বাংলারজমিন
পটুয়াখালীতে ঝড় ও বজ্রপাতে ৩ জন নিহত
পটুয়াখালী প্রতিনিধি
৫ এপ্রিল ২০২০, রবিবার, ৮:০৬ পূর্বাহ্ন
আকস্মিক কাল বৈশাখী ঝড়ে পটুয়াখালীতে ৩ জন নিহত ও অপর একজন আহত হয়েছে। দুপুর ২টা ১৫ মিনিটের দিকে এ ঘটনা ঘটে।
পটুয়াখালী সদর উপজেলার খলিসাখালীতে রিক্সা চালক জাহাঙ্গীর তালুকদার( ৩৮) ও মির্জাগঞ্জ উপজেলার মাধবখালী ইউনিয়নের বাজিতা গ্রামে কৃষক হাবিব হাওলাদার( ৫২) এবং গলাচিপা উপজেলার বকুল বাড়িয়া ইউনিয়নে জোবায়ের ইসলাম (২২) নিহত হন। বজ্রপাতে হাবিব হাওলাদারের ছেলে তারেক হাওলাদার (১৮) আহত হয়েছেন।
এদের মধ্যে খলিসাখালীর জাহাঙ্গীর হাওলাদার গ্রামের মৃত আজাহার হাওলাদারের ছেলে। পারিবারিক সূত্র জানায়, জাহাঙ্গীর তার বৃদ্ধ মা মনোয়ারা বেগকে (৬৫)কে নিয়ে বাড়ির পাশে ইটভাটার পুকুরে গোসল করতে যায়। এসময় প্রচন্ড বেগে ঝড় বইতে শুরু করে । সাথে বজ্রপাত হতে থাকে। এরই মধ্যে মনোয়ারা বেগম গোসল শেষে বাড়ি চলে যায়। কিন্তু ছেলে জাহাঙ্গীর গোসল শেষে বাড়ি ফেরার পথে পুকুর পাড়েই বজ্রাহত হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পরে। স্থানীয়রা তাকে পটুয়াখালী শহরে ২৫০শয্যা হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষনা করে। পটুয়াখালী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আক্তার মোর্শেদ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন। অপর দিকে, মির্জাগঞ্জের বাজিতা গ্রামের কৃষক হাবিব হাওলাদার তার ছেলে তারেককে নিয়ে বাড়ির পাশের মাঠ থেকে গরু আনতে গিয়ে পথিমধ্যে বজ্রাহত হয়ে তিনি মৃত্যুবরণ করেন এবং তার ছেলে তারেক আহত হয়। গলাচিপার বকুল বাড়িয়া ইউনিয়নের রফিক খানের ছেলে মাদ্রাসা ছাত্র জোবায়ের ইসলাম (২২) মাঠে গরু আনতে গিয়ে পথে বজ্রপাতে তার মৃত্যু হয়েছে বলে গলাচিপা থানার ওসি মনিরুল ইসলা জানান। বজ্রপাতে নিহত হাবিব হাওলাদারের ছেলে তারেককে মির্জাগঞ্জ উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। মির্জাগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান খান মোঃ আবু বকর সিদ্দিক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এছাড়াও জেলার বিভিন্ন স্থানে অনেক কাঁচা ঘর বিধ্বস্ত ও অনেক গাছপালা উপড়ে পরার খবর পাওয়া গেছে।
পটুয়াখালী সদর উপজেলার খলিসাখালীতে রিক্সা চালক জাহাঙ্গীর তালুকদার( ৩৮) ও মির্জাগঞ্জ উপজেলার মাধবখালী ইউনিয়নের বাজিতা গ্রামে কৃষক হাবিব হাওলাদার( ৫২) এবং গলাচিপা উপজেলার বকুল বাড়িয়া ইউনিয়নে জোবায়ের ইসলাম (২২) নিহত হন। বজ্রপাতে হাবিব হাওলাদারের ছেলে তারেক হাওলাদার (১৮) আহত হয়েছেন।
এদের মধ্যে খলিসাখালীর জাহাঙ্গীর হাওলাদার গ্রামের মৃত আজাহার হাওলাদারের ছেলে। পারিবারিক সূত্র জানায়, জাহাঙ্গীর তার বৃদ্ধ মা মনোয়ারা বেগকে (৬৫)কে নিয়ে বাড়ির পাশে ইটভাটার পুকুরে গোসল করতে যায়। এসময় প্রচন্ড বেগে ঝড় বইতে শুরু করে । সাথে বজ্রপাত হতে থাকে। এরই মধ্যে মনোয়ারা বেগম গোসল শেষে বাড়ি চলে যায়। কিন্তু ছেলে জাহাঙ্গীর গোসল শেষে বাড়ি ফেরার পথে পুকুর পাড়েই বজ্রাহত হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পরে। স্থানীয়রা তাকে পটুয়াখালী শহরে ২৫০শয্যা হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষনা করে। পটুয়াখালী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আক্তার মোর্শেদ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন। অপর দিকে, মির্জাগঞ্জের বাজিতা গ্রামের কৃষক হাবিব হাওলাদার তার ছেলে তারেককে নিয়ে বাড়ির পাশের মাঠ থেকে গরু আনতে গিয়ে পথিমধ্যে বজ্রাহত হয়ে তিনি মৃত্যুবরণ করেন এবং তার ছেলে তারেক আহত হয়। গলাচিপার বকুল বাড়িয়া ইউনিয়নের রফিক খানের ছেলে মাদ্রাসা ছাত্র জোবায়ের ইসলাম (২২) মাঠে গরু আনতে গিয়ে পথে বজ্রপাতে তার মৃত্যু হয়েছে বলে গলাচিপা থানার ওসি মনিরুল ইসলা জানান। বজ্রপাতে নিহত হাবিব হাওলাদারের ছেলে তারেককে মির্জাগঞ্জ উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। মির্জাগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান খান মোঃ আবু বকর সিদ্দিক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এছাড়াও জেলার বিভিন্ন স্থানে অনেক কাঁচা ঘর বিধ্বস্ত ও অনেক গাছপালা উপড়ে পরার খবর পাওয়া গেছে।