বাংলারজমিন
কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে করোনা শয্যার উদ্বোধন
স্টাফ রিপোর্টার কুমিল্লা থেকে:
৩ জুন ২০২০, বুধবার, ৪:৫৭ পূর্বাহ্ন
কুমিল্লায় মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে আইসিইউসহ ১৫৫ শয্যা বিশিষ্ট করোনার শয্যার উদ্বোধন করা হয়েছে। সেখানে ১০টি আইসিইউ শয্যারও ব্যবস্থা রয়েছে। বুধবার সকালে কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগ ভবনে এই করোনা চিকিৎসা হাসপাতালের যৌথভাবে উদ্বোধন করেছেন এলজিআরডি মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম এমপি ও সদর আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার।
কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে আইসিইউসহ ১৫৫ শয্যা বিশিষ্ট করোনার শয্যার উদ্বোধন করে এলজিআরডি মন্ত্রী মো: তাজুল ইসলাম বলেছেন, কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজে কোন পিসিআর মেশিন ছিলনা। আমি পিসিআর মেশিনের ব্যবস্থা করেছি। এখানে আইসিইউ স্থাপন করা হয়েছে।
তিনি বলেন, কুমিল্লা আমার শহর। কুমিল্লা শহরে আসতে আমার ভাল লাগে। কিন্তু আজকের সময়টা এমন একটা সময় সব লোকদের নিয়ে সমাবেশ করা বা সবাই মিলে একসাথে কথা বলা সম্ভব হচ্ছেনা। প্রিয় সাংবাদিক ভাইয়েরা আপনারা বিভিন্ন সময় আমাদের দেশের তথা জাতির বিভিন্ন তথ্য সরবরাহ করে মানুষ ও সরকারের মধ্যে যোগ সূত্র স্থাপন করার মাধ্যমে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য কাজ করেন এজন্য আপনাদেরকে ধন্যবাদ।
এসময় উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের মেয়র মনিরুল হক সাক্কু, কুমিল্লা জেলা প্রশাসক মোঃ আবুল ফজল মীর, কুমিল্লার পুলিশ সুপার সৈয়দ নুরুল ইসলাম, কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. মুজিবুর রহমান, কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. মোস্তফা কামাল আজাদ, কুমিল্লার সিভিল ডা. নিয়াতুজ্জামান.কুমিল্লা মহানগর যুবলীগের আহবায়ক আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ সহিদসহ কুমিল্লা মেডিকেল কলেজের শিক্ষক, হাসপাতালের ডাক্তার, কর্মকর্তা কর্মচারীবৃন্দ।
এর আগে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করোনাভাইরাস শনাক্তকরনের জন্য পিসিআর ল্যাব স্থাপন করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালেই আলাদাভাবে এই চিকিৎসাকেন্দ্র স্থাপন করা হলো। এপর্যন্ত কুমিল্লা জেলায় এক হাজারেরও বেশ করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে। এই চিকিৎসা কেন্দ্র স্থাপনের ফলে এই জেলায় করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসার দুয়ার উন্মোচিত হলো।
কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে আইসিইউসহ ১৫৫ শয্যা বিশিষ্ট করোনার শয্যার উদ্বোধন করে এলজিআরডি মন্ত্রী মো: তাজুল ইসলাম বলেছেন, কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজে কোন পিসিআর মেশিন ছিলনা। আমি পিসিআর মেশিনের ব্যবস্থা করেছি। এখানে আইসিইউ স্থাপন করা হয়েছে।
তিনি বলেন, কুমিল্লা আমার শহর। কুমিল্লা শহরে আসতে আমার ভাল লাগে। কিন্তু আজকের সময়টা এমন একটা সময় সব লোকদের নিয়ে সমাবেশ করা বা সবাই মিলে একসাথে কথা বলা সম্ভব হচ্ছেনা। প্রিয় সাংবাদিক ভাইয়েরা আপনারা বিভিন্ন সময় আমাদের দেশের তথা জাতির বিভিন্ন তথ্য সরবরাহ করে মানুষ ও সরকারের মধ্যে যোগ সূত্র স্থাপন করার মাধ্যমে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য কাজ করেন এজন্য আপনাদেরকে ধন্যবাদ।
এসময় উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের মেয়র মনিরুল হক সাক্কু, কুমিল্লা জেলা প্রশাসক মোঃ আবুল ফজল মীর, কুমিল্লার পুলিশ সুপার সৈয়দ নুরুল ইসলাম, কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. মুজিবুর রহমান, কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. মোস্তফা কামাল আজাদ, কুমিল্লার সিভিল ডা. নিয়াতুজ্জামান.কুমিল্লা মহানগর যুবলীগের আহবায়ক আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ সহিদসহ কুমিল্লা মেডিকেল কলেজের শিক্ষক, হাসপাতালের ডাক্তার, কর্মকর্তা কর্মচারীবৃন্দ।
এর আগে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করোনাভাইরাস শনাক্তকরনের জন্য পিসিআর ল্যাব স্থাপন করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালেই আলাদাভাবে এই চিকিৎসাকেন্দ্র স্থাপন করা হলো। এপর্যন্ত কুমিল্লা জেলায় এক হাজারেরও বেশ করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে। এই চিকিৎসা কেন্দ্র স্থাপনের ফলে এই জেলায় করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসার দুয়ার উন্মোচিত হলো।