খেলা
লীগ বাতিল হওয়ায় আর্থিক ক্ষতির মুখে তিনপক্ষ
স্পোর্টস রিপোর্টার
১৯ মে ২০২০, মঙ্গলবার, ১২:২০ অপরাহ্ন
খেলা না হওয়া মানে সবারই ক্ষতি। যারা খেলে সেই ক্লাবের ক্ষতি। আর যারা লীগ পরিচালনা করে তাদেরও ক্ষতি। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগ (বিপিএল) বাতিল হওয়ায় এখন ক্ষতির এই সমীকরণ মেলাচ্ছে ফুটবল লীগের ১৩টি ক্লাব ও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)। তবে লীগ বাতিল হওয়ায় ক্ষতির পরিমান কিছুটা কম হবে বলে জানিয়েছেন তারা।
মাত্র ৩৬টি ম্যাচ বা ৬ রাউন্ড হওয়ার পর চলতি বছরের ফুটবল লীগ বাতিল করা হয়েছে। লীগ শুরু করেও করোনা ভাইরাসের কারণে স্থগিত করে দেয়ায় ক্লাবগুলো বড় ধরনের আর্থিক ক্ষতি ও জটিলতায় পড়েছিল। বরং লীগ বাতিল হলে তাদের ক্ষতির পরিমাণ কিছুটা কমে। সেই কারণে ক্লাবগুলো স্থগিত হয়ে পড়া লীগ বাতিলের দাবি জানিয়ে ছিল বাফুফের কাছে। বাফুফে সেই দাবি মেনে নিয়েছে। ক্লাবগুলোর পাশাপাশি বড় ধরনের আর্থিক ক্ষতি হয়েছে বাফুফেরও। সংস্থার সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগ জানান- ‘লীগের স্পন্সর প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে আমরা ৩ কোটি টাকা পেতাম। লীগ যেহেতু বাতিল তাই সেই টাকা তো আমরা পাব না। এটা আমাদের জন্য একটা বড় ক্ষতি’। তবে আর্থিক ক্ষতি হলেও বাফুফে মহামারির এই দুঃসময়ে ফুটবল শুরু করে খেলোয়াড়দের জীবনের ক্ষতি করতে চায় না। সোহাগ বলেন- ‘আমরা ফুটবলারদের জীবনকে কোনো ঝুঁকির মধ্যে রাখতে চাই না। আগে জীবন, পরে জীবিকা।’
বিপিএলের ১৩টি ক্লাবের মধ্যে শীর্ষস্থানীয় পাঁচটি ক্লাবের বাজেট ৮-৯ কোটি টাকার মতো। এই ক্লাবগুলোর মধ্যে অনেকেই তাদের খেলোয়াড়দের শতকরা ৭০ বা ৮০ ভাগ টাকা পরিশোধ করেছে। সেই টাকা কিভাবে উদ্ধার হবে- তা নিয়ে ক্লাবগুলো এখন শঙ্কায়। খেলোয়াড়রা কি সেই টাকা ক্লাবগুলোকে ফেরত দেবেন? যদি দেন তাহলে তো আর্থিক ক্ষতি খেলোয়াড়দেরও! তা ছাড়া মাঠে না খেলে পকেটে টাকা নিয়ে চলে যাওয়াটাও তো শোভনীয় কিছু নয়। বাফুফে’র সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগ স্বীকার করলেন- ‘হ্যাঁ, এটা অবশ্যই বড় একটা সমস্যা। দেখি আমাদের একটা সর্বসম্মত সমাধান খুঁজে বের করতে হবে। ক্লাব, খেলোয়াড় এবং বাকি স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা করে সবার স্বার্থ সুরক্ষা হয়- তেমন একটা উপায় খুঁজে বের করব। এই মৌসুম তো বাতিল হলো। এখন সামনের মৌসুমে ক্লাবগুলো যদি তাদের এবারের লীগের খেলোয়াড়দের দলে রাখতে চায় তাহলে তাদের সেই ইচ্ছে পূরণে অগ্রাধিকার দিতে হবে।’
মাত্র ৩৬টি ম্যাচ বা ৬ রাউন্ড হওয়ার পর চলতি বছরের ফুটবল লীগ বাতিল করা হয়েছে। লীগ শুরু করেও করোনা ভাইরাসের কারণে স্থগিত করে দেয়ায় ক্লাবগুলো বড় ধরনের আর্থিক ক্ষতি ও জটিলতায় পড়েছিল। বরং লীগ বাতিল হলে তাদের ক্ষতির পরিমাণ কিছুটা কমে। সেই কারণে ক্লাবগুলো স্থগিত হয়ে পড়া লীগ বাতিলের দাবি জানিয়ে ছিল বাফুফের কাছে। বাফুফে সেই দাবি মেনে নিয়েছে। ক্লাবগুলোর পাশাপাশি বড় ধরনের আর্থিক ক্ষতি হয়েছে বাফুফেরও। সংস্থার সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগ জানান- ‘লীগের স্পন্সর প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে আমরা ৩ কোটি টাকা পেতাম। লীগ যেহেতু বাতিল তাই সেই টাকা তো আমরা পাব না। এটা আমাদের জন্য একটা বড় ক্ষতি’। তবে আর্থিক ক্ষতি হলেও বাফুফে মহামারির এই দুঃসময়ে ফুটবল শুরু করে খেলোয়াড়দের জীবনের ক্ষতি করতে চায় না। সোহাগ বলেন- ‘আমরা ফুটবলারদের জীবনকে কোনো ঝুঁকির মধ্যে রাখতে চাই না। আগে জীবন, পরে জীবিকা।’
বিপিএলের ১৩টি ক্লাবের মধ্যে শীর্ষস্থানীয় পাঁচটি ক্লাবের বাজেট ৮-৯ কোটি টাকার মতো। এই ক্লাবগুলোর মধ্যে অনেকেই তাদের খেলোয়াড়দের শতকরা ৭০ বা ৮০ ভাগ টাকা পরিশোধ করেছে। সেই টাকা কিভাবে উদ্ধার হবে- তা নিয়ে ক্লাবগুলো এখন শঙ্কায়। খেলোয়াড়রা কি সেই টাকা ক্লাবগুলোকে ফেরত দেবেন? যদি দেন তাহলে তো আর্থিক ক্ষতি খেলোয়াড়দেরও! তা ছাড়া মাঠে না খেলে পকেটে টাকা নিয়ে চলে যাওয়াটাও তো শোভনীয় কিছু নয়। বাফুফে’র সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগ স্বীকার করলেন- ‘হ্যাঁ, এটা অবশ্যই বড় একটা সমস্যা। দেখি আমাদের একটা সর্বসম্মত সমাধান খুঁজে বের করতে হবে। ক্লাব, খেলোয়াড় এবং বাকি স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা করে সবার স্বার্থ সুরক্ষা হয়- তেমন একটা উপায় খুঁজে বের করব। এই মৌসুম তো বাতিল হলো। এখন সামনের মৌসুমে ক্লাবগুলো যদি তাদের এবারের লীগের খেলোয়াড়দের দলে রাখতে চায় তাহলে তাদের সেই ইচ্ছে পূরণে অগ্রাধিকার দিতে হবে।’