেতর চলা কথা বার্তার ফল। ‘এরকম একটা কিছুর দরকার ছিল দলকে উজ্জীবিত করে তুলতে। মাঠে আপনাকে এমন চরিত্র দেখাতে হবে। যখন ওদের রিএকশন দেখেছি, এরপর আর সন্দেহ ছিল না। সনি (সন) ছেলে হিসেবে দারুণ। সবাই সনকে পছন্দ করে। কিন্তু অধিনায়ক ওকে বলেছে ওর দলকে আরও দিতে হবে, আরও খাটতে হবে ‘
আগের ম্যাচে শেফিল্ড ইউনাইটেডের কাছে ৩-১ গোলে হেরেছিল টটেনহাম। সেই ম্যাচের পর শিষ্যদের আরও দায়িত্ব নিয়ে খেলার আহবান জানান মরিনহো।
লরিসও ম্যাচ শেষে বললেন এটা ড্রেসিংরুমে আলোচনার ফল, এটা আমাদের ড্রেসিংরুমের ব্যাপার। বাইরে আপনি যা খুশি তাই বলতে পারেন। আমার আর সনির ভেতর যা হয়েছে সেটা ফুটব্লেরই অংশ ম্যাচের
পরনিশ্চয়ই দেখেছেন আমরা খুশিই ছিলাম।’ মাইকেল কিনের প্রথমার্ধের আত্মঘাতী গোল জয় এনে দিয়েছে টটেনহামকে। ৩৩ ম্যাচ শেষে ৪৮ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট টেবিলের ৮ এ উঠেছে মরিনহোর দল।
মরিনহো কেন এটাকে ‘সুন্দর’ বলেছেন সেটা ব্যাখ্যা করার আগে বিশ্লেষণ করা যাক লরিস-সনের হাতাহাতি নিয়ে। প্রথমার্ধের ঠিক আগে বলের নিয়ন্ত্রণ হারান দক্ষিণ কোরিয়ান ফরোয়ার্ড হিউং মিন সন। তারপরও বলের দখল নিতে চেষ্টা করতে দেখা যায়নি সনকে। সেখান থেকে প্রায় গোল করেই ফেলছিলেন এভারটন স্ট্রাইকার রিচার্লিসন। দক্ষিণ কোরিয়ান তারকার এমন ‘অলসতা’ পছন্দ হয়নি স্পার্স অধিনায়ক লরিসের। প্রথমার্ধ শেষে ড্রেসিংরুমে ফেরার পথে সনের দিকে তেড়ে আসেন ফ্রান্সকে বিশ্বকাপ জেতানো এই গোলরক্ষক।
নিজেদের মাঠে এভারটনের বিপক্ষে ১-০ গোলে এগিয়ে ছিল টটেনহাম। পরে ম্যাচ শেষ হয়েছে ওই স্কোরলাইনেই। ম্যাচের পর লরিস আর সন অবশ্য গলা মিলিয়েছেন, মাঠের ঝামেলা মাঠেই ফেলে আসার ইঙ্গিত দিয়েছেন। আর মরিনহো পেয়েছেন প্রিমিয়ার লীগে নিজের ২০০তম জয়। তবে মাইলফলক ছোঁয়ার রাতের পুরোটাই মরিনহোকে কাটাতে হয়েছে লরিস-সনের হাতাহাতির ঘটনা ব্যাখ্যা করে। মরিনহো বলেন, ‘এটা সুন্দর দৃশ্য। সম্ভবত এটা আমাদের নিজেদের ভেতর চলা কথা বার্তার ফল। ‘এরকম একটা কিছুর দরকার ছিল দলকে উজ্জীবিত করে তুলতে। মাঠে আপনাকে এমন চরিত্র দেখাতে হবে। যখন ওদের রিএকশন দেখেছি, এরপর আর সন্দেহ ছিল না। সনি (সন) ছেলে হিসেবে দারুণ। সবাই সনকে পছন্দ করে। কিন্তু অধিনায়ক ওকে বলেছে ওর দলকে আরও দিতে হবে, আরও খাটতে হবে ‘
আগের ম্যাচে শেফিল্ড ইউনাইটেডের কাছে ৩-১ গোলে হেরেছিল টটেনহাম। সেই ম্যাচের পর শিষ্যদের আরও দায়িত্ব নিয়ে খেলার আহবান জানান মরিনহো।
লরিসও ম্যাচ শেষে বললেন এটা ড্রেসিংরুমে আলোচনার ফল, এটা আমাদের ড্রেসিংরুমের ব্যাপার। বাইরে আপনি যা খুশি তাই বলতে পারেন। আমার আর সনির ভেতর যা হয়েছে সেটা ফুটব্লেরই অংশ ম্যাচের
পরনিশ্চয়ই দেখেছেন আমরা খুশিই ছিলাম।’ মাইকেল কিনের প্রথমার্ধের আত্মঘাতী গোল জয় এনে দিয়েছে টটেনহামকে। ৩৩ ম্যাচ শেষে ৪৮ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট টেবিলের ৮ এ উঠেছে মরিনহোর দল।