বাংলারজমিন
পাকুন্দিয়ায় সর্বত্র লোকজনের আনাগোনা বাড়ছে
পাকুন্দিয়া (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
২ এপ্রিল ২০২০, বৃহস্পতিবার, ১২:৫৮ অপরাহ্ন
কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ায় সরকারি নির্দেশনা মানছেন না সাধারণ লোকজন। দিনদিন রাস্তাঘাট, হাটবাজারসহ সর্বত্র লোকজনের আনাগোনা বাড়ছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাইকিং করে লোকজনকে বিশেষ প্রয়োজন ব্যতিত ঘর থেকে না বেরুনোর কথা বললেও তা তোয়াক্কা করছেন না এখানকার লোকজন।
পাকুন্দিয়া পৌরসদর বাজারসহ উপজেলার সবকটি বাজার ও রাস্তাঘাটে একই চিত্র। তাছাড়া লোকজনের দলবেধে ঘুরাফেরা করতেও দেখা গেছে। এক্ষেত্রে প্রশাসনের নমনীয় মনোভাবকে দোষারোপ করছেন সচেতন নাগরিকরা।
তারা বলেন, প্রশাসন নিয়মিত টহল দিয়ে নিষেধ করলেও তা মানছেন না সাধারণ লোকজন। পুলিশ কিংবা প্রশাসনের লোকজন চলে গেলে আবার আগের মতই হয়ে যাচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন জানান, নিত্য প্রয়োজনীয় দোকানপাট ও ওষুধের দোকান খোলা থাকাটা স্বাভাবিক। কিন্তু পৌরসদর বাজারের কাঁচাবাজারসহ উপজেলার বিভিন্ন বাজারের চায়ের দোকানগুলো অবনব পদ্ধতিতে খোলা রাখা হয়েছে। এসব দোকানগুলোতে লোকজন একসাথে জড়ো হয়ে দেদারছে চা খাচ্ছেন আর আড্ডা দিচ্ছেন।
এছাড়া রাস্তাঘাটেও একই দশা। লোকজন দেদারছে চলাফেরা করছেন।
বিষয়টি একটু কঠিনভাবে দেখতে স্থানীয় প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন সচেতন মহল। কেননা, এখনই যদি এসব নিয়ন্ত্রণ করা না যায় তবে পরিস্থিতি ভয়াবহ হবে। পরে হয়তো কিছু করার থাকবে না।
পাকুন্দিয়া পৌরসদর বাজারসহ উপজেলার সবকটি বাজার ও রাস্তাঘাটে একই চিত্র। তাছাড়া লোকজনের দলবেধে ঘুরাফেরা করতেও দেখা গেছে। এক্ষেত্রে প্রশাসনের নমনীয় মনোভাবকে দোষারোপ করছেন সচেতন নাগরিকরা।
তারা বলেন, প্রশাসন নিয়মিত টহল দিয়ে নিষেধ করলেও তা মানছেন না সাধারণ লোকজন। পুলিশ কিংবা প্রশাসনের লোকজন চলে গেলে আবার আগের মতই হয়ে যাচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন জানান, নিত্য প্রয়োজনীয় দোকানপাট ও ওষুধের দোকান খোলা থাকাটা স্বাভাবিক। কিন্তু পৌরসদর বাজারের কাঁচাবাজারসহ উপজেলার বিভিন্ন বাজারের চায়ের দোকানগুলো অবনব পদ্ধতিতে খোলা রাখা হয়েছে। এসব দোকানগুলোতে লোকজন একসাথে জড়ো হয়ে দেদারছে চা খাচ্ছেন আর আড্ডা দিচ্ছেন।
এছাড়া রাস্তাঘাটেও একই দশা। লোকজন দেদারছে চলাফেরা করছেন।
বিষয়টি একটু কঠিনভাবে দেখতে স্থানীয় প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন সচেতন মহল। কেননা, এখনই যদি এসব নিয়ন্ত্রণ করা না যায় তবে পরিস্থিতি ভয়াবহ হবে। পরে হয়তো কিছু করার থাকবে না।