অনলাইন
করোনা যোদ্ধা শেফালী দাস করোনায় মারা যাননি
স্টাফ রিপোর্টার, ময়মনসিংহ থেকে,
২১ মে ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৭:১৫ পূর্বাহ্ন
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নার্সিং সুপারভাইজার করোনাযোদ্ধা শেফালি দাস (৫৫) করোনায় মারা যাননি। করোনা উপসর্গ নিয়ে মৃত্যুবরণ করার তার নমুনা পরীক্ষায় নেগেটিভ এসেছে বলে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে এ প্রতিনিধিকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ডাঃ চিত্তরঞ্জন দেবনাথ ও হাসপাতালের উপ-পরিচালক লক্ষী নারায়ণ মজুমদার। তিনি করোনা উপসর্গ নিয়ে তীব্র শ্বাসকষ্টে বুধবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পরলোক গমন করেছেন।
পারিবারিক সূত্র জানায়, গত রাত ১২টার দিকে শেফালী দাস আমলাপাড়া নিজ বাসায় গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে মূমুর্ষূ অবস্থায় ময়মনসিংহ মেডিকেল হাসপাতালে নেয়া হলে ডাক্তার তাকে মৃত বলে ঘোষনা করেন।
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপ-পরিচালক ডাঃ লক্ষী নারায়ন জানান, হাসপাতালে সেবা দেয়ার সময় শেফালী দাসের করোনা পজিটিভ ছিল। পরে দ্বিতীয়বার পরীক্ষায় নেগেটিভ আসে। তৃতীয় বার গত ১৩ মে পরীক্ষা করা হলেও করোনা নেগেটিভ আসে। মৃত্যুর পর করোনা নেগেটিভ এসেছে। অধিকাংশ গণমাধ্যমে শেফালী দাস করোনা মারা গেছেন এতথ্য দিয়েছেন তা সত্য নয়।
মৃত শেফালি দাসের মেয়ে আদ্রিতা দেব তিথি জানান, রাতে বাসায় হঠাৎ তার মায়ের শরীর ঘামতে থাকে ও শ্বাসকষ্ট বেড়ে যায়। মুহুর্তের মধ্যেই সে নিস্তেজ হয়ে যায়। দ্রুত হাসপাতালে নেয়া হলে কর্মব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষনা করেন।
মৃত্যুকালে তিনি স্বামী, এক ছেলে ও এক মেয়ে রেখে গেছেন। স্বামী বিজন কুমার দেব সরকারী চাকুরীজীবি। বিশ্ববিদ্যালয় পড়–য়া এক ছেলে অনিক কুমার দেব ও এক মেয়ে আদ্রিতা দেব তিথিসহ অসংখ্য আত্মীয়স্বজন রেখে গেছেন।
বাংলাদেশ নার্সেস এসোসিয়েশনের ময়মনসিংহ শাখার সভাপতি নার্স লুৎফর রহমান জানান, নার্সিং সুপারভাইজার শেফালি দাসের গ্রামের বাড়ি গফরগাঁও উপজেলায় শ্বশুর বাড়ি জামালপুর। সে অত্যন্ত ভাল ও বিনয়ী ছিল। তার মৃত্যুতে আমরা গভীরভাবে শোকাহত। এই করোনা যোদ্ধাকে আমরা বিন¤্র শ্রদ্ধা জানাই। উনার শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা রইলো।
বাংলাদেশ নার্সেস এসোসিয়েশনের ময়মনসিংহ শাখার সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমানে ঢাকা সেবা মহাবিদ্যালয়ের প্রভাষক নাজমা খাতুন জানান, সুপারভাইজার শেফালি দাসের মৃত্যুতে আমরা একজন পেশাদার চৌকস আদর্শ সহকর্মী সেবিকাকে হারালাম। আমরা তার ও পরিবারের মঙ্গল কামনা করি।
পারিবারিক সূত্র জানায়, গত রাত ১২টার দিকে শেফালী দাস আমলাপাড়া নিজ বাসায় গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে মূমুর্ষূ অবস্থায় ময়মনসিংহ মেডিকেল হাসপাতালে নেয়া হলে ডাক্তার তাকে মৃত বলে ঘোষনা করেন।
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপ-পরিচালক ডাঃ লক্ষী নারায়ন জানান, হাসপাতালে সেবা দেয়ার সময় শেফালী দাসের করোনা পজিটিভ ছিল। পরে দ্বিতীয়বার পরীক্ষায় নেগেটিভ আসে। তৃতীয় বার গত ১৩ মে পরীক্ষা করা হলেও করোনা নেগেটিভ আসে। মৃত্যুর পর করোনা নেগেটিভ এসেছে। অধিকাংশ গণমাধ্যমে শেফালী দাস করোনা মারা গেছেন এতথ্য দিয়েছেন তা সত্য নয়।
মৃত শেফালি দাসের মেয়ে আদ্রিতা দেব তিথি জানান, রাতে বাসায় হঠাৎ তার মায়ের শরীর ঘামতে থাকে ও শ্বাসকষ্ট বেড়ে যায়। মুহুর্তের মধ্যেই সে নিস্তেজ হয়ে যায়। দ্রুত হাসপাতালে নেয়া হলে কর্মব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষনা করেন।
মৃত্যুকালে তিনি স্বামী, এক ছেলে ও এক মেয়ে রেখে গেছেন। স্বামী বিজন কুমার দেব সরকারী চাকুরীজীবি। বিশ্ববিদ্যালয় পড়–য়া এক ছেলে অনিক কুমার দেব ও এক মেয়ে আদ্রিতা দেব তিথিসহ অসংখ্য আত্মীয়স্বজন রেখে গেছেন।
বাংলাদেশ নার্সেস এসোসিয়েশনের ময়মনসিংহ শাখার সভাপতি নার্স লুৎফর রহমান জানান, নার্সিং সুপারভাইজার শেফালি দাসের গ্রামের বাড়ি গফরগাঁও উপজেলায় শ্বশুর বাড়ি জামালপুর। সে অত্যন্ত ভাল ও বিনয়ী ছিল। তার মৃত্যুতে আমরা গভীরভাবে শোকাহত। এই করোনা যোদ্ধাকে আমরা বিন¤্র শ্রদ্ধা জানাই। উনার শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা রইলো।
বাংলাদেশ নার্সেস এসোসিয়েশনের ময়মনসিংহ শাখার সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমানে ঢাকা সেবা মহাবিদ্যালয়ের প্রভাষক নাজমা খাতুন জানান, সুপারভাইজার শেফালি দাসের মৃত্যুতে আমরা একজন পেশাদার চৌকস আদর্শ সহকর্মী সেবিকাকে হারালাম। আমরা তার ও পরিবারের মঙ্গল কামনা করি।