প্রথম পাতা
টাকা লাগবে করোনা টেস্টে
স্টাফ রিপোর্টার
৩০ জুন ২০২০, মঙ্গলবার, ৮:২৯ পূর্বাহ্ন
করোনাভাইরাস পরীক্ষা করতে সর্বনিম্ন ২০০ টাকা ফি নির্ধারণ করেছে সরকার। গতকাল স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে বুথ থেকে সংগৃহীত নমুনা পরীক্ষার জন্য ২০০ টাকা, বাসা থেকে সংগৃহীত নমুনা পরীক্ষার জন্য ৫০০ টাকা এবং হাসপাতালে ভর্তি রোগীর নমুনা পরীক্ষার জন্য ২০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের উপ-সচিব ড. নার্গিস বেগম স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, করোনাভাইরাস সংক্রমণ আরটি-পিসিআর টেস্টের মাধ্যমে নির্ণয় করা হয়। বর্তমানে এ পরীক্ষা সরকার বিনামূল্যে দিচ্ছে। ফলে কোনো উপসর্গ ছাড়াও অধিকাংশ মানুষ এ পরীক্ষা করানোর সুযোগ গ্রহণ করছেন। এমতাবস্থায় কোভিড-১৯ এর সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ ও সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার জন্য অপ্রয়োজনীয় কোভিড টেস্ট পরিহার করার লক্ষ্যে অর্থ বিভাগের সম্মতির পরিপ্রেক্ষিতে ফি নির্ধারণ করা হলো। এ নির্দেশনা শিগগিরই কার্যকর হবে।
এতে আরো বলা হয়েছে, করোনা টেস্ট বাবদ আদায় করা অর্থ সরকারি কোষাগারে (কোড-১-২৭১৫-০০০০-১৮৬৩) জমা করতে হবে। চিকিৎসা সুবিধা বিধিমালা-১৯৭৪ এর আওতায় সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের চিকিৎসা সংক্রান্ত সব সুযোগ বহাল থাকবে। এছাড়া মুক্তিযোদ্ধা, দুস্থ ও গরিব রোগীদের চিকিৎসা ও রোগ নির্ণয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা সংক্রান্ত সরকারি আদেশ বহাল থাকবে। সব সরকারি হাসপাতালের ক্ষেত্রে এ হার নির্ধারণ করা হলো।
স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের উপ-সচিব ড. নার্গিস বেগম স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, করোনাভাইরাস সংক্রমণ আরটি-পিসিআর টেস্টের মাধ্যমে নির্ণয় করা হয়। বর্তমানে এ পরীক্ষা সরকার বিনামূল্যে দিচ্ছে। ফলে কোনো উপসর্গ ছাড়াও অধিকাংশ মানুষ এ পরীক্ষা করানোর সুযোগ গ্রহণ করছেন। এমতাবস্থায় কোভিড-১৯ এর সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ ও সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার জন্য অপ্রয়োজনীয় কোভিড টেস্ট পরিহার করার লক্ষ্যে অর্থ বিভাগের সম্মতির পরিপ্রেক্ষিতে ফি নির্ধারণ করা হলো। এ নির্দেশনা শিগগিরই কার্যকর হবে।
এতে আরো বলা হয়েছে, করোনা টেস্ট বাবদ আদায় করা অর্থ সরকারি কোষাগারে (কোড-১-২৭১৫-০০০০-১৮৬৩) জমা করতে হবে। চিকিৎসা সুবিধা বিধিমালা-১৯৭৪ এর আওতায় সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের চিকিৎসা সংক্রান্ত সব সুযোগ বহাল থাকবে। এছাড়া মুক্তিযোদ্ধা, দুস্থ ও গরিব রোগীদের চিকিৎসা ও রোগ নির্ণয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা সংক্রান্ত সরকারি আদেশ বহাল থাকবে। সব সরকারি হাসপাতালের ক্ষেত্রে এ হার নির্ধারণ করা হলো।