শেষের পাতা
এবার ডেঙ্গু নিয়ে শঙ্কা
শাকিল আহমেদ
২২ মে ২০২০, শুক্রবার, ১১:৫৮ পূর্বাহ্ন
করোনার পাশাপাশি ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে। চলতি বছরে এ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে ৩০৩ জন। অথচ ২০১৯ সালের জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত চার মাসে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছিল ১৩১ জন। এ চিত্রই বলে দিচ্ছে এবারো ভয়াবহ রুপ নিতে পারে ডেঙ্গু। তাই শুরুতেই এডিসের বিস্তার নিয়ন্ত্রন করা না গেলে আগস্ট-সেপ্টেম্বর মাসে ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়বে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। বছরের জুন থেকে সেপ্টেস্বর এই চার মাস এডিস মশার মৌসুম। বৃষ্টিপাত বেশি হওয়ায় এসময় ডেঙ্গুর প্রকোপ বেড়ে যায়।
গত বছরের জুলাই মাসের মাঝামাঝি সময়ে রাজধানীতে মশার উপদ্রব বেড়ে যায়। এসময় রাজধানী ছিল এডিস মশার দখলে। ফলে ডেঙ্গুর প্রকোপ ছিল ভয়াবহ। গত বছর ১ লাখ ১ হাজার ৩৫৪ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছিল। এর মধ্যে ১৭৯ জন মৃত্যু বরন করেন। এরপরই নড়েচড়ে বসে সিটি করপোরেশন। হাতে নেয় নানা কর্মসূচি। এবছরও রাজধানীতে বেড়েছে মশার উৎপাত। মশার যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ নগরজীবন। ঘরে-বাইরে বাসা কিংবা অফিস সব জায়গাতেই মশার প্রভাব। এদিকে টানা লকডাউন থাকায় অফিস পাড়া, বাসা বাড়ি, বাসটার্মিনাল, নির্মানাধীন ভবনের কাজ বন্ধ রয়েছে। ফলে বৃষ্টির পানি জমে সেখানে এডিসের প্রজনন বাড়ছে। মশক নিধনে উত্তর সিটি করপোরেশন ওষুধ ছিটানোর পাশাপাশি এডিসের বিস্তার রোধে সংস্থার ৫টি অ লে বিশেষ চিরুনি অভিযান পরিচালনা করছে। এডিস মশার লার্ভা পাওয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে গত ১০ মে থেকে পরিচালিত অভিযানে ২০মে পর্যন্ত মোট ৪ লাখ ৫হাজার ৩শত টাকা জরিমানা করা হয়।
ঈদের পরে এডিস মশা নিধনে ব্যাপক কর্মসূচি নেয়া হবে বলে জানান ডিএনসিসির প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মমিনুল হক মামুন। মানবজমিনকে তিনি বলেন, ডেঙ্গু থেকে সুরক্ষা পেতে আমরা আগাম প্রস্তুতি নিচ্ছি। লকডাউন থাকায় এবারে একটু চ্যালেঞ্জ বেশি রয়েছে। অফিস-আদালত বন্ধ থাকায় সব জায়গায় আমাদের কর্মীরা মশার ওষুধ দিতে পারেনি। তবুও আমরা চেষ্টা করছি সবাইকে সচেতন করার।
গত বছরের জুলাই মাসের মাঝামাঝি সময়ে রাজধানীতে মশার উপদ্রব বেড়ে যায়। এসময় রাজধানী ছিল এডিস মশার দখলে। ফলে ডেঙ্গুর প্রকোপ ছিল ভয়াবহ। গত বছর ১ লাখ ১ হাজার ৩৫৪ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছিল। এর মধ্যে ১৭৯ জন মৃত্যু বরন করেন। এরপরই নড়েচড়ে বসে সিটি করপোরেশন। হাতে নেয় নানা কর্মসূচি। এবছরও রাজধানীতে বেড়েছে মশার উৎপাত। মশার যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ নগরজীবন। ঘরে-বাইরে বাসা কিংবা অফিস সব জায়গাতেই মশার প্রভাব। এদিকে টানা লকডাউন থাকায় অফিস পাড়া, বাসা বাড়ি, বাসটার্মিনাল, নির্মানাধীন ভবনের কাজ বন্ধ রয়েছে। ফলে বৃষ্টির পানি জমে সেখানে এডিসের প্রজনন বাড়ছে। মশক নিধনে উত্তর সিটি করপোরেশন ওষুধ ছিটানোর পাশাপাশি এডিসের বিস্তার রোধে সংস্থার ৫টি অ লে বিশেষ চিরুনি অভিযান পরিচালনা করছে। এডিস মশার লার্ভা পাওয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে গত ১০ মে থেকে পরিচালিত অভিযানে ২০মে পর্যন্ত মোট ৪ লাখ ৫হাজার ৩শত টাকা জরিমানা করা হয়।
ঈদের পরে এডিস মশা নিধনে ব্যাপক কর্মসূচি নেয়া হবে বলে জানান ডিএনসিসির প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মমিনুল হক মামুন। মানবজমিনকে তিনি বলেন, ডেঙ্গু থেকে সুরক্ষা পেতে আমরা আগাম প্রস্তুতি নিচ্ছি। লকডাউন থাকায় এবারে একটু চ্যালেঞ্জ বেশি রয়েছে। অফিস-আদালত বন্ধ থাকায় সব জায়গায় আমাদের কর্মীরা মশার ওষুধ দিতে পারেনি। তবুও আমরা চেষ্টা করছি সবাইকে সচেতন করার।