দেশ বিদেশ
একনেকে ১০ প্রকল্প অনুমোদন
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
৩ জুন ২০২০, বুধবার, ৮:১৭ পূর্বাহ্ন
জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ১০টি প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মঙ্গলবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষের সভা শেষে পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান এ বিষয় তুলে ধরেন।
সভায় করোনাভাইরাস মোকাবিলায় ২টি প্রকল্পসহ ১৬ হাজার ২৭৬ কোটি ৩ লাখ টাকা ব্যয়ের মোট ১০টি প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়েছে। সাধারণ ছুটির পর প্রথম একনেক সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে সভায় যোগ দেন।
অনুমোদিন প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে ‘কোভিড-১৯ ইমার্জেন্সি রেসপন্স অ্যান্ড প্যানডেমিক প্রিপেয়ার্ডনেস’ প্রকল্প। এটি বাস্তবায়নে ব্যয় হচ্ছে ১ হাজার ১২৭ কোটি ৫২ লাখ টাকা। ‘কোভিড-১৯ ইর্মাজেন্সি রেসপন্ড অ্যান্ড প্যানডেমিক রেসপন্স’ নামে ১ হাজার ৩৬৫ কোটি ৫৬ লাখ টাকার প্রকল্প। এই প্রকল্প ব্যয়ের মধ্যে ৮৫০ কোটি টাকা ৯৭ লাখ টাকা আসছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) ঋণ থেকে, বাকি টাকা সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে ব্যয় হবে। প্রকল্পের আওতায় দেশের ১৭টি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করোনা ইউনিট দিয়ে সজ্জিত করা, কমপক্ষে ১৯টি পরীক্ষাগারের সক্ষমতা ও গুণগত মানকে কোভিড-১৯ মাইক্রোবায়োলজিক্যাল ডায়াগনস্টিক সুবিধা দিয়ে উন্নত করা হচ্ছে। এছাড়া স্বাস্থ্য খাতের কমপক্ষে ৩ হাজার ৫০০ জন কর্মীকে আধুনিক দক্ষতা এবং জ্ঞানের প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। সেই সঙ্গে পিসিআর মেশিন, পিসিআর ল্যাব, আইসিইউ, পিপিই ও মাস্ক কেনার কাজে এই প্রকল্পের টাকা খরচ করা হচ্ছে।
সভায় করোনাভাইরাস মোকাবিলায় ২টি প্রকল্পসহ ১৬ হাজার ২৭৬ কোটি ৩ লাখ টাকা ব্যয়ের মোট ১০টি প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়েছে। সাধারণ ছুটির পর প্রথম একনেক সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে সভায় যোগ দেন।
অনুমোদিন প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে ‘কোভিড-১৯ ইমার্জেন্সি রেসপন্স অ্যান্ড প্যানডেমিক প্রিপেয়ার্ডনেস’ প্রকল্প। এটি বাস্তবায়নে ব্যয় হচ্ছে ১ হাজার ১২৭ কোটি ৫২ লাখ টাকা। ‘কোভিড-১৯ ইর্মাজেন্সি রেসপন্ড অ্যান্ড প্যানডেমিক রেসপন্স’ নামে ১ হাজার ৩৬৫ কোটি ৫৬ লাখ টাকার প্রকল্প। এই প্রকল্প ব্যয়ের মধ্যে ৮৫০ কোটি টাকা ৯৭ লাখ টাকা আসছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) ঋণ থেকে, বাকি টাকা সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে ব্যয় হবে। প্রকল্পের আওতায় দেশের ১৭টি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করোনা ইউনিট দিয়ে সজ্জিত করা, কমপক্ষে ১৯টি পরীক্ষাগারের সক্ষমতা ও গুণগত মানকে কোভিড-১৯ মাইক্রোবায়োলজিক্যাল ডায়াগনস্টিক সুবিধা দিয়ে উন্নত করা হচ্ছে। এছাড়া স্বাস্থ্য খাতের কমপক্ষে ৩ হাজার ৫০০ জন কর্মীকে আধুনিক দক্ষতা এবং জ্ঞানের প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। সেই সঙ্গে পিসিআর মেশিন, পিসিআর ল্যাব, আইসিইউ, পিপিই ও মাস্ক কেনার কাজে এই প্রকল্পের টাকা খরচ করা হচ্ছে।