অনলাইন
মৃত কিশোর করোনামুক্ত, তবুও বাবা আইসোলেশনে!
স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম থেকে
২ এপ্রিল ২০২০, বৃহস্পতিবার, ১১:১৮ পূর্বাহ্ন
চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের আইসোলেশনে মারা যাওয়া কিশোরের নমুনাতেও করোনা ভাইরাস শনাক্ত হয়নি। তবুও সর্দি কাশি ও জ্বরসহ করোনা আক্রান্তের উপসর্গ থাকায় তার বাবাকেও আইসোলেশন ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে।
চট্টগ্রাম সিভিল সার্জন সেখ ফজলে রাব্বি বৃহস্পতিবার সকালে এ তথ্য জানান। তিনি জানান, ১৬ বছর বয়সী কিশোর ওমর ফারুকের করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ছিল কিনা তা পরীক্ষার জন্য নমুনা সংগ্রহ করে বুধবার সকালে সীতাকুন্ডের ফৌজদারহাটের বিশেষায়িত হাসপাতাল বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ট্রপিক্যাল অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজেসে (বিআইটিআইডি) পাঠানো হয়। বুধবার রাতে পাওয়া পরীক্ষার রিপোর্টে দেখা গেছে সে করোনা আক্রান্ত ছিল না।
তিনি জানান, মারা যাওয়া কিশোরের বাড়ি কক্সবাজার জেলার বৈদ্যঘোনা এলাকায়। তার পিতার নাম আবদুল হামিদ। মঙ্গলবার রাতে তাকে চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে আইসোলেশন ইউনিটে তাকে ভর্তি করা হয়েছিল। কিন্তু বুধবার (১ এপ্রিল) সকাল সোয়া ৭টায় তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. অসীম কুমার নাথ জানান, মঙ্গলবার রাতে চিকিৎসার জন্য ওই কিশোরকে কক্সবাজার সদও হাসপাতাল থেকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসেন তার বাবা। সেখান থেকে তাকে জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়। জ্বর-সর্দি কাশি ও শ্বাসকষ্ঠ থাকায় তাকে জেনারেল হাসপাতালের আইসোলেশন ইউনিটে রাখা হয়।
এদিকে তার বাবা আবদুল হামিদও সর্দি-কাশি ও জ্বরে আক্রান্ত। ফলে করোনা সন্দেহে বুধবার রাতে তাকেও চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে আইসোলেশন ইউনিটে ভর্তি করা হয়। তার নমুনা সংগ্রহ করেও চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডের বিশেষায়িত হাসপাতাল বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ট্রপিক্যাল অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজে (বিআইটিআইডি) পাঠানো হয়েছে।
তাদের পরিবারে বিদেশ ফেরত কারো সং¯পর্শে থাকারও কোনো তথ্য নেই বলে জানান ডা. অসীম কুমার নাথ।
চট্টগ্রাম সিভিল সার্জন সেখ ফজলে রাব্বি বৃহস্পতিবার সকালে এ তথ্য জানান। তিনি জানান, ১৬ বছর বয়সী কিশোর ওমর ফারুকের করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ছিল কিনা তা পরীক্ষার জন্য নমুনা সংগ্রহ করে বুধবার সকালে সীতাকুন্ডের ফৌজদারহাটের বিশেষায়িত হাসপাতাল বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ট্রপিক্যাল অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজেসে (বিআইটিআইডি) পাঠানো হয়। বুধবার রাতে পাওয়া পরীক্ষার রিপোর্টে দেখা গেছে সে করোনা আক্রান্ত ছিল না।
তিনি জানান, মারা যাওয়া কিশোরের বাড়ি কক্সবাজার জেলার বৈদ্যঘোনা এলাকায়। তার পিতার নাম আবদুল হামিদ। মঙ্গলবার রাতে তাকে চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে আইসোলেশন ইউনিটে তাকে ভর্তি করা হয়েছিল। কিন্তু বুধবার (১ এপ্রিল) সকাল সোয়া ৭টায় তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. অসীম কুমার নাথ জানান, মঙ্গলবার রাতে চিকিৎসার জন্য ওই কিশোরকে কক্সবাজার সদও হাসপাতাল থেকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসেন তার বাবা। সেখান থেকে তাকে জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়। জ্বর-সর্দি কাশি ও শ্বাসকষ্ঠ থাকায় তাকে জেনারেল হাসপাতালের আইসোলেশন ইউনিটে রাখা হয়।
এদিকে তার বাবা আবদুল হামিদও সর্দি-কাশি ও জ্বরে আক্রান্ত। ফলে করোনা সন্দেহে বুধবার রাতে তাকেও চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে আইসোলেশন ইউনিটে ভর্তি করা হয়। তার নমুনা সংগ্রহ করেও চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডের বিশেষায়িত হাসপাতাল বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ট্রপিক্যাল অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজে (বিআইটিআইডি) পাঠানো হয়েছে।
তাদের পরিবারে বিদেশ ফেরত কারো সং¯পর্শে থাকারও কোনো তথ্য নেই বলে জানান ডা. অসীম কুমার নাথ।