বাংলারজমিন
ভিডিওবার্তায় ভাগ্য খুললো মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের
রাসেল চৌধুরী, কক্সবাজার থেকে
৫ এপ্রিল ২০২০, রবিবার, ৭:৫৬ পূর্বাহ্ন
কক্সবাজারের চকরিয়ায় চরম অর্থ কষ্টে থাকা মুক্তিযোদ্ধা মাষ্টার হুমায়ুন কবিরের মেয়ের একটি ভিটিও বার্তায় ভাগ্য খুলে গেছে পরিবারটির। ইতিমধ্যে বেদখল হওয়া জমি ফিরে পেয়েছে। একই সাথে মুক্তিযোদ্ধা পরিবারটির জন্য বাড়ি নির্মাণের জন্য নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। আজ থেকেই বাড়ি নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে। আগামি এক সপ্তাহের মধ্যেই বাড়ির নির্মাণ কাজ শেষ হবে।
গতরাতে জনাব হুমায়ুন কবিরের মেয়ের ভিডিও বার্তার তথ্যের প্রেক্ষিতে আজ সকালে চকরিয়া উপজেলার হারবাং ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডে তাদের বাড়িতে খাদ্য সহায়তা পৌঁছে দেয়া হয়। স্থানীয় সংসদ সদস্য এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসারের উপস্থিতিতে তাদের বেদখলীয় জায়গা উদ্ধার করা হয়। জেলা প্রশাসন এর তত্ত্বাবধানে তাঁর পরিবারের বসবাসের জন্য একটি দুর্যোগ সহনীয় ঘর নির্মাণ করে দেয়া হচ্ছে। ঘরটির নির্মাণ কাজ আজই শুরু করে ১ সপ্তাহের মাঝে শেষ করার জন্য স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান ও প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তাকে নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে।
যার জন্য এতো কিছু করা হচ্ছে তিনি ছিলেন একজন মুক্তিযোদ্ধা, ছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্নেহধন্য। কিন্তু এতোদিন চরম অর্থ কষ্টে দিন কাটিয়েছে এই পরিবার। থাকার ঘরটিও ছিল জরাজীর্ণ।
যেটুকু জমি ছিল তাও, প্রভাবশালিরা দখলে নিয়েছে। এই দুঃখ নিয়েই মুক্তিযোদ্ধা হুমায়ুন কবির ও তার পরিবার দিন কাটাচ্ছিলেন। তাদের এই দুঃসহ যন্ত্রণার কথা কাউকে বলতেও পারছিলেন না তারা। শনিবার রাতে মেয়ে নিগার খানম ঝুমা মোবাইলে নিজের ভিডিওধারণ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উদ্দেশ্য করে একটি ভিডিওবার্তা ছড়িয়ে দিলেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। আর সেই তরুণীর ভিডিওবার্তা ভাইরাল হয়ে পড়ে দেশ নিদেশে। এই ভিডিওতে নজর পড়ে কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া) আসনের সংসদ সদস্য জাফর আলম, কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো. কামাল হোসেন ও চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শিবলী নোমানের। এই ভিডিওর সুত্র ধরেই রোববার (৫ এপ্রিল) দুপুরে সেই মুক্তিযোদ্ধার চকরিয়া উপজেলার হারবাং ইউনিয়নের ৭ নাম্বার ওয়ার্ডে কুঁড়েঘরে ছুটে যান সংসদ সদস্য জাফর আলম ও চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শিবলী নোমানের নেতৃত্বে প্রশাসনের একটি বহর।এমপি জাফর আলম ও জেলা প্রশাসক মো. কামাল হোসেন ফেসবুকে বার্তা দিয়ে জানিয়েছেন, মুক্তিযোদ্ধা মাষ্টার হুমায়ুন কবিরের বেদখল হওয়া জমি উদ্ধার, তাদের জন্য বাড়ি নির্মাণ এবং আর্থিক সহায়তার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
গতরাতে জনাব হুমায়ুন কবিরের মেয়ের ভিডিও বার্তার তথ্যের প্রেক্ষিতে আজ সকালে চকরিয়া উপজেলার হারবাং ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডে তাদের বাড়িতে খাদ্য সহায়তা পৌঁছে দেয়া হয়। স্থানীয় সংসদ সদস্য এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসারের উপস্থিতিতে তাদের বেদখলীয় জায়গা উদ্ধার করা হয়। জেলা প্রশাসন এর তত্ত্বাবধানে তাঁর পরিবারের বসবাসের জন্য একটি দুর্যোগ সহনীয় ঘর নির্মাণ করে দেয়া হচ্ছে। ঘরটির নির্মাণ কাজ আজই শুরু করে ১ সপ্তাহের মাঝে শেষ করার জন্য স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান ও প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তাকে নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে।
যার জন্য এতো কিছু করা হচ্ছে তিনি ছিলেন একজন মুক্তিযোদ্ধা, ছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্নেহধন্য। কিন্তু এতোদিন চরম অর্থ কষ্টে দিন কাটিয়েছে এই পরিবার। থাকার ঘরটিও ছিল জরাজীর্ণ।
যেটুকু জমি ছিল তাও, প্রভাবশালিরা দখলে নিয়েছে। এই দুঃখ নিয়েই মুক্তিযোদ্ধা হুমায়ুন কবির ও তার পরিবার দিন কাটাচ্ছিলেন। তাদের এই দুঃসহ যন্ত্রণার কথা কাউকে বলতেও পারছিলেন না তারা। শনিবার রাতে মেয়ে নিগার খানম ঝুমা মোবাইলে নিজের ভিডিওধারণ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উদ্দেশ্য করে একটি ভিডিওবার্তা ছড়িয়ে দিলেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। আর সেই তরুণীর ভিডিওবার্তা ভাইরাল হয়ে পড়ে দেশ নিদেশে। এই ভিডিওতে নজর পড়ে কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া) আসনের সংসদ সদস্য জাফর আলম, কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো. কামাল হোসেন ও চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শিবলী নোমানের। এই ভিডিওর সুত্র ধরেই রোববার (৫ এপ্রিল) দুপুরে সেই মুক্তিযোদ্ধার চকরিয়া উপজেলার হারবাং ইউনিয়নের ৭ নাম্বার ওয়ার্ডে কুঁড়েঘরে ছুটে যান সংসদ সদস্য জাফর আলম ও চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শিবলী নোমানের নেতৃত্বে প্রশাসনের একটি বহর।এমপি জাফর আলম ও জেলা প্রশাসক মো. কামাল হোসেন ফেসবুকে বার্তা দিয়ে জানিয়েছেন, মুক্তিযোদ্ধা মাষ্টার হুমায়ুন কবিরের বেদখল হওয়া জমি উদ্ধার, তাদের জন্য বাড়ি নির্মাণ এবং আর্থিক সহায়তার ব্যবস্থা করা হয়েছে।