খেলা
আজমলের ‘দোসরা’ সমস্যায় ফেলেছিল কোহলিকে
স্পোর্টস ডেস্ক
১ জুন ২০২০, সোমবার, ৬:৩৯ পূর্বাহ্ন
যতদিন খেলেছেন ২২ গজে ব্যাটসম্যানদের জন্য ত্রাস ছিলেন পাকিস্তানের অফস্পিনার সাঈদ আজমল। বিশেষ করে তার ‘দোসরা’ ডেলিভারি সামলানো বেশ কঠিন ছিল। ভারতীয় অধিনায়ক বিরাট কোহলিও স্বীকার করলেন তা। তবে আজমলের ভয়ঙ্কর দোসরা সামলেই ২০১২ এশিয়া কাপে ১৮৩ রানের দুর্দান্ত ইনিংসটি খেলেন তিনি।
সতীর্থ রবিচন্দ্রন অশি^নের সঙ্গে সম্প্রতি ইনস্টাগ্রামে এক লাইভ আড্ডায় এসেছিলেন কোহলি। সেখানেই ২০১১-২০১২’র পাকিস্তানের বোলিং অ্যাটাকের বিশেষত্ব বর্ণনা করেছেন ভারতের বর্তমান অধিনায়ক। জানালেন, বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত ২০১২ এশিয়া কাপে পাকিস্তানের বিপক্ষে আজমলকে সামলানো ছিল সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। সেটি কিভাবে উতরে গিয়েছিলেন সে প্রসঙ্গে কোহলি বলেন, ‘পাকিস্তানের খুব চ্যালেঞ্জিং বোলিং অ্যাটাক ছিল। উমর গুল, আইজাজ চিমা, ওয়াহাব রিয়াজ, শহীদ আফ্রিদির সঙ্গে দুর্দান্ত ফর্মে থাকা সাঈদ আজমল। এশিয়া কাপের আগে আমরা শ্রীলঙ্কায় পাকিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি বিশ^কাপে (২০১২ টি-টোয়েন্টি বিশ^কাপ) খেলেছিলাম। তো টুর্নামেন্টের আগে তাদের বিপক্ষে একটা ওয়ার্ম-আপ ম্যাচ ছিল। যেখানে আমি সিদ্ধান্ত নেই সাঈদ আজমলকে লেগস্পিনার হিসেবে খেলবো। কারণ তার দোসরা মোকাবেলা করা খুব কঠিন ছিল। তবে অফস্পিন অতটা কার্যকর ছিল না। তবে এরপর তার দুসরাকে খুব একটা পাত্তা দেইনি। তাতে সেটির কার্যকারিতাও কমে আসে। এমনকি এশিয়া কাপ ম্যাচেও তার বিরুদ্ধে অধিকাংশ রান নিয়েছিলাম অফ-সাইডে।’
মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে পাকিস্তানের দেয়া ৩৩১ রানের লক্ষ্য পেরিয়ে যায় ভারত কোহলির বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ে ভর করে। আজমল-উমর গুলদের তুলোধুনা করে সেদিন ২২ চার ও এক ছক্কায় ক্যারিয়ারসেরা ১৮৩ রানের ইনিংস খেলেন কোহলি। ওই ম্যাচটা তার ক্যারিয়ারের গতিপথ পাল্টে দিয়েছিল বলে মনে করেন ৩১ বছর বয়সী এই ব্যাটসম্যান।
সতীর্থ রবিচন্দ্রন অশি^নের সঙ্গে সম্প্রতি ইনস্টাগ্রামে এক লাইভ আড্ডায় এসেছিলেন কোহলি। সেখানেই ২০১১-২০১২’র পাকিস্তানের বোলিং অ্যাটাকের বিশেষত্ব বর্ণনা করেছেন ভারতের বর্তমান অধিনায়ক। জানালেন, বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত ২০১২ এশিয়া কাপে পাকিস্তানের বিপক্ষে আজমলকে সামলানো ছিল সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। সেটি কিভাবে উতরে গিয়েছিলেন সে প্রসঙ্গে কোহলি বলেন, ‘পাকিস্তানের খুব চ্যালেঞ্জিং বোলিং অ্যাটাক ছিল। উমর গুল, আইজাজ চিমা, ওয়াহাব রিয়াজ, শহীদ আফ্রিদির সঙ্গে দুর্দান্ত ফর্মে থাকা সাঈদ আজমল। এশিয়া কাপের আগে আমরা শ্রীলঙ্কায় পাকিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি বিশ^কাপে (২০১২ টি-টোয়েন্টি বিশ^কাপ) খেলেছিলাম। তো টুর্নামেন্টের আগে তাদের বিপক্ষে একটা ওয়ার্ম-আপ ম্যাচ ছিল। যেখানে আমি সিদ্ধান্ত নেই সাঈদ আজমলকে লেগস্পিনার হিসেবে খেলবো। কারণ তার দোসরা মোকাবেলা করা খুব কঠিন ছিল। তবে অফস্পিন অতটা কার্যকর ছিল না। তবে এরপর তার দুসরাকে খুব একটা পাত্তা দেইনি। তাতে সেটির কার্যকারিতাও কমে আসে। এমনকি এশিয়া কাপ ম্যাচেও তার বিরুদ্ধে অধিকাংশ রান নিয়েছিলাম অফ-সাইডে।’
মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে পাকিস্তানের দেয়া ৩৩১ রানের লক্ষ্য পেরিয়ে যায় ভারত কোহলির বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ে ভর করে। আজমল-উমর গুলদের তুলোধুনা করে সেদিন ২২ চার ও এক ছক্কায় ক্যারিয়ারসেরা ১৮৩ রানের ইনিংস খেলেন কোহলি। ওই ম্যাচটা তার ক্যারিয়ারের গতিপথ পাল্টে দিয়েছিল বলে মনে করেন ৩১ বছর বয়সী এই ব্যাটসম্যান।