বিশ্বজমিন
মহামারির ঝুঁকিসম্পন্ন আরো এক ভাইরাস শনাক্ত চীনে
মানবজমিন ডেস্ক
৩০ জুন ২০২০, মঙ্গলবার, ১০:২৬ পূর্বাহ্ন
এক করোনা ভাইরাস মহামারিতে বিশ্ব যখন বিপর্যস্ত, তখন সেই চীনেই আরেকটি ফ্লু ভাইরাস শনাক্ত করা হয়েছে। এটিও মানবজাতির মধ্যে মহামারির ঝুঁকি সৃষ্টি করতে পারে। নতুন এই ভাইরাসটি এইচ১এন১ সোয়াইন ফ্লুর মতো। উল্লেখ্য, এইচ১এন১ সোয়াইন ফ্লু ২০০৯ সালে সারা বিশ্বকে সংক্রমিত করেছিল। নতুন এই ভাইরাসটি সেই ফ্লুর মতো। এমন তথ্য পিএনএএস জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে বলে এ খবর দিয়েছে টেলিভিশন নিউজিল্যান্ড বা টিভিএনজেড। নতুন এই ভাইরাসটিকে জি৪ ইএ এইচ১এন১ বলে শনাক্ত করা হয়েছে। এর বিরুদ্ধে মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা থাকে না। তবে বিজ্ঞানীরা বলছেন, প্রয়োজন হলে ফ্লু ভ্যাকসিন ব্যবহার করা যেতে পারে। তারা আরো বলছেন, এই জি৪ ভাইরাস মানুষের ভিতরে সংক্রমণ অভিযোজনকে আরো বাড়িয়ে তুলবে। এর ফলে মানুষের মধ্যে মহামারি সৃষ্টির ঝুঁকি বৃদ্ধি পাবে।
ওই গবেষণায় বলা হয়েছে, মহামারি বিষয়ক এক জরিপে দেখা গেছে, দু’জন রোগীর এমন প্রতিবেশী আছেন, যারা শূকর পালন করেন। এ থেকে অনুমেয়, জি৪ ইএ ভাইরাস শূকর থেকে মানুষের মধ্যে সংক্রমিত হতে পারে। এ ভাইরাস সংক্রমণ মারাত্মক হয়, এমনকি এতে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। বিজ্ঞানীরা আরো বলেছেন, শূকর দেখাশোনা করেন এমন শ্রমিকদের শতকরা ১০.৪ ভাগের (৩৩৮ জনের মধ্যে ৩৫ জনের) ক্ষেত্রে দেখা গেছে এই ভাইরাসটির এন্টিবডি আছে। এতে এমন ইঙ্গিত মিলেছে যে, এই জি৪ ইএ এইচ১এন১ ভাইরাসটি মানুষে সংক্রমিত হওয়ার ঝুঁকিকে বাড়িয়ে তুলেছে।
বিজ্ঞানীরা আরো বলেছেন, এই সংক্রমণ মানুষের মধ্যে অভিযোজন হওয়ার সুযোগকে অনেকাংশে বাড়িয়ে তোলে। এতে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে, এই ভাইরাস মহামারি ভাইরাসে পরিণত হতে পারে।
তবে এই ভাইরাসটি কতটা ভয়াবহ তা এখনও নিশ্চিত হওয়া যায় নি। নির্দিষ্ট করে বলা সম্ভব হয় নি যে, করোনা ভাইরাসের মতো বিশ্বজুড়ে তার বিস্তার ঘটবে কিনা। তবে গবেষকরা সতর্ক করে বলেছেন, এ বিষয়টিতে দৃষ্টি রাখা প্রয়োজন। তারা বলেছেন, শূকরের মধ্যে জি৪ ইএ এইচ১এন১ ভাইরাসের নিয়ন্ত্রণ এবং মানুষ, বিশেষ করে যারা শূকরের খামারে কাজ করেন তাদের দিকে নিবিড় নজর দেয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
ওই গবেষণায় বলা হয়েছে, মহামারি বিষয়ক এক জরিপে দেখা গেছে, দু’জন রোগীর এমন প্রতিবেশী আছেন, যারা শূকর পালন করেন। এ থেকে অনুমেয়, জি৪ ইএ ভাইরাস শূকর থেকে মানুষের মধ্যে সংক্রমিত হতে পারে। এ ভাইরাস সংক্রমণ মারাত্মক হয়, এমনকি এতে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। বিজ্ঞানীরা আরো বলেছেন, শূকর দেখাশোনা করেন এমন শ্রমিকদের শতকরা ১০.৪ ভাগের (৩৩৮ জনের মধ্যে ৩৫ জনের) ক্ষেত্রে দেখা গেছে এই ভাইরাসটির এন্টিবডি আছে। এতে এমন ইঙ্গিত মিলেছে যে, এই জি৪ ইএ এইচ১এন১ ভাইরাসটি মানুষে সংক্রমিত হওয়ার ঝুঁকিকে বাড়িয়ে তুলেছে।
বিজ্ঞানীরা আরো বলেছেন, এই সংক্রমণ মানুষের মধ্যে অভিযোজন হওয়ার সুযোগকে অনেকাংশে বাড়িয়ে তোলে। এতে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে, এই ভাইরাস মহামারি ভাইরাসে পরিণত হতে পারে।
তবে এই ভাইরাসটি কতটা ভয়াবহ তা এখনও নিশ্চিত হওয়া যায় নি। নির্দিষ্ট করে বলা সম্ভব হয় নি যে, করোনা ভাইরাসের মতো বিশ্বজুড়ে তার বিস্তার ঘটবে কিনা। তবে গবেষকরা সতর্ক করে বলেছেন, এ বিষয়টিতে দৃষ্টি রাখা প্রয়োজন। তারা বলেছেন, শূকরের মধ্যে জি৪ ইএ এইচ১এন১ ভাইরাসের নিয়ন্ত্রণ এবং মানুষ, বিশেষ করে যারা শূকরের খামারে কাজ করেন তাদের দিকে নিবিড় নজর দেয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।