বাংলারজমিন
সেনবাগে চাঁদাবাজির মামলায় ভুয়া সাংবাদিক গ্রেপ্তার
সেনবাগ প্রতিনিধি
৪ জুন ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৪:১৫ পূর্বাহ্ন
নোয়াখালীর সেনবাগে চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেফতার হলেন শাহাদাত হোসেন স্বপন (৩৫) নামে এক ভূয়া সাংবাদিক। বুধবার রাতে সেনবাগ থানার এসআই সবুজ চন্দ্র পাল অভিযান চালিয়ে কেশারপাড় ইউপির বীরকোট থেকে তাকে গ্রেফতার করেছেন। গ্রেফতারকৃত আসামী বীরকোট গ্রামের আবুল কালাম আবুর পুত্র। এ সময় চাঁদাবাজি মামলার অপর আসামী একই এলাকার আবদুল ওয়াদুদের পুত্র ভূয়া ও কথিত সাংবাদিক মামুনুর রশিদ রাজু তার মায়ের সহযোগীতায় ঘর থেকে কৌশলে পালিয়ে যায়। স্বপনের গ্রেফতারের খবরে সেনবাগ সহ উত্তরজনপদের লোকজনের মাঝে স্বস্তি ফিরে আসে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে চাঁদাবাজ স্বপনকে সেনবাগ থানা পুলিশ নোয়াখালীর বিচারিক আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করেছে।
ভূক্তভোগীরা জানান,রাজু - স্বপন সহ একটি চক্র দীর্ঘ দিন ধরে ভূয়া সাংবাদিকতার অন্তরালে চাঁদাবাজি মাদক সহ নানা কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে আসছে।
গত ৯ এপ্রিল বৃহষ্পতিবার সন্ধ্যা ৭টায় কানকিরহাট মার্কেটাইল ব্যাংকের সামনে সড়ক ও জনপথ বিভাগের রাস্তায় পিপিই পরে তারা পন্যবাহী ট্রাক আটক করে গাড়ীর ড্রাইভিং লাইসেন্স সহ প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র চেক করার অজুহাতে চাঁদাবাজি করতে থাকে। এসময় বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও ঢাকাস্হ সেনবাগ সেতুবন্ধন এর সভাপতি মো: ইউনুছ পাটোয়ারী বাচ্চুকে স্হানীয়রা বিষয়টি জানালে তিনি তাৎক্ষণিক এ ঘটনার প্রতিবাদ করেন। ১২ এপ্রিল সাংবাদিকতার নাম ব্যবহার করে বখাটে মাহমুদুর রশিদ রাজু হত্যার হুমকির অভিযোগ এনে ব্যবসায়ী মো: ইউনুছ পাটোয়ারী বাচ্চুকে অভিযুক্ত করে সেনবাগ থানায় মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করেন। রাজু ও স্বপনের নেতৃত্বে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মো: ইউনুছ পাটোয়ারী বাচ্চুর বিরুদ্ধে,অসম্মানজনক মিথ্যা বানোয়াট নানা রকম আপত্তিকর মন্তব্য লিখে প্রচার করতে থাকলে ইউনুস পাটোয়ারী বাচ্চু তাদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির সুনির্দিষ্ট অভিযোগ এনে সেনবাগ থানায় এজাহার দাখিল করেন।
করোনা দূর্যোগে সড়কে যানবাহন থামিয়ে চাঁদাবাজির বিষয়টি পুলিশ বিভাগের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা নোয়াখালীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো: শাহজাহান শেখ কে তদন্তের দায়িত্ব দেন। সেনবাগ থানা পুলিশ ও অতিরিক্ত পুলিশসুপার সহ একাধিক গোয়েন্দা সংস্হা সরেজমিন তদন্ত করে মাদক ও চাঁদাবাজির বিষয়টির সত্যতা খুঁজে পান।
গত ২১ মে সেনবাগ থানা পুলিশ ইউনুস পাটোয়ারী বাচ্চুর দায়ের করা মামলাটি গ্রহন করেন।
এর মধ্যে ২০১৫ সালে শাহাদাত হোসেন স্বপনের নামে ছাগলনাইয়া থানায় মাদক আইনের ১৯(১)এর ৯ (ক) মামলায় আসামী হয়ে ও প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা সহ হুমকিধুমকি অব্যাহত থাকায় স্হানীয়রা চাঁদাবাজদের গ্রেফতারের দাবীতে প্রায় পাঁচ শতাধিক লোকজন গণস্বাক্ষর দিয়েছেন।
বিভিন্ন কৌশলে এবং রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় তারা এতদিন গ্রেফতার এড়িয়ে চলছিলেন।
সেনবাগ থানার ওসি আবদুল বাতেন মৃধা বৃহস্পতিবার বিকেলে বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, পলাতক আসামী রাজুকে অচিরেই গ্রেফতার করা হবে। এবং বিভিন্নস্হানে অপসাংবাদিকতাকারীদের বিরুদ্ধে ও ব্যবস্হা নেয়া হবে।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো: শাহজাহান শেখ জানান,ঘটনার তদন্তে চাঁদাবাজি ও মাদকের সত্যতা পাওয়া গেছে। মিডিয়ার নাম ব্যবহার করে অপরাধীদের এহেন কর্মকান্ডে প্রকৃত পেশাদারী গনমাধ্যম কর্মীরা আজ অবহেলিত।
বৃহস্পতিবার দুপুরে চাঁদাবাজ স্বপনকে সেনবাগ থানা পুলিশ নোয়াখালীর বিচারিক আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করেছে।
ভূক্তভোগীরা জানান,রাজু - স্বপন সহ একটি চক্র দীর্ঘ দিন ধরে ভূয়া সাংবাদিকতার অন্তরালে চাঁদাবাজি মাদক সহ নানা কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে আসছে।
গত ৯ এপ্রিল বৃহষ্পতিবার সন্ধ্যা ৭টায় কানকিরহাট মার্কেটাইল ব্যাংকের সামনে সড়ক ও জনপথ বিভাগের রাস্তায় পিপিই পরে তারা পন্যবাহী ট্রাক আটক করে গাড়ীর ড্রাইভিং লাইসেন্স সহ প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র চেক করার অজুহাতে চাঁদাবাজি করতে থাকে। এসময় বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও ঢাকাস্হ সেনবাগ সেতুবন্ধন এর সভাপতি মো: ইউনুছ পাটোয়ারী বাচ্চুকে স্হানীয়রা বিষয়টি জানালে তিনি তাৎক্ষণিক এ ঘটনার প্রতিবাদ করেন। ১২ এপ্রিল সাংবাদিকতার নাম ব্যবহার করে বখাটে মাহমুদুর রশিদ রাজু হত্যার হুমকির অভিযোগ এনে ব্যবসায়ী মো: ইউনুছ পাটোয়ারী বাচ্চুকে অভিযুক্ত করে সেনবাগ থানায় মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করেন। রাজু ও স্বপনের নেতৃত্বে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মো: ইউনুছ পাটোয়ারী বাচ্চুর বিরুদ্ধে,অসম্মানজনক মিথ্যা বানোয়াট নানা রকম আপত্তিকর মন্তব্য লিখে প্রচার করতে থাকলে ইউনুস পাটোয়ারী বাচ্চু তাদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির সুনির্দিষ্ট অভিযোগ এনে সেনবাগ থানায় এজাহার দাখিল করেন।
করোনা দূর্যোগে সড়কে যানবাহন থামিয়ে চাঁদাবাজির বিষয়টি পুলিশ বিভাগের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা নোয়াখালীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো: শাহজাহান শেখ কে তদন্তের দায়িত্ব দেন। সেনবাগ থানা পুলিশ ও অতিরিক্ত পুলিশসুপার সহ একাধিক গোয়েন্দা সংস্হা সরেজমিন তদন্ত করে মাদক ও চাঁদাবাজির বিষয়টির সত্যতা খুঁজে পান।
গত ২১ মে সেনবাগ থানা পুলিশ ইউনুস পাটোয়ারী বাচ্চুর দায়ের করা মামলাটি গ্রহন করেন।
এর মধ্যে ২০১৫ সালে শাহাদাত হোসেন স্বপনের নামে ছাগলনাইয়া থানায় মাদক আইনের ১৯(১)এর ৯ (ক) মামলায় আসামী হয়ে ও প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা সহ হুমকিধুমকি অব্যাহত থাকায় স্হানীয়রা চাঁদাবাজদের গ্রেফতারের দাবীতে প্রায় পাঁচ শতাধিক লোকজন গণস্বাক্ষর দিয়েছেন।
বিভিন্ন কৌশলে এবং রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় তারা এতদিন গ্রেফতার এড়িয়ে চলছিলেন।
সেনবাগ থানার ওসি আবদুল বাতেন মৃধা বৃহস্পতিবার বিকেলে বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, পলাতক আসামী রাজুকে অচিরেই গ্রেফতার করা হবে। এবং বিভিন্নস্হানে অপসাংবাদিকতাকারীদের বিরুদ্ধে ও ব্যবস্হা নেয়া হবে।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো: শাহজাহান শেখ জানান,ঘটনার তদন্তে চাঁদাবাজি ও মাদকের সত্যতা পাওয়া গেছে। মিডিয়ার নাম ব্যবহার করে অপরাধীদের এহেন কর্মকান্ডে প্রকৃত পেশাদারী গনমাধ্যম কর্মীরা আজ অবহেলিত।