বাংলারজমিন
কুমিল্লায় করোনায় মারা গেছেন ৩ জন
স্টাফ রিপোর্টার কুমিল্লা থেকে
২৯ মে ২০২০, শুক্রবার, ১১:২১ পূর্বাহ্ন
কুমিল্লায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৩ জন। এদের দুইজন ঢাকায় এবং একজন কুমিল্লায় মারা গেছেন। ঢাকায় মারা গেছেন গ্রীনলাইফ হাসপাতালের আইসিআইতে মুমূর্ষু অবস্থায় থাকা গার্মেন্ট ব্যবসায়ী দেবীদ্বার উপজেলার খসরুল আলম খান রিপন, চট্টগ্রামে করোনা আক্রান্ত হয়ে গুরুতর অসুস্থ চৌদ্দগ্রাম উপজেলার গুনবতীর হারুনুর রশিদ ও কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন লাকসাম উপজেলার হেদায়েত উল্ল্যাহ নামের এক ব্যবসায়ী।
দেবীদ্বার উপজেলার ভিরাল্লা গ্রামের বাসিন্দা, ঢাকার গার্মেন্ট ব্যবসায়ী খসরুল আলম খান রিপনকে শুক্রবার ভোরে ৫টায় মৃত ঘোষণা করা হয়।
চট্টগ্রামে লাকি ইলেকট্রনিক্স নামে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিক চৌদ্দগ্রাম উপজেলার গুনবতীর বাসিন্দা হারুনুর রশিদ (৫০)কে গুরুত্বর অবস্থায় ঢাকায় আনা হলে অ্যাম্বুলেন্সেই তিনি মারা যান। চট্টগ্রামে তিনি করোনায় আক্রান্ত হন।
লাকসাম উপজেলার হেদায়েত উল্ল্যাহ নামের এক ডিম ব্যবসায়ী করোনভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার রাতে মুত্যুবরণ করেন। ওই ব্যবসায়ী পরিবারের ৬ জন সবাই করোনায় আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তিনি লাকসাম পৌরসভার রাজঘাট এলাকায় তার বাড়ী এবং চট্রগ্রামের ডিম ব্যবসায়ী।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান কর্মকর্তা ডাঃ আবদুল আলী জানায়, ব্যবসায়ী হেদায়েত উল্ল্যাহ’র মেয়ের জামাতা চট্রগ্রাম থেকে করোনা উপর্সগ নিয়ে লাকসাম রাজঘাটে শশুরের বাসায় উঠেন। ওই জামাতার নমুনা সংগ্রহের পর করোনভাইরাস প্রজেটিভ পাওয়ায় পরিবারের অন্য সদস্যদের নমুনা সংগ্রহ করার পর সকলের শরীরে করোনভাইরাস পজেটিভ পাওয়ার যায়। এছাড়াও ব্যবসায়ী হেদায়েত উল্ল্যাহ’র শরীরে ডায়াবেটিসের মাত্রা অনেক বেশি থাকায় চিকিৎসায় কার্যকর ফল পাওয়া যায়নি।
দেবীদ্বার উপজেলার ভিরাল্লা গ্রামের বাসিন্দা, ঢাকার গার্মেন্ট ব্যবসায়ী খসরুল আলম খান রিপনকে শুক্রবার ভোরে ৫টায় মৃত ঘোষণা করা হয়।
চট্টগ্রামে লাকি ইলেকট্রনিক্স নামে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিক চৌদ্দগ্রাম উপজেলার গুনবতীর বাসিন্দা হারুনুর রশিদ (৫০)কে গুরুত্বর অবস্থায় ঢাকায় আনা হলে অ্যাম্বুলেন্সেই তিনি মারা যান। চট্টগ্রামে তিনি করোনায় আক্রান্ত হন।
লাকসাম উপজেলার হেদায়েত উল্ল্যাহ নামের এক ডিম ব্যবসায়ী করোনভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার রাতে মুত্যুবরণ করেন। ওই ব্যবসায়ী পরিবারের ৬ জন সবাই করোনায় আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তিনি লাকসাম পৌরসভার রাজঘাট এলাকায় তার বাড়ী এবং চট্রগ্রামের ডিম ব্যবসায়ী।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান কর্মকর্তা ডাঃ আবদুল আলী জানায়, ব্যবসায়ী হেদায়েত উল্ল্যাহ’র মেয়ের জামাতা চট্রগ্রাম থেকে করোনা উপর্সগ নিয়ে লাকসাম রাজঘাটে শশুরের বাসায় উঠেন। ওই জামাতার নমুনা সংগ্রহের পর করোনভাইরাস প্রজেটিভ পাওয়ায় পরিবারের অন্য সদস্যদের নমুনা সংগ্রহ করার পর সকলের শরীরে করোনভাইরাস পজেটিভ পাওয়ার যায়। এছাড়াও ব্যবসায়ী হেদায়েত উল্ল্যাহ’র শরীরে ডায়াবেটিসের মাত্রা অনেক বেশি থাকায় চিকিৎসায় কার্যকর ফল পাওয়া যায়নি।