বাংলারজমিন
করোনায় সরাইলের ২ ব্যক্তির মৃত্যু
সরাইল (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
৬ জুন ২০২০, শনিবার, ৭:৫২ পূর্বাহ্ন
করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে সরাইলের মোহাম্মদ কুদ্দুছ মিনহাজ (৪০) ও মো. খালেদুর রহমান বাবলু (৪২) নামের দুই ব্যক্তি মৃত্যুবরণ করেছেন। গত বৃহস্পতিবার রাত ২টায় ঢাকার একটি হাসপাতালে বাবলু ও বাহরাইনের একটি হাসপাতালে মিনহাজ মারা যান। বাবলু সরাইল সদর ইউনিয়নের উচালিয়াপাড়া গ্রামের নজির মিয়ার ছেলে। আর শাহবাজপুর ইউনিয়নের কাংকোমিয়ার পাড়ার শাহাজাদা মিয়ার ছেলে মিনহাজ। পরিবার ও স্থানীয় সূত্র জানায়, বাবলু মিয়া ঢাকার মিরপুর এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করছেন। তিনি সেখানে ব্যবসা করতেন। দুই সন্তানের জনক বাবলু মিয়া করোনায় আক্রান্ত হয়ে ঢাকার একটি প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার গভীর রাতে মারা গেছেন। আর ২ সন্তানের জনক মিনহাজ স্ত্রী সন্তানদের রেখে পরিবারের সুখের জন্য ৩ বছর আগে পাড়ি দিয়েছিলেন বাহরাইনে। এর মধ্যে আর দেশে আসেননি তিনি। বেশ কয়েকদিন পূর্বে করোনায় আক্রান্ত হয়ে সেই দেশের একটি প্রাইভেট হাসপাতালে ভর্তি হন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মিনহাজ মারা যান। পরিবারের কারো সঙ্গে শেষ দেখার সুযোগ হয়নি তার। মিনহাজের আকস্মিক মৃত্যুর সংবাদে পরিবারসহ গোটা শাহবাজপুর গ্রামে চলছে শোকের মাতম। সরাইল হাসপাতাল সূত্র জানায়, করোনায় আক্রান্ত হয়ে এখনো সরাইল এলাকায় কেউ মারা যায়নি।
এ পর্যন্ত মোট ৩৫০ জনের নমুনা সংগ্রহ করে নিরীক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। এরমধ্যে ৩১৮ জনের ফলাফল পাওয়া গেছে। নেগেটিভ ৩০৯ জন। পজিটিভ মোট ৮ জন। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১ জন। আর ৭ জনের মধ্যে কেউ রয়েছেন হাসপাতালের আইসোলেশনে অনেকে হোম আইসোলেশনে। সরাইল হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক (আরএমও) ডা. আনাস ইবনে মালেক বলেন, এখানে নমুনা সংগ্রহ করে নিরীক্ষার কাজ অব্যাহত আছে। হাসপাতালের একটি টিম শুধু এ কাজই করছে। আক্রান্ত রোগীদের সার্বক্ষণিক খোঁজখবর রাখছি।
এ পর্যন্ত মোট ৩৫০ জনের নমুনা সংগ্রহ করে নিরীক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। এরমধ্যে ৩১৮ জনের ফলাফল পাওয়া গেছে। নেগেটিভ ৩০৯ জন। পজিটিভ মোট ৮ জন। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১ জন। আর ৭ জনের মধ্যে কেউ রয়েছেন হাসপাতালের আইসোলেশনে অনেকে হোম আইসোলেশনে। সরাইল হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক (আরএমও) ডা. আনাস ইবনে মালেক বলেন, এখানে নমুনা সংগ্রহ করে নিরীক্ষার কাজ অব্যাহত আছে। হাসপাতালের একটি টিম শুধু এ কাজই করছে। আক্রান্ত রোগীদের সার্বক্ষণিক খোঁজখবর রাখছি।