বাংলারজমিন
মাধবপুর পৌরসভার ২শ’ গজ দূরে জলাবদ্ধতা, ভোগান্তি
মাধবপুর (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি
৬ জুন ২০২০, শনিবার, ৭:৪৩ পূর্বাহ্ন
হবিগঞ্জের মাধবপুর পৌরসভাটি প্রথম শ্রেণির পৌরসভা হলেও সেবা থেকে বঞ্চিত নাগরিকরা। প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর মাধবপুর উপজেলা। মাধবপুর উপজেলার ওপর দিয়ে বয়ে গেছে ঢাকা সিলেট মহাসড়ক, রেলপথ। ঢাকা সিলেট মহাসড়কের মাধবপুর উপজেলার বিভিন্ন স্থানে ছোট বড় মিলিয়ে অর্ধশতাধিক নামিদামি শিল্পকারখানা গড়ে উঠেছে। এসব শিল্প প্রতিষ্ঠানে দেশ বিদেশের বিভিন্ন শ্রমিক, কর্মকর্তা কাজ করেন। অনেক কর্মকর্তা ছেলেমেয়েদের পড়াশোনার সুবিধার্থে বাড়ি ও বাসা করেছেন পৌর শহরে। কিন্তু নাগরিক সুবিধা থেকে বঞ্চিত পৌর শহরের লোকজন।
অনেক এলাকায় নেই ড্রেন, রাস্তার পাশে নেই বিদ্যুতিক আলো, সামান্য বৃষ্টি হলে অনেক রাস্তায় পানি জমাট বেঁধে চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ে। রাস্তার পানি উপচে বাড়ির ভিতরেও প্রবেশ করে। পৌর অফিস থেকে প্রায় ২শ গজ উত্তরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বাসার ঠিক পিছনে নানা সমস্যা নিয়ে বসবাস করছেন লোকজন। গত কয়েকদিনের বৃষ্টিতে ওই এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। রাস্তার পানি অনেকের বাড়িতেও প্রবেশ করেছে। রয়েছে মশার উপদ্রব। পৌর মেয়র ও স্থানীয় কাউন্সিলরদের কাছে বারবার জানালেও কাজ হয়নি। ওই এলাকার ডা. আব্দুস সাত্তারের বাসার রাস্তায়ও পানি জমাট বাঁধা দেখা যায়। রাস্তার উপর আবার রয়েছে পল্লী বিদ্যুতের খুঁটি। সব মিলিয়ে ওই এলাকার লোকজন প্রথম শ্রেণির নাগরিক সেবা থেকে বঞ্চিত রয়েছে। ওই এলাকার বাসিন্দা হামিদুর রহমান হামদু জানান, মেয়রকে কয়েক বার জানিয়েছেন তাদের সমস্যার কথা। মেয়র বিভিন্ন সময় প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন রাস্তাঘাট উন্নয়ন করার। বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পে রাস্তাটি করে দিবে বলেছেন কিন্তু কোন কাজ হয়নি। প্যানেল মেয়র দুলাল খাঁ ও ওয়ার্ড কাউন্সিলর অজিত পালকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। কিন্তু প্রতিকার হয়নি।
আমিনুল ইসলাম টিটু জানান, ড্রেন নেই, রাস্তা নেই। পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা নেই। মশার অত্যাচারে তো জীবন শেষ। এটির নাম কি পৌরসভা? এমন নোংরা রাস্তা কোথাও নেই।
পৌর কাউন্সিলর অজিত পাল জানান, জলাবদ্ধতা নতুন করে সৃষ্টি হয়েছে। পানি নিষ্কাশনের যে ব্যবস্থা রয়েছে সেটি কোনো কারণে হয়তো বন্ধ হয়ে গেছে। সমস্যা সমাধান করার উদ্যোগ নেয়া হবে। মাধবপুর পৌর মেয়র হিরেন্দ্র লাল সাহা জানান, জলাবদ্ধতার বিষয়টি আমার জানা নেই। স্থানীয় কাউন্সিলর বিষয়টি দেখবেন।
অনেক এলাকায় নেই ড্রেন, রাস্তার পাশে নেই বিদ্যুতিক আলো, সামান্য বৃষ্টি হলে অনেক রাস্তায় পানি জমাট বেঁধে চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ে। রাস্তার পানি উপচে বাড়ির ভিতরেও প্রবেশ করে। পৌর অফিস থেকে প্রায় ২শ গজ উত্তরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বাসার ঠিক পিছনে নানা সমস্যা নিয়ে বসবাস করছেন লোকজন। গত কয়েকদিনের বৃষ্টিতে ওই এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। রাস্তার পানি অনেকের বাড়িতেও প্রবেশ করেছে। রয়েছে মশার উপদ্রব। পৌর মেয়র ও স্থানীয় কাউন্সিলরদের কাছে বারবার জানালেও কাজ হয়নি। ওই এলাকার ডা. আব্দুস সাত্তারের বাসার রাস্তায়ও পানি জমাট বাঁধা দেখা যায়। রাস্তার উপর আবার রয়েছে পল্লী বিদ্যুতের খুঁটি। সব মিলিয়ে ওই এলাকার লোকজন প্রথম শ্রেণির নাগরিক সেবা থেকে বঞ্চিত রয়েছে। ওই এলাকার বাসিন্দা হামিদুর রহমান হামদু জানান, মেয়রকে কয়েক বার জানিয়েছেন তাদের সমস্যার কথা। মেয়র বিভিন্ন সময় প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন রাস্তাঘাট উন্নয়ন করার। বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পে রাস্তাটি করে দিবে বলেছেন কিন্তু কোন কাজ হয়নি। প্যানেল মেয়র দুলাল খাঁ ও ওয়ার্ড কাউন্সিলর অজিত পালকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। কিন্তু প্রতিকার হয়নি।
আমিনুল ইসলাম টিটু জানান, ড্রেন নেই, রাস্তা নেই। পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা নেই। মশার অত্যাচারে তো জীবন শেষ। এটির নাম কি পৌরসভা? এমন নোংরা রাস্তা কোথাও নেই।
পৌর কাউন্সিলর অজিত পাল জানান, জলাবদ্ধতা নতুন করে সৃষ্টি হয়েছে। পানি নিষ্কাশনের যে ব্যবস্থা রয়েছে সেটি কোনো কারণে হয়তো বন্ধ হয়ে গেছে। সমস্যা সমাধান করার উদ্যোগ নেয়া হবে। মাধবপুর পৌর মেয়র হিরেন্দ্র লাল সাহা জানান, জলাবদ্ধতার বিষয়টি আমার জানা নেই। স্থানীয় কাউন্সিলর বিষয়টি দেখবেন।