বিশ্বজমিন
জাপানে ভারি বর্ষণ, ভূমিধস, বহু মৃত্যু
মানবজমিন ডেস্ক
৫ জুলাই ২০২০, রবিবার, ১০:১৬ পূর্বাহ্ন
ভারি বর্ষণে সৃষ্ট বন্যা ও ভূমিধসে জাপানে কমপক্ষে ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। ৯ জন নিখোঁজ রয়েছেন। ধারণা করা হচ্ছে, মৃতদের বেশির ভাগই কেয়ার হোম বা প্রবীণদের সেবাকেন্দ্রের। দক্ষিণাঞ্চলীয় দ্বীপ কিউশু’তে এ ঘটনা ঘটেছে। এ অবস্থায় রোববার রাতভর বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাষ দেয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে নাগরিকদের সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। তবে মৃতের সংখ্যা সম্পর্কে সরকারি কোনো বিবৃতি দেয়া হয়নি এখনও। এ খবর দিয়েছে অনলাইন বিবিসি।
এতে আরো বলা হয়েছে, কমপক্ষে ২ লাখ মানুষকে উদ্ধার করে নিরাপদে সরিয়ে নিতে নির্দেশ দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। উদ্ধার অভিযানে সহায়তার জন্য পাঠানো হচ্ছে ১০ হাজার সেনা সদস্যকে। সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সেখানকার কুমামোতো এবং কাগোশিমা এলাকার অবকাঠামো। কুমামোতোর গভর্নর ইকুও কাবাশিমা বলেছেন, একটি নার্সিং হোমে কিছু মানুষকে উদ্ধার করা হয়েছে ‘কার্ডিও-রেসপিরেটরি এরেস্ট’ অবস্থায়। জাপানে এই শব্দগুলো ব্যবহার করা হয় কোনো মানুষ মারা গেলে চিকিৎসকরা ডেথ সার্টিফিকেট ইস্যুর আগে।
ফুটেজে দেখা যায়, কুমা নদী সব কিছু ধুয়েমুছে নিয়ে যাচ্ছে। অন্য ছবিতে দেখা যায়, ভূমিধসের ফলে সৃষ্ট স্রোত গাড়ি ও বাড়ি চাপা দিয়ে ঢেকে দিচ্ছে। জাপানের আবহাওয়া বিষয়ক এজেন্সি বলেছে, এ অঞ্চলে এর আগে এমন বৃষ্টিপাত দেখা যায় নি কখনো। একটি আশ্রয়শিবিরে আশ্রয় নেয়া একজন নারী বলেছেন, তিনি কখনো কল্পনাও করতে পারেন নি যে, বৃষ্টি এত শক্তিশালী হতে পারে। কুমামোতোর আশিকিতায় বসবাস করেন হারুকা ইয়ামাদা। তিনি বলেছেন, বিশাল বিশাল গাছ এবং বাড়িঘরগুলো পানির তোড় ধুয়েমুছে নিয়ে যাচ্ছে- তাকিয়ে তাকিয়ে দেখলাম। শুনলাম কিছু একটা ভেঙে যাওয়ার বিকট শব্দ। লিক হয়ে যাওয়া গ্যাস এবং পয়ঃনিষ্কাশনের লাইন থেকে গন্ধ বেরিয়ে আসছিল। জাতীয় সম্প্রচার মাধ্যম এনএইচকে বলেছে, তাকিনোইয়ে আটটি বাড়ি ধুয়ে মুছে নিয়েছে পানির তোড়।
এতে আরো বলা হয়েছে, কমপক্ষে ২ লাখ মানুষকে উদ্ধার করে নিরাপদে সরিয়ে নিতে নির্দেশ দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। উদ্ধার অভিযানে সহায়তার জন্য পাঠানো হচ্ছে ১০ হাজার সেনা সদস্যকে। সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সেখানকার কুমামোতো এবং কাগোশিমা এলাকার অবকাঠামো। কুমামোতোর গভর্নর ইকুও কাবাশিমা বলেছেন, একটি নার্সিং হোমে কিছু মানুষকে উদ্ধার করা হয়েছে ‘কার্ডিও-রেসপিরেটরি এরেস্ট’ অবস্থায়। জাপানে এই শব্দগুলো ব্যবহার করা হয় কোনো মানুষ মারা গেলে চিকিৎসকরা ডেথ সার্টিফিকেট ইস্যুর আগে।
ফুটেজে দেখা যায়, কুমা নদী সব কিছু ধুয়েমুছে নিয়ে যাচ্ছে। অন্য ছবিতে দেখা যায়, ভূমিধসের ফলে সৃষ্ট স্রোত গাড়ি ও বাড়ি চাপা দিয়ে ঢেকে দিচ্ছে। জাপানের আবহাওয়া বিষয়ক এজেন্সি বলেছে, এ অঞ্চলে এর আগে এমন বৃষ্টিপাত দেখা যায় নি কখনো। একটি আশ্রয়শিবিরে আশ্রয় নেয়া একজন নারী বলেছেন, তিনি কখনো কল্পনাও করতে পারেন নি যে, বৃষ্টি এত শক্তিশালী হতে পারে। কুমামোতোর আশিকিতায় বসবাস করেন হারুকা ইয়ামাদা। তিনি বলেছেন, বিশাল বিশাল গাছ এবং বাড়িঘরগুলো পানির তোড় ধুয়েমুছে নিয়ে যাচ্ছে- তাকিয়ে তাকিয়ে দেখলাম। শুনলাম কিছু একটা ভেঙে যাওয়ার বিকট শব্দ। লিক হয়ে যাওয়া গ্যাস এবং পয়ঃনিষ্কাশনের লাইন থেকে গন্ধ বেরিয়ে আসছিল। জাতীয় সম্প্রচার মাধ্যম এনএইচকে বলেছে, তাকিনোইয়ে আটটি বাড়ি ধুয়ে মুছে নিয়েছে পানির তোড়।