দেশ বিদেশ
করোনায় মৌসুমি ফল বাজারজাত করতে বৈঠকে বসছে কৃষি মন্ত্রণালয়
স্টাফ রিপোর্টার
১৩ মে ২০২০, বুধবার, ৮:০৩ পূর্বাহ্ন
লকডাউনের মধ্যেও আম, লিচুসহ অন্যান্য মৌসুমি ফল সুষ্ঠুভাবে বাজারজাত করার জন্য সংশ্লিষ্টদের নিয়ে বৈঠকে বসছে সরকার। কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাকের সভাপতিত্বে আগামী শনিবার বেলা ১১টায় এই ভার্চুয়াল বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়।
কৃষি সচিব মো. নাসিরুজ্জামানের সঞ্চালনায় ওই সভায় স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, বিশেষজ্ঞ, কর্মকর্তা, ফল চাষী, ফল ব্যবসায়ী, আড়তদার এবং সংশ্লিষ্ট সমিতির প্রতিনিধিদের যুক্ত করা হবে।
আম, লিচুসহ অন্যান্য মৌসুমি ফল ইতিমধ্যে বাজারে উঠতে শুরু করেছে। আমের প্রধান উৎপাদনস্থল দেশের উত্তরাঞ্চলের কয়েকটি জেলায় কোন জাতের আম কবে গাছ থেকে নামানো যাবে সেই সময়ও নির্ধারণ করে দিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন।
করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের প্রেক্ষাপটে সরকার গত ২৬শে মার্চ থেকে সব অফিস-আদালত বন্ধ রেখেছে, আগামী ১৬ই মে পর্যন্ত ঘোষিত ‘ছুটির’ মধ্যে যাত্রীবাহী পরিবহনেও বিধিনিষেধ রয়েছে। এই বিধিনিষেধের মেয়াদ আরো বাড়তে পারে বলেও আভাস দিয়েছেন কর্মকর্তারা।
কৃষি মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, বছর বছর যারা মৌসুমি ফলের ব্যবসা করেন, এবার তাদের কাপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে। অনেক খামারি এবার আগেভাগে ফল ব্যবসায়ীদের কাছে গাছ বা পুরো বাগান বিক্রি করতে পারেননি। যারা ফলের বাগান কিনেছেন, তাদের চিন্তা আরো বেশি। পরিবহন করতে না পারলে চাষী ও ব্যবসায়ীরা বড় বিপদে পড়বেন। মূলত তাদের কীভাবে সহায়তা করা যায় সবার সঙ্গে কথা বলে সেই উপায় বের করা হবে। আম, লিচু, কাঁঠালসহ কোনো মৌসুমি ফল যেন বিপণনের দেরির কারণে নষ্ট না হয়, সে দিকে লক্ষ্য রেখেই পরিকল্পনা নেয়া হবে।
কৃষি সচিব মো. নাসিরুজ্জামানের সঞ্চালনায় ওই সভায় স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, বিশেষজ্ঞ, কর্মকর্তা, ফল চাষী, ফল ব্যবসায়ী, আড়তদার এবং সংশ্লিষ্ট সমিতির প্রতিনিধিদের যুক্ত করা হবে।
আম, লিচুসহ অন্যান্য মৌসুমি ফল ইতিমধ্যে বাজারে উঠতে শুরু করেছে। আমের প্রধান উৎপাদনস্থল দেশের উত্তরাঞ্চলের কয়েকটি জেলায় কোন জাতের আম কবে গাছ থেকে নামানো যাবে সেই সময়ও নির্ধারণ করে দিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন।
করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের প্রেক্ষাপটে সরকার গত ২৬শে মার্চ থেকে সব অফিস-আদালত বন্ধ রেখেছে, আগামী ১৬ই মে পর্যন্ত ঘোষিত ‘ছুটির’ মধ্যে যাত্রীবাহী পরিবহনেও বিধিনিষেধ রয়েছে। এই বিধিনিষেধের মেয়াদ আরো বাড়তে পারে বলেও আভাস দিয়েছেন কর্মকর্তারা।
কৃষি মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, বছর বছর যারা মৌসুমি ফলের ব্যবসা করেন, এবার তাদের কাপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে। অনেক খামারি এবার আগেভাগে ফল ব্যবসায়ীদের কাছে গাছ বা পুরো বাগান বিক্রি করতে পারেননি। যারা ফলের বাগান কিনেছেন, তাদের চিন্তা আরো বেশি। পরিবহন করতে না পারলে চাষী ও ব্যবসায়ীরা বড় বিপদে পড়বেন। মূলত তাদের কীভাবে সহায়তা করা যায় সবার সঙ্গে কথা বলে সেই উপায় বের করা হবে। আম, লিচু, কাঁঠালসহ কোনো মৌসুমি ফল যেন বিপণনের দেরির কারণে নষ্ট না হয়, সে দিকে লক্ষ্য রেখেই পরিকল্পনা নেয়া হবে।