খেলা
নিজের সামর্থ্য নিয়ে সংশয় থাকে না: কোহলি
স্পোর্টস রিপোর্টার
১৯ মে ২০২০, মঙ্গলবার, ৮:২৩ পূর্বাহ্ন
ক্রিকেট মনঃস্তাত্বিক খেলা। আত্মবিশ্বাসের ঘাটতি কিংবা নিজের সামর্থ্য নিয়ে সংশয়-এসব মাথায় চেপে বসলে একজন ব্যাটসম্যানের পক্ষে ভালো পারফর্ম করা অনেক সময় কঠিন হয়ে পড়ে। বড় ক্রিকেটাররা সব সময় এসব চাপ সামলে নিতে বিভিন্ন কৌশল বেছে নেন। বিরাট কোহলি কখনই নিজের সামর্থ্য নিয়ে সংশয়ে থাকেন না। সবরকম পরিস্থিতিতে নিজেকে রাখেন আত্মবিশ্বাসী।
তামিমের সঙ্গে ফেসবুক লাইভে কোহলি বলেন, ‘ম্যাচে আমি নিজের সামর্থ্য নিয়ে সংশয় করি না। সবারই নিজেকে নিয়ে সংশয় হয়। সফরে গিয়ে এমন হয়, যে হচ্ছে না। ওই ছন্দটা আসছে না। সংশয় ঘিরে ধরছে। হয়তো আপনি যথেষ্ট ভাল না এক্ষেত্রে। মনের মধ্যে এই ব্যাপারটা চলতেই থাকে। এখানে চালিকাশক্তি হচ্ছে চেষ্টা করে যাওয়া। ওই জোনের ভেতর থাকা, যেখানে মনে হবে যে না, এসব আদতে সত্যি না। এসব শুধু এমন চিন্তা যেগুলো আমাকে আটকে রাখতে চাচ্ছে। যদি আমি বিশ্বাস করি যে আমি পারব, তাহলে পারব। ম্যাচের ভাল দিক হলো এসব ভাবার মতো সময় থাকে না। পরিস্থিতি দেখতে হবে, সে অনুযায়ী কাজ করতে হবে, ব্যাটিং করতে হবে। দলের কী অবস্থা, দলের জন্য আমাকে কী করতে হবে। নিজের এনার্জিই নিজেকে ব্যস্ত রাখে তখন। এসব নেতিবাচক ব্যাপার তখনোই আসে, যখন আমি প্রতিদ্বন্দ্বিতার মুডে থাকি না।’
নিজেকে নিয়ে ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে সংশয় ছিল কোহলির, ‘আমার মনে হয়, আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এলে সবারই ভেতর সংশয় থাকে, কিভাবে এগুবে, কীভাবে ক্যারিয়ার গড়বে। এক সিরিজের পরই আমি দল থেকে বাদ পড়েছিলাম। এরপর ২০০৯ চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে আমার সুযোগ হয়েছিল। ২-৩ ম্যাচ ছিল, যেখানে ভাল করেছিলাম, একটিতে সেঞ্চুরি করেছিলাম-- এসব আত্মবিশ্বাস জুগিয়েছিল। তবে প্রথম আন্তর্জাতিক সেঞ্চুরি যখন করলাম শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে, সেখান থেকেই অনুভব করা শুরু করলাম-- আমি লম্বা সময়ের জন্য ভারতের জন্য খেলতে পারব। তিন নম্বরে চাপের অবস্থায় যখন পারফর্ম করবেন, সেসব আত্মবিশ্বাস জোগাবে। ম্যাচ পরিস্থিতিতে পারফর্ম করলে মানসিকতা বদলে যায়। তবে সেখানে পারফর্ম করার জন্য একটা মানসিকতা প্রয়োজন।’
তামিমের সঙ্গে ফেসবুক লাইভে কোহলি বলেন, ‘ম্যাচে আমি নিজের সামর্থ্য নিয়ে সংশয় করি না। সবারই নিজেকে নিয়ে সংশয় হয়। সফরে গিয়ে এমন হয়, যে হচ্ছে না। ওই ছন্দটা আসছে না। সংশয় ঘিরে ধরছে। হয়তো আপনি যথেষ্ট ভাল না এক্ষেত্রে। মনের মধ্যে এই ব্যাপারটা চলতেই থাকে। এখানে চালিকাশক্তি হচ্ছে চেষ্টা করে যাওয়া। ওই জোনের ভেতর থাকা, যেখানে মনে হবে যে না, এসব আদতে সত্যি না। এসব শুধু এমন চিন্তা যেগুলো আমাকে আটকে রাখতে চাচ্ছে। যদি আমি বিশ্বাস করি যে আমি পারব, তাহলে পারব। ম্যাচের ভাল দিক হলো এসব ভাবার মতো সময় থাকে না। পরিস্থিতি দেখতে হবে, সে অনুযায়ী কাজ করতে হবে, ব্যাটিং করতে হবে। দলের কী অবস্থা, দলের জন্য আমাকে কী করতে হবে। নিজের এনার্জিই নিজেকে ব্যস্ত রাখে তখন। এসব নেতিবাচক ব্যাপার তখনোই আসে, যখন আমি প্রতিদ্বন্দ্বিতার মুডে থাকি না।’
নিজেকে নিয়ে ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে সংশয় ছিল কোহলির, ‘আমার মনে হয়, আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এলে সবারই ভেতর সংশয় থাকে, কিভাবে এগুবে, কীভাবে ক্যারিয়ার গড়বে। এক সিরিজের পরই আমি দল থেকে বাদ পড়েছিলাম। এরপর ২০০৯ চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে আমার সুযোগ হয়েছিল। ২-৩ ম্যাচ ছিল, যেখানে ভাল করেছিলাম, একটিতে সেঞ্চুরি করেছিলাম-- এসব আত্মবিশ্বাস জুগিয়েছিল। তবে প্রথম আন্তর্জাতিক সেঞ্চুরি যখন করলাম শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে, সেখান থেকেই অনুভব করা শুরু করলাম-- আমি লম্বা সময়ের জন্য ভারতের জন্য খেলতে পারব। তিন নম্বরে চাপের অবস্থায় যখন পারফর্ম করবেন, সেসব আত্মবিশ্বাস জোগাবে। ম্যাচ পরিস্থিতিতে পারফর্ম করলে মানসিকতা বদলে যায়। তবে সেখানে পারফর্ম করার জন্য একটা মানসিকতা প্রয়োজন।’