খেলা
‘ফিল্ডিংয়ে সর্বকালের সেরা ডি ভিলিয়ার্স’
স্পোর্টস ডেস্ক
৩০ মে ২০২০, শনিবার, ৫:৩৮ পূর্বাহ্ন
বিশ্ব ক্রিকেটে জন্টি রোডসের নাম ফিল্ডিং কিংবদন্তি হিসেবে। বল দেখলে বাজপাখির মত ঝাঁপিয়ে পড়তেন তিনি। তার আশ-পাশ দিয়ে কোনো বল ছুটে যাওয়া কিংবা কোনো ক্যাচ মিস হওয়া ছিল অকল্পনীয় ব্যাপার। ব্যাটিং-বোলিংয়ের পাশাপাশি দুরন্ত ফিল্ডিংও যে ম্যাচ জয়ের নির্ণায়ক হতে পারে, এটাই বিশ্বাস করতে শিখিয়েছিলেন রোডস। ১৯৯২ বিশ্বকাপে ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্ট থেকে ছুটে গিয়ে ইনজামাম উল-হককে করা তার রান আউট আজও শিহরণ জাগায় ক্রিকেট ভক্তদের মধ্যে। একসময়ের বিশ্বসেরা ফিল্ডার রোডস জানালেন, তার মতে সর্বকালের সেরা ফিল্ডার এবি ডি ভিলিয়ার্স।
তিনি বলেন, ‘সর্বকালের সেরা ফিল্ডার? এবি ডি ভিলিয়ার্স। মাঠের যেকোন জায়গায় তাকে দাঁড় করিয়ে দিন দেখবেন সে সব জায়গায়তাইে সেরা।’
ভারতের সুরেশ রায়না ও অস্ট্রেলিয়ার অ্যান্ড্রু সায়মন্ডসকেও সেরাদের কাতারে রেখেছেন সাবেক এই প্রোটিয়া ব্যাটসম্যান, ‘আমি প্রথমবার সায়মন্ডস দেখি যে মাঠের সব জায়গায় ফিল্ডিং করতে পারে। উচ্চতার কারণে ফিল্ডিংয়ে সায়মন্ডস হয়তো কিছুটা সুবিধা পেত কিন্তু ডাইভ এবং সর্বোচ্চটা দিয়ে ফিল্ডিং করার মানসিকতা আমাকে মুগ্ধ করেছিল। সুরেশ রায়নাকে আমি দারুণ পছন্দ করি। জন্টি রোডস ও ডি ভিলিয়ার্সের পর আমি একমাত্র রায়নাকেই দেখেছি মাঠে দ্রুত স্থান বদল করতে। তবে ভিলিয়ার্স একটা জায়গায় সবাইকে ছাড়িয়ে গেছে। সেটা হলো, ম্যাচ সম্পর্কে পড়তে পারা।’
হঠাৎই ২০১৮ সালের ২৩শে মে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানান ডি ভিলিয়ার্স। পরে জানা যায়, বোর্ডের সঙ্গে দ্বন্দ্বে জড়িয়ে অবসরের সিদ্ধান্ত নেন তিনি। ৩৫ বছর বয়সী এই ব্যাটসম্যান চলতি বছরের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অবসর ভেঙ্গে ফিরবেন বলে গুঞ্জন ওঠে। যা শুরু হওয়ার কথা ১৮ই অক্টোবর। তবে করোনা প্রাদুর্ভাবের কারণে অনিশ্চিত হয়ে গেছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সপ্তম আসর।
তিনি বলেন, ‘সর্বকালের সেরা ফিল্ডার? এবি ডি ভিলিয়ার্স। মাঠের যেকোন জায়গায় তাকে দাঁড় করিয়ে দিন দেখবেন সে সব জায়গায়তাইে সেরা।’
ভারতের সুরেশ রায়না ও অস্ট্রেলিয়ার অ্যান্ড্রু সায়মন্ডসকেও সেরাদের কাতারে রেখেছেন সাবেক এই প্রোটিয়া ব্যাটসম্যান, ‘আমি প্রথমবার সায়মন্ডস দেখি যে মাঠের সব জায়গায় ফিল্ডিং করতে পারে। উচ্চতার কারণে ফিল্ডিংয়ে সায়মন্ডস হয়তো কিছুটা সুবিধা পেত কিন্তু ডাইভ এবং সর্বোচ্চটা দিয়ে ফিল্ডিং করার মানসিকতা আমাকে মুগ্ধ করেছিল। সুরেশ রায়নাকে আমি দারুণ পছন্দ করি। জন্টি রোডস ও ডি ভিলিয়ার্সের পর আমি একমাত্র রায়নাকেই দেখেছি মাঠে দ্রুত স্থান বদল করতে। তবে ভিলিয়ার্স একটা জায়গায় সবাইকে ছাড়িয়ে গেছে। সেটা হলো, ম্যাচ সম্পর্কে পড়তে পারা।’
হঠাৎই ২০১৮ সালের ২৩শে মে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানান ডি ভিলিয়ার্স। পরে জানা যায়, বোর্ডের সঙ্গে দ্বন্দ্বে জড়িয়ে অবসরের সিদ্ধান্ত নেন তিনি। ৩৫ বছর বয়সী এই ব্যাটসম্যান চলতি বছরের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অবসর ভেঙ্গে ফিরবেন বলে গুঞ্জন ওঠে। যা শুরু হওয়ার কথা ১৮ই অক্টোবর। তবে করোনা প্রাদুর্ভাবের কারণে অনিশ্চিত হয়ে গেছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সপ্তম আসর।