বাংলারজমিন
ফেনীতে আল্লাহ ও মহানবীর নামখচিত দৃষ্টিনন্দন ভাস্কর্যের উদ্বোধন
ফেনী প্রতিনিধি
২৩ মে ২০২০, শনিবার, ৬:১২ পূর্বাহ্ন
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক সংলগ্ন ফেনীর মহিপালে আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর দৃষ্টিনন্দন ইসলামী ভাস্কর্য উদ্বোধন করা হয়েছে। যাতে মহান আল্লাহ ও প্রিয়নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর নাম খচিত।
বিকেলে মহাসড়ক সংলগ্ন মহিপাল মিয়াজী বাড়ীর সামনে ভাস্কর্যটির উদ্বোধন করেন ফেনী-২ আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন হাজারী। এসময় পৌরসভার মেয়র হাজী আলাউদ্দিন, প্যানেল মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম স্বপন মিয়াজী, ২নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর লুৎফুর রহমান খোকন হাজারী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
প্যানেল মেয়র নজরুল ইসলাম স্বপন মিয়াজী জানান, ফেনী পৌরসভার অর্থায়নে ও তার উদ্যোগে মহান আল্লাহ তায়ালা ও হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর নামে একটি ভাস্কর্য নির্মাণ করা হয়। প্রায় ১০ লাখ টাকা ব্যয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ১৩ নং ওয়ার্ডের মিয়াজী বাড়ীর রাস্তার মাথায় ভাস্কর্যটি নির্মাণ করে বেস্ট কনস্ট্রাকশন নামে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। সুন্দর সুনিপুণ কারুকাজসহ আলোকিত ঝর্ণাধারার ভাস্কর্যটি তৈরি করতে সময় লাগে ৪ মাস। এটির আলোকসজ্জায় আলোকিত হয়েছে পুরো এলাকা। যা বহুদূর থেকে মহাসড়কে চলাচলকারীদের নজরে পড়বে।
দুলাল তালুকদার নামে এক দর্শনার্থী জানান, ভস্কর্যে লেখা রয়েছে ‘আল্লাহু’ ও ‘মুহাম্মদ’র নাম। রাতে আলোর ঝলকানিতে পানির ফোয়ারায় সৌন্দর্যে যোগ হয়েছে নতুন মাত্রা। ইসলামি ভস্কর্যটি ফেনীতে নতুন মাত্রা যোগ করলো।
বিকেলে মহাসড়ক সংলগ্ন মহিপাল মিয়াজী বাড়ীর সামনে ভাস্কর্যটির উদ্বোধন করেন ফেনী-২ আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন হাজারী। এসময় পৌরসভার মেয়র হাজী আলাউদ্দিন, প্যানেল মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম স্বপন মিয়াজী, ২নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর লুৎফুর রহমান খোকন হাজারী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
প্যানেল মেয়র নজরুল ইসলাম স্বপন মিয়াজী জানান, ফেনী পৌরসভার অর্থায়নে ও তার উদ্যোগে মহান আল্লাহ তায়ালা ও হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর নামে একটি ভাস্কর্য নির্মাণ করা হয়। প্রায় ১০ লাখ টাকা ব্যয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ১৩ নং ওয়ার্ডের মিয়াজী বাড়ীর রাস্তার মাথায় ভাস্কর্যটি নির্মাণ করে বেস্ট কনস্ট্রাকশন নামে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। সুন্দর সুনিপুণ কারুকাজসহ আলোকিত ঝর্ণাধারার ভাস্কর্যটি তৈরি করতে সময় লাগে ৪ মাস। এটির আলোকসজ্জায় আলোকিত হয়েছে পুরো এলাকা। যা বহুদূর থেকে মহাসড়কে চলাচলকারীদের নজরে পড়বে।
দুলাল তালুকদার নামে এক দর্শনার্থী জানান, ভস্কর্যে লেখা রয়েছে ‘আল্লাহু’ ও ‘মুহাম্মদ’র নাম। রাতে আলোর ঝলকানিতে পানির ফোয়ারায় সৌন্দর্যে যোগ হয়েছে নতুন মাত্রা। ইসলামি ভস্কর্যটি ফেনীতে নতুন মাত্রা যোগ করলো।