খেলা
এএফসি’র দিকে তাকিয়ে বসুন্ধরা কিংস
স্পোর্টস রিপোর্টার
২১ মে ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৩:৩৫ পূর্বাহ্ন
সিংহভাগ ক্লাবের সিদ্ধান্তই মেনে নিয়ে স্থগিত হওয়া লীগ দু’দিন আগে বাতিল করে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)। এই ঘোষণায় বেশির ভাগ ক্লাব স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললেও এএফসি কাপ নিয়ে বিপাকে পরেছে লীগ চ্যাম্পিয়ন বসুন্ধরা কিংস। এএফসি কাপের গ্রুপ পর্বে মাত্র একটি ম্যাচ খেলেছে দলটি। করোনার কারণে তাদের বাকি ম্যাচগুলো কবে হবে, এ নিয়ে এক প্রকার অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে। আর বিস্তারিত জানতে এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের (এএফসি) কাছে চিঠি দিয়েছে বসুন্ধরা কিংস।
খরচ যাতে না বাড়ে সে জন্য প্রায় সব ক্লাবই বিদেশি খেলোয়াড়দের বিদায় করে দিচ্ছে। দেশিদের সঙ্গেও রফা-দফা করার চেষ্টা করছে ক্লাবগুলো। কিন্তু এএফসি কাপে খেলার আশায় বসুন্ধরা কিংস তাদের বিদেশি খেলোয়াড়দের বিদায় করতে পারছে না। দলটির তারকা কোস্টারিকান ফরোয়ার্ড ড্যানিয়েল কলিনদ্রেসের সঙ্গে মে মাস পর্যন্তই চুক্তি আছে। তিনি ঢাকা ছাড়বেন আগামী ২২শে মে। বসুন্ধরা অবশ্য তার ঢাকা ছাড়ার আগেই পরবর্তী মৌসুমের জন্য চুক্তি করতে চাইছে। কিন্তু এএফসি কাপের অনিশ্চিত অবস্থায় তাদের সঙ্গে এই চুক্তিটিও ঠিকমতো করা যাচ্ছে না। দেশি ফুটবলারদের ফিট রাখতে ক্যাম্পও চালিয়ে রাখতে হচ্ছে তাদের। অনেক ফুটবলার এখনও ক্লাবে আছেন। এতে বাড়তি খরচ হচ্ছে ক্লাবটির। এই জন্যই এএফসির নির্দেশনা চেয়ে চিঠি দিয়েছে বসুন্ধরা। ক্লাবটির সভাপতি ইমরুল হাসান বলেছেন, ‘মৌসুম বাতিল হলেও আমাদের এএফসি কাপ তো বাতিল হয়নি। এখন এএফসি কাপের খেলা কবে হতে পারে কিংবা আদৌ বাকি ম্যাচগুলো হবে কিনা, এ বিষয়ে এএফসির কাছে জানতে চেয়েছি। শুরুর সময় জানতে পারলে তখন কলিনদ্রেসসহ অন্যদের সঙ্গেও চুক্তির মেয়াদ বাড়ানোর সুযোগ থাকবে।’
২০২০ এএফসি কাপের মূল পর্বে খেলছে বসুন্ধরা কিংস। ‘ই’ গ্রুপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে গত ১১ই মার্চ মালদ্বীপের দল টিসি স্পোর্টসকে ৫-১ গোলে উড়িয়ে দেয় অস্কার ব্রুজনের শিষ্যরা। ওই ম্যাচে বসুন্ধরার জার্সি গায়ে অভিষেকে একাই চার গোল করেন আর্জেন্টাইন স্ট্রাইকার হারনান বার্কোস। বসুন্ধরা কিংসের পরবর্তী ম্যাচ মালদ্বীপের আরেক দল মাজিয়া এফসির বিপক্ষে। গত ১৪ই এপ্রিল ম্যাচটি মালদ্বীপে হওয়ার কথা ছিল। এর আগেই করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধি পাওয়ায় গত মার্চের মাঝামাঝি সময়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য এএফসি কাপের সকল ম্যাচ স্থগিত করে নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি। এএফসি কাপ এশিয়া মহাদেশের দ্বিতীয় স্তরের প্রতিযোগিতা। জর্ডান, লেবানন, সিঙ্গাপুর, বাংলাদেশ, তাজিকিস্তান, ভারত, মালদ্বীপের মতো দেশগুলোর ক্লাবগুলো এ প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়।
খরচ যাতে না বাড়ে সে জন্য প্রায় সব ক্লাবই বিদেশি খেলোয়াড়দের বিদায় করে দিচ্ছে। দেশিদের সঙ্গেও রফা-দফা করার চেষ্টা করছে ক্লাবগুলো। কিন্তু এএফসি কাপে খেলার আশায় বসুন্ধরা কিংস তাদের বিদেশি খেলোয়াড়দের বিদায় করতে পারছে না। দলটির তারকা কোস্টারিকান ফরোয়ার্ড ড্যানিয়েল কলিনদ্রেসের সঙ্গে মে মাস পর্যন্তই চুক্তি আছে। তিনি ঢাকা ছাড়বেন আগামী ২২শে মে। বসুন্ধরা অবশ্য তার ঢাকা ছাড়ার আগেই পরবর্তী মৌসুমের জন্য চুক্তি করতে চাইছে। কিন্তু এএফসি কাপের অনিশ্চিত অবস্থায় তাদের সঙ্গে এই চুক্তিটিও ঠিকমতো করা যাচ্ছে না। দেশি ফুটবলারদের ফিট রাখতে ক্যাম্পও চালিয়ে রাখতে হচ্ছে তাদের। অনেক ফুটবলার এখনও ক্লাবে আছেন। এতে বাড়তি খরচ হচ্ছে ক্লাবটির। এই জন্যই এএফসির নির্দেশনা চেয়ে চিঠি দিয়েছে বসুন্ধরা। ক্লাবটির সভাপতি ইমরুল হাসান বলেছেন, ‘মৌসুম বাতিল হলেও আমাদের এএফসি কাপ তো বাতিল হয়নি। এখন এএফসি কাপের খেলা কবে হতে পারে কিংবা আদৌ বাকি ম্যাচগুলো হবে কিনা, এ বিষয়ে এএফসির কাছে জানতে চেয়েছি। শুরুর সময় জানতে পারলে তখন কলিনদ্রেসসহ অন্যদের সঙ্গেও চুক্তির মেয়াদ বাড়ানোর সুযোগ থাকবে।’
২০২০ এএফসি কাপের মূল পর্বে খেলছে বসুন্ধরা কিংস। ‘ই’ গ্রুপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে গত ১১ই মার্চ মালদ্বীপের দল টিসি স্পোর্টসকে ৫-১ গোলে উড়িয়ে দেয় অস্কার ব্রুজনের শিষ্যরা। ওই ম্যাচে বসুন্ধরার জার্সি গায়ে অভিষেকে একাই চার গোল করেন আর্জেন্টাইন স্ট্রাইকার হারনান বার্কোস। বসুন্ধরা কিংসের পরবর্তী ম্যাচ মালদ্বীপের আরেক দল মাজিয়া এফসির বিপক্ষে। গত ১৪ই এপ্রিল ম্যাচটি মালদ্বীপে হওয়ার কথা ছিল। এর আগেই করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধি পাওয়ায় গত মার্চের মাঝামাঝি সময়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য এএফসি কাপের সকল ম্যাচ স্থগিত করে নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি। এএফসি কাপ এশিয়া মহাদেশের দ্বিতীয় স্তরের প্রতিযোগিতা। জর্ডান, লেবানন, সিঙ্গাপুর, বাংলাদেশ, তাজিকিস্তান, ভারত, মালদ্বীপের মতো দেশগুলোর ক্লাবগুলো এ প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়।