শেষের পাতা
সেই দুই ভাইয়ের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, বাড়ি ব্যাংকের টাকা জব্দ
ফরিদপুর প্রতিনিধি
৫ জুলাই ২০২০, রবিবার, ৮:২৬ পূর্বাহ্ন
ফরিদপুর শহর আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন বরকত ও তার ভাই প্রেস ক্লাবের বহিষ্কৃত সভাপতি ইমতিয়াজ হাসান রুবেলের সকল বিষয়-সম্পত্তি জব্দ করেছে সিআইডি।
সিআইডি’র ঢাকা মেট্রো পশ্চিম বিভাগের পুলিশ পরিদর্শক এসএম মিরাজ আল মামুন জানান, জেলা আওয়ামী লীগের বিতর্কিত এই দুই নেতা দলে অনুপ্রবেশ করে টেন্ডারবাজি, খুনখারাবি, চাঁদাবাজিসহ নানা অপকর্ম করে হাজার হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে। এ ব্যাপারে ঢাকার কাফরুল থানায় গত ২৬শে মে ওই দুই ভাইয়ের নামে দুই হাজার কোটি টাকা অবৈধভাবে কামিয়ে বিশাল ভূসম্পত্তির পাশাপাশি বিদেশে টাকা পাচার করেছে মর্মে মানি লন্ডারিংয়ের মামলা করা হয়। ২৮শে মে তিনি অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা নিয়োগপ্রাপ্তি হয়ে ফরিদপুরে এসে অনুসন্ধান পেয়ে বিষয়টির সত্যতা পান।
এদিকে গত ২৭শে মে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট সুবল সাহার বাড়িতে হামলার ঘটনায় বরকত-রুবেলের বদরপুরস্থ বাড়ি থেকে তাদেরকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এ সময় তাদের কাছে থাকা বিপুল পরিমাণ আগ্নেয়াস্ত্র, বিদেশি মদ, বিদেশি টাকা জব্দ করা হয়। পরবর্তীতে অস্ত্র, চাঁদাবাজি ও মাদকের মামলায় ৭ দফায় ২৩ দিনের রিমান্ড শেষে বর্তমানে জেলা কারাগারে রয়েছে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সিআইডি’র এসপি উত্তম কুমার জানান, গ্রেপ্তারকৃত বরকত-রুবেলের দেশের সরকারি- বেসরকারি বিভিন্ন ব্যাংকে একাধিক অ্যাকাউন্টে শত শত কোটি টাকা মজুত রয়েছে। বরকতের ক্ষেত্রে বরকত, বরকত চৌধুরী, বরকত ইবনে সালাম, চৌধুরী ইবনে সালাম বরকত, মেসার্স বরকত এন্টারপ্রাইজ, বরকত ডেইরি ফার্ম ইত্যাদি, রুবেলেরও একই ধরনের নামে বিভিন্ন ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট রয়েছে। তারা ইতিমধ্যে ফরিদপুরে এসে গ্রেপ্তারকৃত দুই ভাইয়ের আরো তদন্তের জন্য আদালতের কাছে ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেছেন। রিমান্ড মঞ্জুর হলে তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করবেন। তিনি আরো জানান, তাদের আয়ের উৎসে যারা সহযোগিতা করেছে তাদের কেউই ছাড় পাবে না। সকলকেই পর্যায়ক্রমে আইনের আওতায় আনা হবে। এ ছাড়া তারা ইতিমধ্যে বরকত-রুবেলের বাড়ি, পরিবহন, পেট্রোল পাম্প, ভাটাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান সিজ করেছে।
সিআইডি’র ঢাকা মেট্রো পশ্চিম বিভাগের পুলিশ পরিদর্শক এসএম মিরাজ আল মামুন জানান, জেলা আওয়ামী লীগের বিতর্কিত এই দুই নেতা দলে অনুপ্রবেশ করে টেন্ডারবাজি, খুনখারাবি, চাঁদাবাজিসহ নানা অপকর্ম করে হাজার হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে। এ ব্যাপারে ঢাকার কাফরুল থানায় গত ২৬শে মে ওই দুই ভাইয়ের নামে দুই হাজার কোটি টাকা অবৈধভাবে কামিয়ে বিশাল ভূসম্পত্তির পাশাপাশি বিদেশে টাকা পাচার করেছে মর্মে মানি লন্ডারিংয়ের মামলা করা হয়। ২৮শে মে তিনি অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা নিয়োগপ্রাপ্তি হয়ে ফরিদপুরে এসে অনুসন্ধান পেয়ে বিষয়টির সত্যতা পান।
এদিকে গত ২৭শে মে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট সুবল সাহার বাড়িতে হামলার ঘটনায় বরকত-রুবেলের বদরপুরস্থ বাড়ি থেকে তাদেরকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এ সময় তাদের কাছে থাকা বিপুল পরিমাণ আগ্নেয়াস্ত্র, বিদেশি মদ, বিদেশি টাকা জব্দ করা হয়। পরবর্তীতে অস্ত্র, চাঁদাবাজি ও মাদকের মামলায় ৭ দফায় ২৩ দিনের রিমান্ড শেষে বর্তমানে জেলা কারাগারে রয়েছে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সিআইডি’র এসপি উত্তম কুমার জানান, গ্রেপ্তারকৃত বরকত-রুবেলের দেশের সরকারি- বেসরকারি বিভিন্ন ব্যাংকে একাধিক অ্যাকাউন্টে শত শত কোটি টাকা মজুত রয়েছে। বরকতের ক্ষেত্রে বরকত, বরকত চৌধুরী, বরকত ইবনে সালাম, চৌধুরী ইবনে সালাম বরকত, মেসার্স বরকত এন্টারপ্রাইজ, বরকত ডেইরি ফার্ম ইত্যাদি, রুবেলেরও একই ধরনের নামে বিভিন্ন ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট রয়েছে। তারা ইতিমধ্যে ফরিদপুরে এসে গ্রেপ্তারকৃত দুই ভাইয়ের আরো তদন্তের জন্য আদালতের কাছে ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেছেন। রিমান্ড মঞ্জুর হলে তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করবেন। তিনি আরো জানান, তাদের আয়ের উৎসে যারা সহযোগিতা করেছে তাদের কেউই ছাড় পাবে না। সকলকেই পর্যায়ক্রমে আইনের আওতায় আনা হবে। এ ছাড়া তারা ইতিমধ্যে বরকত-রুবেলের বাড়ি, পরিবহন, পেট্রোল পাম্প, ভাটাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান সিজ করেছে।