খেলা
সুলশারকে রোনালদো-রুনির কথা মনে করাচ্ছেন গ্রিনউড
স্পোর্টস ডেস্ক
৬ জুলাই ২০২০, সোমবার, ৮:১৬ পূর্বাহ্ন
করোনাভাইরাস বিরতির পর পুনরায় শুরু হওয়া ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগে দারুণ ছন্দে রয়েছে ম্যানচেস্টার ইউনাইটডে। নিজেদের প্রত্যাবর্তনের ম্যাচে টটেনহ্যাম হটস্পারের মাঠে ১-১ ড্র করেছিল তারা। এরপর জিতেই চলেছে দলটি। শনিবার রাতে ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ম্যাসন গ্রিনউডের জোড়া গোলে ৫-২ ব্যবধানে জিতেছে ইউনাইটেড। প্রতিযোগিতার সফলতম দলটির বাকি তিন গোলদাতা হলেন মার্কাস রাশফোর্ড, অ্যান্থনি মার্শিয়াল ও ব্রুনো ফার্নান্দেস। সব প্রতিযোগিতা মিলে এই নিয়ে টানা ১৬ ম্যাচ অপরাজিত রইলো রেকর্ড ২০ বারের লীগ চ্যাম্পিয়নরা।
গ্রিনউডের এমন নজর কাড়া পারফরমেন্স সুরশারকে মনে করিয়ে দিচ্ছে ওয়েন রুনি ও ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর কথা, ‘আমি টিনএজ রুনিকে দেখেছি। গ্রিনউডকেও আমার কাছে রুনির মতো স্পেশালিস্ট গোলস্কোরার বলেই মনে হচ্ছে। গ্রিনউড পোস্টে শট নিলে গোল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে বেশি। অনেকটা ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর মতো। তবে আমি এখনই রোনালদো-রুনির সঙ্গে গ্রিনউডের তুলনা করার মতো বোকামি করবো না। গ্রিনউড নিজের ক্যারিয়ার গড়বে নিজস্ব মহিমায়। যদি সে নিজেকে ধরে রাখতে পারে এবং সঠিক সিদ্ধান্ত নেয় সেক্ষেত্রে তার ক্যারিয়ারটা হতে পারে অসাধারণ।’
মার্শিয়াল ও রাশফোর্ড ওল্ড ট্রাফোর্ডে চলমান লীগে গোলসংখ্যা নিয়ে গেছেন ১০-এ। এক মৌসুমে সবশেষ ইউনাইটেডের দুইজন (ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো ও কার্লোস তেভেজ) খেলোয়াড় ঘরের মাঠে অন্তত ১০ গোল পেয়েছিলেন ২০০৭-০৮ মৌসুমে। গ্রিনউড, রাশফোর্ড ও মার্শিয়াল ত্রয়ীর গোল সংখ্যা (৫৫) চলমান মৌসুমে লিভারপুলের মোহাম্মদ সালাহ, সাদিও মানে ও রবার্তো ফিরমিনোরদের চেয়ে ৪ গোল বেশি।
ইউনাইটেডের হয়ে পঞ্চম গোলটি করেন ব্রুনো ফার্নান্দেস। জানুয়ারির ২২ তারিখে বার্নলির কাছে হারের পর অপরাজিত থাকার ধারাটা ১৬ ম্যাচে নিয়ে গেছে ইউনাইটেড।
রেড ডেভিলদের পরিবর্তনে বড় ভূমিকা জানুয়ারির দলবদলে যোগ দেওয়া ২৫ বছর বয়সী এই পর্তুগিজ মিডফিল্ডারের। আগের ম্যাচে জোড়া গোলের পর এবার বোর্নমাউথের বিপক্ষে করেছেন এক গোল, আর এক অ্যাসিস্ট। প্রিমিয়ার লীগের ৯ ম্যাচে তার গোল এখন ৬টি, সঙ্গে অ্যাসিস্ট আরও ৪টি।
গ্রিনউডের এমন নজর কাড়া পারফরমেন্স সুরশারকে মনে করিয়ে দিচ্ছে ওয়েন রুনি ও ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর কথা, ‘আমি টিনএজ রুনিকে দেখেছি। গ্রিনউডকেও আমার কাছে রুনির মতো স্পেশালিস্ট গোলস্কোরার বলেই মনে হচ্ছে। গ্রিনউড পোস্টে শট নিলে গোল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে বেশি। অনেকটা ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর মতো। তবে আমি এখনই রোনালদো-রুনির সঙ্গে গ্রিনউডের তুলনা করার মতো বোকামি করবো না। গ্রিনউড নিজের ক্যারিয়ার গড়বে নিজস্ব মহিমায়। যদি সে নিজেকে ধরে রাখতে পারে এবং সঠিক সিদ্ধান্ত নেয় সেক্ষেত্রে তার ক্যারিয়ারটা হতে পারে অসাধারণ।’
মার্শিয়াল ও রাশফোর্ড ওল্ড ট্রাফোর্ডে চলমান লীগে গোলসংখ্যা নিয়ে গেছেন ১০-এ। এক মৌসুমে সবশেষ ইউনাইটেডের দুইজন (ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো ও কার্লোস তেভেজ) খেলোয়াড় ঘরের মাঠে অন্তত ১০ গোল পেয়েছিলেন ২০০৭-০৮ মৌসুমে। গ্রিনউড, রাশফোর্ড ও মার্শিয়াল ত্রয়ীর গোল সংখ্যা (৫৫) চলমান মৌসুমে লিভারপুলের মোহাম্মদ সালাহ, সাদিও মানে ও রবার্তো ফিরমিনোরদের চেয়ে ৪ গোল বেশি।
ইউনাইটেডের হয়ে পঞ্চম গোলটি করেন ব্রুনো ফার্নান্দেস। জানুয়ারির ২২ তারিখে বার্নলির কাছে হারের পর অপরাজিত থাকার ধারাটা ১৬ ম্যাচে নিয়ে গেছে ইউনাইটেড।
রেড ডেভিলদের পরিবর্তনে বড় ভূমিকা জানুয়ারির দলবদলে যোগ দেওয়া ২৫ বছর বয়সী এই পর্তুগিজ মিডফিল্ডারের। আগের ম্যাচে জোড়া গোলের পর এবার বোর্নমাউথের বিপক্ষে করেছেন এক গোল, আর এক অ্যাসিস্ট। প্রিমিয়ার লীগের ৯ ম্যাচে তার গোল এখন ৬টি, সঙ্গে অ্যাসিস্ট আরও ৪টি।