অনলাইন
১০ই এপ্রিল পর্যন্ত ছুটি বাড়ানোর আহবান বিকেএমইএর
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
৪ এপ্রিল ২০২০, শনিবার, ১০:৩৫ পূর্বাহ্ন
কারখানা মালিকদের আগামী ১০ই এপ্রলি পর্যন্ত ছুটি বাড়িয়ে দেয়ার আহবান জানিয়েছেন নিট গার্মেন্টস ব্যবসায়ীদের সংগঠন বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফেকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ)।
শনিবার রাতে এক ভিডিও বার্তায় এ আহবান জানান সংগঠনটির প্রথম ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ হাতেম।
ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, পোশাক শিল্পের মালিকদের প্রতি অনুরোধ থাকবে যদি আপনাদের সুযোগ থাকে তাহলে সরকার যেহেতু ৯ই এপ্রিল পর্যন্ত ছুটি বাড়িয়েছে আপনারাও শ্রম আইনের যেকোন ধারা প্রয়োগ করে লে অফের ধারা হোক বা এমনিতে হোক, এই ছুটিকে আগামী ১০ই এপ্রিল শুক্রবার পর্যন্ত ইচ্ছে করলে আপনারা বাড়িয়ে দিতে পারেন। তাহলে আমাদের বিশ্বাস মহামারী করোনা ভাইরাস সংক্রমিত হওয়ার আশঙ্কা থেকে কিছুটা হলেও আপনারা নিরাপদ থাকবেন।
তিনি বলেন, দেশের পোশাক কারখানাগুলো বন্ধ থাকবে এ ধরনের কোন নির্দেশনা প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যে ছিল না। পরবর্তীতে কলকারখানা পরিদর্শন অধিদপ্তর বা জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে যে নির্দেশনা দেয়া হয়েছিল সেখানেও কিন্তু জরুরি প্রয়োজনে গার্মেন্টস কারখানা খোলা রাখারই নির্দেশনা ছিল।
বিকেএমইএ ও বিজিএমইএর অবস্থান শুরু থেকে এমনই ছিল। একটা পর্যায়ে বিকেএমইএর একটা নির্দেশনায় ৪ঠা এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধের সিদ্ধান্ত যদিও দেয়া হয়েছিল, তারপরও জরুরি প্রয়োজনে ফ্যাক্টরি খোলা রাখার কথা বলা হয়েছে।
শনিবার থেকে যেহেতু ফ্যাক্টরিগুলো খোলা বলা হচ্ছে, সেক্ষেত্রে শ্রমিকরা দূর দূরান্ত থেকে ফিরে আসছে এমন সংবাদ বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমে এসেছে। এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন ফ্যাক্টরি বন্ধ থাকলেও শ্রমিকদের তাদের স্বস্ব অবস্থানে অবস্থান করার কথা বলা হয়েছিল। তাদের দেশের বাড়িতে ফিরে যেতে নিষেধ করা হয়েছিল।
আমরা চাই না কোনভাবেই করোনা ভাইরাস মহামারী রুপ নিক, সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ুক। ফ্যাক্টরি কিন্তু আমরা সতকর্তার সঙ্গেই চালিয়েছি। গার্মেন্টস ফ্যাক্টিরিতে আমরা কিন্তু নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা নিয়েছি। কারখানায় সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে বলা হয়েছে।
শনিবার রাতে এক ভিডিও বার্তায় এ আহবান জানান সংগঠনটির প্রথম ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ হাতেম।
ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, পোশাক শিল্পের মালিকদের প্রতি অনুরোধ থাকবে যদি আপনাদের সুযোগ থাকে তাহলে সরকার যেহেতু ৯ই এপ্রিল পর্যন্ত ছুটি বাড়িয়েছে আপনারাও শ্রম আইনের যেকোন ধারা প্রয়োগ করে লে অফের ধারা হোক বা এমনিতে হোক, এই ছুটিকে আগামী ১০ই এপ্রিল শুক্রবার পর্যন্ত ইচ্ছে করলে আপনারা বাড়িয়ে দিতে পারেন। তাহলে আমাদের বিশ্বাস মহামারী করোনা ভাইরাস সংক্রমিত হওয়ার আশঙ্কা থেকে কিছুটা হলেও আপনারা নিরাপদ থাকবেন।
তিনি বলেন, দেশের পোশাক কারখানাগুলো বন্ধ থাকবে এ ধরনের কোন নির্দেশনা প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যে ছিল না। পরবর্তীতে কলকারখানা পরিদর্শন অধিদপ্তর বা জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে যে নির্দেশনা দেয়া হয়েছিল সেখানেও কিন্তু জরুরি প্রয়োজনে গার্মেন্টস কারখানা খোলা রাখারই নির্দেশনা ছিল।
বিকেএমইএ ও বিজিএমইএর অবস্থান শুরু থেকে এমনই ছিল। একটা পর্যায়ে বিকেএমইএর একটা নির্দেশনায় ৪ঠা এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধের সিদ্ধান্ত যদিও দেয়া হয়েছিল, তারপরও জরুরি প্রয়োজনে ফ্যাক্টরি খোলা রাখার কথা বলা হয়েছে।
শনিবার থেকে যেহেতু ফ্যাক্টরিগুলো খোলা বলা হচ্ছে, সেক্ষেত্রে শ্রমিকরা দূর দূরান্ত থেকে ফিরে আসছে এমন সংবাদ বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমে এসেছে। এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন ফ্যাক্টরি বন্ধ থাকলেও শ্রমিকদের তাদের স্বস্ব অবস্থানে অবস্থান করার কথা বলা হয়েছিল। তাদের দেশের বাড়িতে ফিরে যেতে নিষেধ করা হয়েছিল।
আমরা চাই না কোনভাবেই করোনা ভাইরাস মহামারী রুপ নিক, সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ুক। ফ্যাক্টরি কিন্তু আমরা সতকর্তার সঙ্গেই চালিয়েছি। গার্মেন্টস ফ্যাক্টিরিতে আমরা কিন্তু নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা নিয়েছি। কারখানায় সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে বলা হয়েছে।