বিশ্বজমিন
স্বর্গে আটকা: মধুচন্দ্রিমায় মালদ্বীপ গিয়ে আটকা পড়েছেন নবদম্পতি
মানবজমিন ডেস্ক
৬ এপ্রিল ২০২০, সোমবার, ৫:০০ পূর্বাহ্ন
ভ্রমণের জন্য মালদ্বীপ পর্যটকদের কাছে স্বর্গ হিসেবে পরিচিত। পরিষ্কার নীল জলরাশি, সাদা বালুর সৈকত দেশটিকে আকর্ষণীয় করে তুলেছে বিশ্বজুড়ে পর্যটকদের কাছে। সে স্বর্গের সিনামন ভেলিফুশি রিসোর্টে মধুচন্দ্রিমা উদযাপনে গিয়েছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার এক নবদম্পতি। তাদের মধুচন্দ্রিমার মাঝে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ রোধে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকার বিমানবন্দর। নিজদেশে ফিরতে পারছেন না তারা। আটকা পড়ে গেছেন স্বর্গখ্যাত মালদ্বীপে। এ খবর দিয়েছে দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস ও দ্য ডেইলি মেইল।
খবরে বলা হয়, অলিভিয়া (২৭) ও রাউল দে ফ্রেইতাস (২৮) গত ২২শে মার্চ ছয় দিনের মধুচন্দ্রিমা উদযাপনে মালদ্বীপ যান। তারা সেখানে যাওয়ার সময় দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে ভ্রমণ নিয়ে কোনো নিষেধাজ্ঞা ছিল না। কিন্তু পরবর্তীতে ভাইরাসের বিস্তার বিবেচনায় নিয়ে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি হয়। বন্ধ করে দেয়া হয় বিমান বন্দর।
অলিভিয়া বলেন, এটা অবিশ্বাস্য যে, আমরা অতিরিক্ত সময় থাকতে পারছি। কিন্তু যত দিন যাচ্ছে, ততই তাদের সঞ্চয়ের পরিমাণ কমছে বলে জানান তিনি। বলেন, সবাই বলে তারা স্বর্গে আটকা পড়তে চায়। আটকা পড়ার কথা ভালো লাগে, কারণ আপনি চাইলেই চলে যেতে পারবেন। কিন্তু সত্যই আটকা পড়ে গেলে ব্যাপারটা ভিন্ন।
দক্ষিণ আফ্রিকার এই দম্পতি জানায়, তারা তাদের মধুচন্দ্রিমার চতুর্থ দিনে জানতে পারে যে, দক্ষিণ আফ্রিকার সকল বিমানবন্দর বন্ধ করে দেয়া হচ্ছে। প্রায় একই সময়ে মালদ্বীপও লকডাউন জারি করে। বিদেশিদের ভ্রমণ নিষিদ্ধ করে।
ওই দম্পতি এখন উদ্বিগ্ন যে, তারা যদি রিসোর্টটি ছাড়েন তাহলে তাদের ফের সেখানে প্রবেশ করতে দেবে না কর্তৃপক্ষ।
খবরে বলা হয়, অলিভিয়া (২৭) ও রাউল দে ফ্রেইতাস (২৮) গত ২২শে মার্চ ছয় দিনের মধুচন্দ্রিমা উদযাপনে মালদ্বীপ যান। তারা সেখানে যাওয়ার সময় দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে ভ্রমণ নিয়ে কোনো নিষেধাজ্ঞা ছিল না। কিন্তু পরবর্তীতে ভাইরাসের বিস্তার বিবেচনায় নিয়ে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি হয়। বন্ধ করে দেয়া হয় বিমান বন্দর।
অলিভিয়া বলেন, এটা অবিশ্বাস্য যে, আমরা অতিরিক্ত সময় থাকতে পারছি। কিন্তু যত দিন যাচ্ছে, ততই তাদের সঞ্চয়ের পরিমাণ কমছে বলে জানান তিনি। বলেন, সবাই বলে তারা স্বর্গে আটকা পড়তে চায়। আটকা পড়ার কথা ভালো লাগে, কারণ আপনি চাইলেই চলে যেতে পারবেন। কিন্তু সত্যই আটকা পড়ে গেলে ব্যাপারটা ভিন্ন।
দক্ষিণ আফ্রিকার এই দম্পতি জানায়, তারা তাদের মধুচন্দ্রিমার চতুর্থ দিনে জানতে পারে যে, দক্ষিণ আফ্রিকার সকল বিমানবন্দর বন্ধ করে দেয়া হচ্ছে। প্রায় একই সময়ে মালদ্বীপও লকডাউন জারি করে। বিদেশিদের ভ্রমণ নিষিদ্ধ করে।
ওই দম্পতি এখন উদ্বিগ্ন যে, তারা যদি রিসোর্টটি ছাড়েন তাহলে তাদের ফের সেখানে প্রবেশ করতে দেবে না কর্তৃপক্ষ।