বিশ্বজমিন
বতসোয়ানায় ৩৫০টির বেশি হাতির রহস্যজনক মৃত্যু
মানবজমিন ডেস্ক
২ জুলাই ২০২০, বৃহস্পতিবার, ২:৩৯ পূর্বাহ্ন
আফ্রিকার দেশ বতসোয়ানার উত্তরাঞ্চলে রহস্যজনকভাবে মারা যাচ্ছে হাতির দল। এখন পর্যন্ত ৩৫০টির বেশি হাতির মৃত্যু হয়েছে। বিজ্ঞানীরা এ ঘটনাকে ‘সংরক্ষণ বিপর্যয়’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। সাম্প্রতিক হাতি মারা যাওয়ার এই ঘটনা প্রথম গোচরে আসে মে মাসে। ওকাংভাঙ্গে ব-দ্বীপে মাসের শুরুর দিকে একটি মৃত হাতির দলের খোঁজ পাওয়া যায়। ওই মাসে সবমিলিয়ে ১৬৯টি হাতির মৃত্যু নিশ্চিত করে কর্মকর্তারা। স্থানীয় সূত্র অনুসারে, মধ্য-জুনের মধ্যে সে সংখ্যা দ্বিগুণের চেয়ে বেশি হয়ে দাঁড়ায়। এর মধ্যে ৭০ শতাংশ হাতির মৃত্যু হয়েছে জলাধারের কাছে। এ খবর দিয়েছে দ্য গার্ডিয়ান।
যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক দাতব্য সংস্থা ন্যাশনাল পার্ক রেসকিউ’র সংরক্ষণ বিষয়ক পরিচালক নিয়াল ম্যাককান জানান, এই মাত্রায় গণ হারে মৃত্যু বহু সময় পর দেখা যাচ্ছে। খরা ব্যতিত অন্যকোনো কারণে এমন মৃত্যুর কথা আমার জানা নেই।
বতসোয়ানা সরকার এখনো মৃত হাতিগুলো পরীক্ষা করে দেখেনি, তাই ঠিক কী কারণে তাদের মৃত্যু হয়েছে তা এখনো অস্পষ্ট। তবে দেশটির বন্যপ্রাণী ও জাতীয় পার্ক বিষয়ক বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ড. সিরিল তাওলো জানিয়েছেন, তারা অন্তত ২৮০টি মৃত হাতির অবস্থান নিশ্চিত করেছেন ও কয়েকটি হাতির নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে। আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই পরীক্ষার ফলাফল পাওয়া যাবে।
বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন হয়তো বিষ প্রয়োগ বা অজানা ভাইরাসের শিকার হয়েই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছে বৃহদকায় প্রাণীগুলো। স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শীদের ভাষ্যমতে, কিছু হাতিকে একসঙ্গে চক্রাকারে হাঁটতে দেখা গেছে। এটা ¯œায়বিক বৈকল্যের লক্ষণ। তবে পরীক্ষা ব্যতিত কিছুই নিশ্চিত করে বলতে পারছেন না বিশেষজ্ঞরা।
স্থানীয় গণমাধ্যম অনুসারে, সকল বয়স ও লিঙ্গের হাতিই মারা যাচ্ছে। এর মধ্যে জীবিত কিছু হাতি অত্যন্ত দুর্বল ও ক্ষীণকায় হয়ে পড়েছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, আসন্ন দিনগুলোয় আরো হাতির মৃত্যু হতে পারে এবং প্রকৃত মৃত হাতির সংখ্যা প্রকাশিত সংখ্যার চেয়ে অনেক বেশি।
উল্লেখ্য, ওকাংভাঙ্গে ব-দ্বীপে প্রায় ১৫ হাজার হাতির বসবাস রয়েছে। বতসোনিয়ার মোট হাতির ১০ শতাংশের বিচরণ সেখানে। এখন অবধি পার্শ্ববর্তী দেশগুলোয় এরকম গণ হারে হাতির মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়নি।
যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক দাতব্য সংস্থা ন্যাশনাল পার্ক রেসকিউ’র সংরক্ষণ বিষয়ক পরিচালক নিয়াল ম্যাককান জানান, এই মাত্রায় গণ হারে মৃত্যু বহু সময় পর দেখা যাচ্ছে। খরা ব্যতিত অন্যকোনো কারণে এমন মৃত্যুর কথা আমার জানা নেই।
বতসোয়ানা সরকার এখনো মৃত হাতিগুলো পরীক্ষা করে দেখেনি, তাই ঠিক কী কারণে তাদের মৃত্যু হয়েছে তা এখনো অস্পষ্ট। তবে দেশটির বন্যপ্রাণী ও জাতীয় পার্ক বিষয়ক বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ড. সিরিল তাওলো জানিয়েছেন, তারা অন্তত ২৮০টি মৃত হাতির অবস্থান নিশ্চিত করেছেন ও কয়েকটি হাতির নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে। আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই পরীক্ষার ফলাফল পাওয়া যাবে।
বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন হয়তো বিষ প্রয়োগ বা অজানা ভাইরাসের শিকার হয়েই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছে বৃহদকায় প্রাণীগুলো। স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শীদের ভাষ্যমতে, কিছু হাতিকে একসঙ্গে চক্রাকারে হাঁটতে দেখা গেছে। এটা ¯œায়বিক বৈকল্যের লক্ষণ। তবে পরীক্ষা ব্যতিত কিছুই নিশ্চিত করে বলতে পারছেন না বিশেষজ্ঞরা।
স্থানীয় গণমাধ্যম অনুসারে, সকল বয়স ও লিঙ্গের হাতিই মারা যাচ্ছে। এর মধ্যে জীবিত কিছু হাতি অত্যন্ত দুর্বল ও ক্ষীণকায় হয়ে পড়েছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, আসন্ন দিনগুলোয় আরো হাতির মৃত্যু হতে পারে এবং প্রকৃত মৃত হাতির সংখ্যা প্রকাশিত সংখ্যার চেয়ে অনেক বেশি।
উল্লেখ্য, ওকাংভাঙ্গে ব-দ্বীপে প্রায় ১৫ হাজার হাতির বসবাস রয়েছে। বতসোনিয়ার মোট হাতির ১০ শতাংশের বিচরণ সেখানে। এখন অবধি পার্শ্ববর্তী দেশগুলোয় এরকম গণ হারে হাতির মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়নি।