বিশ্বজমিন
ভারতে করোনা আক্রান্ত এখন ৬ লাখ
মানবজমিন ডেস্ক
২ জুলাই ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৮:৫৩ পূর্বাহ্ন
ভারতে করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৬ লাখ ছাড়িয়েছে। বুধবার নতুন করে ১৮ হাজার ৫৫২ জন করোনা শনাক্ত হন দেশটিতে। সেখানে সবথেকে বেশি সংক্রমিত প্রদেশ হচ্ছে, মহারাষ্ট্র ও তামিলনাড়ু। এছাড়া, রাজধানী দিলির অবস্থাও ভয়াবহ। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ভারতে মোট আক্রান্ত এখন ৬ লাখ ৩২ জন। এ খবর দিয়েছে এনডিটিভি।
খবরে বলা হয়, ভারতে করোনা রোগির সংখ্যা এখন তৃতীয় স্থানে থাকা রাশিয়ার থেকে মাত্র ৫০ হাজার কম। রাশিয়ার আগে রয়েছে ব্রাজিল। সেখানে আক্রান্ত এখন পর্যন্ত ১৪ লক্ষের বেশি। সবথেকে ভয়াবহ অবস্থা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের। সেখানে আক্রান্ত ধরা পরেছে ২৬ লাখ মানুষ। এরমধ্যে একদিনেই দেশটিতে শনাক্ত হয়েছে অর্ধলক্ষ করোনা রোগি।
ভারতে করোনা ভাইরাস আক্রান্তের ৯০ শতাংশই ১০টি রাজ্য থেকে এসেছে। এগুলো হলো, মহারাষ্ট্র, তামিলনাড়ু, দিল্লি, গুজরাট, উত্তরপ্রদেশ, পশ্চিমবঙ্গ, তেলেঙ্গানা, অন্ধ্রপ্রদেশ, হরিয়ানা ও কর্নাটক। তবে দিলির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল করোনা পরিস্থিতি কিছুটা সামাল দিতে সক্ষম হন। জুনে যেখানে দিল্লিতে আক্রান্তের সংখ্যা ১ লক্ষ হওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন বিশেষজ্ঞরা, সেখানে তা ৮৭ হাজারে ঠেকেছে। জুনের শেষে সেখানে অ্যাক্টিভ কেস বা সংক্রমিতের সংখ্যা ৬০,০০০ বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছিল, সেখানে রাজধানীতে ২৬,০০০ অ্যাক্টিভ কেস বলে জানান মুখ্যমন্ত্রী।
সংক্রমণের এই উচ্চহারের মধ্যে সব বিধি নিষেধ শিথিল করেছে ভারত সরকার। এখন লকডাউনের আওতায় রাখা হয়েছে কনটেইনমেন্ট জোনগুলিকে। এখনো স্কুল-কলেজ খোলা হয়নি দেশটিতে। একইসঙ্গে নিষিদ্ধ আছে সামাজিক, রাজনৈতিক ও ধর্মীয় জমায়েত।
খবরে বলা হয়, ভারতে করোনা রোগির সংখ্যা এখন তৃতীয় স্থানে থাকা রাশিয়ার থেকে মাত্র ৫০ হাজার কম। রাশিয়ার আগে রয়েছে ব্রাজিল। সেখানে আক্রান্ত এখন পর্যন্ত ১৪ লক্ষের বেশি। সবথেকে ভয়াবহ অবস্থা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের। সেখানে আক্রান্ত ধরা পরেছে ২৬ লাখ মানুষ। এরমধ্যে একদিনেই দেশটিতে শনাক্ত হয়েছে অর্ধলক্ষ করোনা রোগি।
ভারতে করোনা ভাইরাস আক্রান্তের ৯০ শতাংশই ১০টি রাজ্য থেকে এসেছে। এগুলো হলো, মহারাষ্ট্র, তামিলনাড়ু, দিল্লি, গুজরাট, উত্তরপ্রদেশ, পশ্চিমবঙ্গ, তেলেঙ্গানা, অন্ধ্রপ্রদেশ, হরিয়ানা ও কর্নাটক। তবে দিলির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল করোনা পরিস্থিতি কিছুটা সামাল দিতে সক্ষম হন। জুনে যেখানে দিল্লিতে আক্রান্তের সংখ্যা ১ লক্ষ হওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন বিশেষজ্ঞরা, সেখানে তা ৮৭ হাজারে ঠেকেছে। জুনের শেষে সেখানে অ্যাক্টিভ কেস বা সংক্রমিতের সংখ্যা ৬০,০০০ বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছিল, সেখানে রাজধানীতে ২৬,০০০ অ্যাক্টিভ কেস বলে জানান মুখ্যমন্ত্রী।
সংক্রমণের এই উচ্চহারের মধ্যে সব বিধি নিষেধ শিথিল করেছে ভারত সরকার। এখন লকডাউনের আওতায় রাখা হয়েছে কনটেইনমেন্ট জোনগুলিকে। এখনো স্কুল-কলেজ খোলা হয়নি দেশটিতে। একইসঙ্গে নিষিদ্ধ আছে সামাজিক, রাজনৈতিক ও ধর্মীয় জমায়েত।