প্রথম পাতা
মার্কিন জয়েন্ট চিফ অব স্টাফের চেয়ারম্যানের স্মারক
সংবিধান ও শপথ রক্ষায় জেনারেলদের প্রতি বার্তা
মানবজমিন ডেস্ক
৬ জুন ২০২০, শনিবার, ৮:৩৪ পূর্বাহ্ন
যুক্তরাষ্ট্রের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধানদের কাছে স্মারকলিপি পাঠিয়েছেন দেশটির সেনাবাহিনীর সর্বোচ্চ পদাধিকারী মার্ক মিলি। এতে মার্কিন সেনাবাহিনীর জয়েন্ট চিফ অব স্টাফ চেয়ারম্যান জেনারেল মার্ক মিলি সশস্ত্র বাহিনীর প্রধানদের দেশ, জাতি ও সংবিধানের প্রতি তাদের দায়িত্বের কথা মনে করিয়ে দেন। বলেন, প্রতিটি মার্কিন সেনা সংবিধান রক্ষা ও মার্কিন জনগণকে সেবা দেয়ার শপথ নিয়ে দায়িত্ব শুরু করেছেন। তাদেরকে তাদের এই শপথের কথা মনে রাখতে হবে।
স্মারকে, সংবিধানের সকল মানুষই সমান এ কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নেয়া সকল পুরুষ, নারী, ধর্ম ও বর্ণের মানুষ সংবিধান অনুযায়ী সমান। আমরা সবাই মার্কিন জনগণ ও তাদের রক্ষায় নেয়া শপথের জন্য নিজেদের সমর্পণ করেছি। স্মারকলিপিতে দেখা যায়, এটি গত ২রা জুন লেখা হয়েছিল। এদিনই হোয়াইট হাউসের সামনে একটি বিক্ষোভ থামাতে পুলিশ আন্দোলনকারীদের ওপর চড়াও হয়েছিল। সেখানে পিপার বল হামলা চালিয়ে আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়া হয়।
পুলিশের হাতে কৃষ্ণাঙ্গ জর্জ ফ্লয়েডের মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তাল হয়ে উঠেছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশজুড়ে রাস্তায় বিক্ষোভ করছেন হাজার হাজার মানুষ। ঘটছে কিছু সহিংসতাও। এমন অবস্থায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনা নামানোর কথা বলেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। তবে গত বুধবার দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী মার্ক এস্পার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের এমন সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেন। আন্দোলন নিয়ন্ত্রণে সেনা নামানো যখন আলোচনায় তখনই বাহিনীর সর্বোচ্চ পদাধিকারীর কাছ থেকে এমন বার্তা এলো।
মিলির ওই বার্তায় তিনি যৌথ বাহিনীর সেনাদের উদ্দেশে বলেন, তারা প্রাদেশিক সরকারের অধীনে কাজ করেন, প্রেসিডেন্টের অধীনে নন। তাদের প্রধান কাজ মার্কিন জনগণের জীবন-মাল রক্ষা করা ও দেশে শান্তি ও মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
স্মারকে, সংবিধানের সকল মানুষই সমান এ কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নেয়া সকল পুরুষ, নারী, ধর্ম ও বর্ণের মানুষ সংবিধান অনুযায়ী সমান। আমরা সবাই মার্কিন জনগণ ও তাদের রক্ষায় নেয়া শপথের জন্য নিজেদের সমর্পণ করেছি। স্মারকলিপিতে দেখা যায়, এটি গত ২রা জুন লেখা হয়েছিল। এদিনই হোয়াইট হাউসের সামনে একটি বিক্ষোভ থামাতে পুলিশ আন্দোলনকারীদের ওপর চড়াও হয়েছিল। সেখানে পিপার বল হামলা চালিয়ে আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়া হয়।
পুলিশের হাতে কৃষ্ণাঙ্গ জর্জ ফ্লয়েডের মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তাল হয়ে উঠেছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশজুড়ে রাস্তায় বিক্ষোভ করছেন হাজার হাজার মানুষ। ঘটছে কিছু সহিংসতাও। এমন অবস্থায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনা নামানোর কথা বলেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। তবে গত বুধবার দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী মার্ক এস্পার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের এমন সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেন। আন্দোলন নিয়ন্ত্রণে সেনা নামানো যখন আলোচনায় তখনই বাহিনীর সর্বোচ্চ পদাধিকারীর কাছ থেকে এমন বার্তা এলো।
মিলির ওই বার্তায় তিনি যৌথ বাহিনীর সেনাদের উদ্দেশে বলেন, তারা প্রাদেশিক সরকারের অধীনে কাজ করেন, প্রেসিডেন্টের অধীনে নন। তাদের প্রধান কাজ মার্কিন জনগণের জীবন-মাল রক্ষা করা ও দেশে শান্তি ও মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।