বাংলারজমিন
বন্দরে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে তৈরি হচ্ছে ভেজাল চানাচুর
বন্দর (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি
২ জুলাই ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৬:৩৫ পূর্বাহ্ন
বন্দরে সরকারি নিয়মনীতিকে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে অবাধে তৈরি হচ্ছে জাহিদ ফুড প্রোডাক্ট নামের ভেজাল চানাচুর। অনুমোদনবিহীন এ ভেজাল চানাচুরের কারখার সন্ধান পাওয়া গেছে উপজেলার তিনগাঁও এলাকায়।
সরজমিন ঘুরে দেখা গেছে, উপজেলার বন্দর ইউপির তিনগাঁও এলাকায় বিএসটিআই-এর অনুমোদনবিহীন জাহিদ ফুড প্রোডাক্ট নামের শাহাবুদ্দিন মিয়া অবাধে তৈরি করছে ভেজাল চানাচুর। ভেজাল চানাচুর তৈরিতে ব্যবহার করা হচ্ছে বিষাক্ত রং, হাইড্রজ ও বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থ। স্থানীয় প্রশাসনকে ম্যানেজ করে এই ভেজাল চানাচুর তৈরি করে বন্দর উপজেলার বিভিন্ন স্থানে বিক্রি করছে বলে অভিযোগ উঠেছে। চানাচুর কাখানার মালিক শাহাবুদ্দিন জানান, আমি সবাইকে ম্যানেজ করে ব্যবসা পরিচালনা করছি। আমি এখন বাহিরে আছি। পরে এক সময় আসবেন। আপনার চায়ের দাওয়াত রইল। বন্দর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) শুক্লা সরকার জানান, ভেজাল চানাচুর কারখানার তথ্য আমার জানা নেই। তবে ভেজাল পণ্য তৈরি করে যদি বাজার বিক্রি করা হয়। তাহলে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হবে।
সরজমিন ঘুরে দেখা গেছে, উপজেলার বন্দর ইউপির তিনগাঁও এলাকায় বিএসটিআই-এর অনুমোদনবিহীন জাহিদ ফুড প্রোডাক্ট নামের শাহাবুদ্দিন মিয়া অবাধে তৈরি করছে ভেজাল চানাচুর। ভেজাল চানাচুর তৈরিতে ব্যবহার করা হচ্ছে বিষাক্ত রং, হাইড্রজ ও বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থ। স্থানীয় প্রশাসনকে ম্যানেজ করে এই ভেজাল চানাচুর তৈরি করে বন্দর উপজেলার বিভিন্ন স্থানে বিক্রি করছে বলে অভিযোগ উঠেছে। চানাচুর কাখানার মালিক শাহাবুদ্দিন জানান, আমি সবাইকে ম্যানেজ করে ব্যবসা পরিচালনা করছি। আমি এখন বাহিরে আছি। পরে এক সময় আসবেন। আপনার চায়ের দাওয়াত রইল। বন্দর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) শুক্লা সরকার জানান, ভেজাল চানাচুর কারখানার তথ্য আমার জানা নেই। তবে ভেজাল পণ্য তৈরি করে যদি বাজার বিক্রি করা হয়। তাহলে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হবে।