বাংলারজমিন
মুরগীসহ ঈদ সামগ্রী বিতরণ করল “প্রদীপ”
চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
২৩ মে ২০২০, শনিবার, ৬:১৪ পূর্বাহ্ন
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জে সীমান্তবর্তী ইউনিয়ন বিনোদপুরে “প্রদীপ” নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন করোনায় কর্মহীন হয়ে পড়া এক হাজার পরিবারের মাঝে ভিন্নধর্মী ঈদ-সামগ্রী বিতরণ করেছেন।
ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করার উদ্দেশ্যে তারা শনিবার বিনোদপুরের পরিবারগুলো কে উপহার হিসেবে
১ কেজি পোলাও চাল, ১ টি মুরগী, ১ কেজি চিনি, সেমাই, পাঁপড়, গুড়ো দুধ ও ১ লিটার তেল বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দেন।
সংগঠনটি এর আগেও দুই ধাপে ১ হাজার ৫০ টি পরিবারের ত্রাণ সামগ্রী পৌঁছে দেন। জেলার সর্বোচ্চ পরিমান প্যাকেট সমৃদ্ধ ছিলো সংগঠনটির ত্রাণ সামগ্রী। চাল, আটা, তেল, লবন, চিনি, পেঁয়াজ, ডাল, আলুসহ জীবানুনাশক সাবান ছিলো তাদের ত্রাণ সামগ্রীতে যা জেলার সর্বত্র প্রসংশিত হয়েছে।
প্রদীপ নামের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনটির মূল বৈশিষ্ট হল - তারা খুঁজে খুঁজে স্বেচ্ছাসেবীদের মাধ্যমে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ত্রাণ সামগ্রী পৌঁছে দেয়। সংগঠনটির উদ্যোক্তারা দাতা বা গ্রহীতার ছবি প্রকাশ করতে অনিচ্ছুক এমনকি সংগঠনের সাথে যারা কাজ করছে তাদের নাম ও ছবি প্রকাশ করতে চাইনা। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিনোদপুর ইউনিয়নের কিছু কৃতি সন্তান এটির উদ্দ্যোক্তা হলেও সর্বস্তরের মানুষ তাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে। ঈদের পরে তারা লকডাউনের কারণে চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত মানুষের কাছে সেবা পৌঁছানোর লক্ষ্যে ১০ জন ডাক্তারের সহযোগীতায় “হ্যালো ডাক্তার” নামে একটি টেলি মেডিসিন সেবা চালু করতে যাচ্ছে।
ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করার উদ্দেশ্যে তারা শনিবার বিনোদপুরের পরিবারগুলো কে উপহার হিসেবে
১ কেজি পোলাও চাল, ১ টি মুরগী, ১ কেজি চিনি, সেমাই, পাঁপড়, গুড়ো দুধ ও ১ লিটার তেল বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দেন।
সংগঠনটি এর আগেও দুই ধাপে ১ হাজার ৫০ টি পরিবারের ত্রাণ সামগ্রী পৌঁছে দেন। জেলার সর্বোচ্চ পরিমান প্যাকেট সমৃদ্ধ ছিলো সংগঠনটির ত্রাণ সামগ্রী। চাল, আটা, তেল, লবন, চিনি, পেঁয়াজ, ডাল, আলুসহ জীবানুনাশক সাবান ছিলো তাদের ত্রাণ সামগ্রীতে যা জেলার সর্বত্র প্রসংশিত হয়েছে।
প্রদীপ নামের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনটির মূল বৈশিষ্ট হল - তারা খুঁজে খুঁজে স্বেচ্ছাসেবীদের মাধ্যমে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ত্রাণ সামগ্রী পৌঁছে দেয়। সংগঠনটির উদ্যোক্তারা দাতা বা গ্রহীতার ছবি প্রকাশ করতে অনিচ্ছুক এমনকি সংগঠনের সাথে যারা কাজ করছে তাদের নাম ও ছবি প্রকাশ করতে চাইনা। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিনোদপুর ইউনিয়নের কিছু কৃতি সন্তান এটির উদ্দ্যোক্তা হলেও সর্বস্তরের মানুষ তাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে। ঈদের পরে তারা লকডাউনের কারণে চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত মানুষের কাছে সেবা পৌঁছানোর লক্ষ্যে ১০ জন ডাক্তারের সহযোগীতায় “হ্যালো ডাক্তার” নামে একটি টেলি মেডিসিন সেবা চালু করতে যাচ্ছে।