বাংলারজমিন
বরগুনায় ঝাঁর ফুঁকের অজুহাতে কিশোরীকে ধর্ষণ চেষ্টা
বরগুনা প্রতিনিধি
৩১ মে ২০২০, রবিবার, ৯:২৯ পূর্বাহ্ন
বরগুনার বেতাগী উপজেলায় ঝাঁর ফুঁকের মাধ্যমে চিকিৎসা দেওয়ার অজুহাতে এক কিশোরীকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। অভিযুক্ত ব্যক্তি বেতাগী উপজেলার চিবিচিনি ইউনিয়নের দেশান্তরকাঠী গ্রামের নারায়ন চন্দ্র শীলের ছেলে লক্ষীচন্দ্র শীল।
জানা যায়, গত মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে একই গ্রামের এক কিশোরীকে ঝারঁফুকঁ দিয়ে চিকিৎসার অজুহাতে বাড়ির পেছনের কক্ষে নিয়ে যান লক্ষীচন্দ্র। এতে সামনের কক্ষে থাকা কিশোরীর মায়ের সন্দেহ হয়। কিছুক্ষণ পর তিনি পেছনের কক্ষে গিয়ে দেখেন তার মেয়েকে মুখ চেপে ধরে ধর্ষণের চেষ্টা করছেন লক্ষীচন্দ্র। এ সময় কিশোরী ও তার মায়র চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসলে লক্ষীচন্দ্র শীল পাালিয়ে যায়। ঘটনা জানাজানির পরপরই লক্ষীচন্দ্রের ভাই ইউনিয়ন যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রবি চন্দ্র শীলের নেতৃত্বে কয়েকজন যুবক ভুক্তভোগীর বাড়িতে গিয়ে এ বিষয়ে কোথাও কোন অভিযোগ দিলে প্রাণনাশের হুমকি দেন।
বিবিচিনি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নওয়াব হোসেন নয়ন খান বলেন, ঘটনার পরে ইউপি সদস্য ছত্তার মল্লিক, রিয়াজ হোসেন, আলমগীর হোসেন ও বেতাগী থানার এস আই আমিনুল ইসলামসহ কয়েকজন ভুক্তভোগীর বাড়িতে গিয়ে ঘটনার সত্যতা পেয়েছেন। বিচারের জন্য বৈঠকে বসলেও লক্ষীচন্দ্র শীল ও তার ভাই রবিচন্দ্র শীল সেখানে না আসায় বিচার করা সম্ভব হয়নি। এখন থানা আছে, পুলিশই বিচার করবে।
বেতাগী থানার ওসি সখাওয়াত হোসেন তপু বলেন, শনিবার ভুক্তভোগীর বাবা ও মা থানায় এসেছিল লিখিত অভিযোগ নিয়ে। অভিযোগপত্রটি কাঁটাছেঁড়া থাকায় কম্পোজ করে রোববার জমা দেবেন বলেছেন। অভিযোগ পেলে আমি আইনি ব্যবস্থা নেব।
জানা যায়, গত মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে একই গ্রামের এক কিশোরীকে ঝারঁফুকঁ দিয়ে চিকিৎসার অজুহাতে বাড়ির পেছনের কক্ষে নিয়ে যান লক্ষীচন্দ্র। এতে সামনের কক্ষে থাকা কিশোরীর মায়ের সন্দেহ হয়। কিছুক্ষণ পর তিনি পেছনের কক্ষে গিয়ে দেখেন তার মেয়েকে মুখ চেপে ধরে ধর্ষণের চেষ্টা করছেন লক্ষীচন্দ্র। এ সময় কিশোরী ও তার মায়র চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসলে লক্ষীচন্দ্র শীল পাালিয়ে যায়। ঘটনা জানাজানির পরপরই লক্ষীচন্দ্রের ভাই ইউনিয়ন যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রবি চন্দ্র শীলের নেতৃত্বে কয়েকজন যুবক ভুক্তভোগীর বাড়িতে গিয়ে এ বিষয়ে কোথাও কোন অভিযোগ দিলে প্রাণনাশের হুমকি দেন।
বিবিচিনি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নওয়াব হোসেন নয়ন খান বলেন, ঘটনার পরে ইউপি সদস্য ছত্তার মল্লিক, রিয়াজ হোসেন, আলমগীর হোসেন ও বেতাগী থানার এস আই আমিনুল ইসলামসহ কয়েকজন ভুক্তভোগীর বাড়িতে গিয়ে ঘটনার সত্যতা পেয়েছেন। বিচারের জন্য বৈঠকে বসলেও লক্ষীচন্দ্র শীল ও তার ভাই রবিচন্দ্র শীল সেখানে না আসায় বিচার করা সম্ভব হয়নি। এখন থানা আছে, পুলিশই বিচার করবে।
বেতাগী থানার ওসি সখাওয়াত হোসেন তপু বলেন, শনিবার ভুক্তভোগীর বাবা ও মা থানায় এসেছিল লিখিত অভিযোগ নিয়ে। অভিযোগপত্রটি কাঁটাছেঁড়া থাকায় কম্পোজ করে রোববার জমা দেবেন বলেছেন। অভিযোগ পেলে আমি আইনি ব্যবস্থা নেব।