অনলাইন
চিলমারীতে ঢাকাফেরতরা বাড়াচ্ছে দুশ্চিন্তা
চিলমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
২ এপ্রিল ২০২০, বৃহস্পতিবার, ১০:০১ পূর্বাহ্ন
করোনার ঝড়ে তোলপাড় সারাবিশ্ব। সেই ঝড়ের আতঙ্ক এখন চিলমারীতেও। প্রথমেই আতঙ্ক ছিল বিদেশ ফেরত প্রবাসীদের নিয়েও। এখন আতঙ্ক বাড়ছে ঢাকাফেরত দের নিয়ে। যদিও ঢাকা ফেরতদের থাকতে বলা হয়েছিল হোম কোয়ারেন্টিনে। কিন্তু কেউ তা মানছেনা। বাড়িতে এসেই ঘুরছে হাটবাজারসহ সর্বস্থানে। এরআগে যদিও ৫০ থেকে ৬০জন বিদেশ ফেরত প্রবাসীদের উপর নজরসহ হোম কোয়ারেন্টিনে থাকার নির্দেশ দিয়েছিল স্থানীয় প্রশাসন। তাদের নিয়ে কিছুটা শঙ্কা কেটে গেলেও নতুন করে দুশ্চিন্তা বাড়াচ্ছে ঢাকাফেরতরা।
জানা যায়, শিক্ষার্থী, শ্রমিক, চাকরিজীবীসহ সব মিলিয়ে উপজেলার কয়েক হাজার মানুষ ঢাকায় থাকেন। গত ২৫ মার্চের পর থেকে তারা এলাকায় ফিরেছেন। কিন্তু হোম কোয়ারেন্টিন মানছেন না কেউই। আত্মীয়স্বজনের বাড়ি এবং হাটবাজারে বেপরোয়া চলাচল করছেন তারা। এতে দুশ্চিন্তা বাড়ছে এলাকাবাসীর মধ্যে।
রানীগঞ্জ ইউপি চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল ইসলাম মঞ্জু (বিএসসি) বলেন, বিদেশ ফেরতদের নিয়ে কিছুটা চিন্তা কমলেও এখন চিন্তা ঢাকা ফেরতদের নিয়ে। সদ্য ঢাকা ফেরতরা কোন আইন মানছেনা সকালে কিংবা বিকালে প্রকাশ্যে বাজারে আড্ডা দিচ্ছে। বন্দ থাকা চা ও হোটেল খুলে নিয়ে চা নাস্তার সাথে বেশ আড্ডা দিয়েই যাচ্ছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন হোটেল কর্মচারী জানান, প্রশাসনের ভয়ে দোকান পুরো কিংবা দরজা না খুললেও ভিতরে পেট পুরে খাচ্ছে। পাত্রখাতা এলাকার মোস্তা জানান, তার গ্রামেও বেশ কিছু শ্রমিক, চাকুরীজীবি ঢাকা থেকে এসেছেন কিন্তু তারা রিতিমতো বিভিন্ন মোড়ের দোকানগুলোতে আড্ডা জমায়। তাদের মধ্যে অনেকের জ্বর, কাশি বা সর্দি থাকলেও পরিবারের ও পরিচিতরা তা এড়িয়ে যাচ্ছেন।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার এ ডব্লিউ এম রায়হান শাহ্ বলেন, তাদের হোম কোয়ারেন্টিন নিশ্চিত করতে জনপ্রতিনিধিদের সহায়তায় প্রশাসন কাজ করছে।
জানা যায়, শিক্ষার্থী, শ্রমিক, চাকরিজীবীসহ সব মিলিয়ে উপজেলার কয়েক হাজার মানুষ ঢাকায় থাকেন। গত ২৫ মার্চের পর থেকে তারা এলাকায় ফিরেছেন। কিন্তু হোম কোয়ারেন্টিন মানছেন না কেউই। আত্মীয়স্বজনের বাড়ি এবং হাটবাজারে বেপরোয়া চলাচল করছেন তারা। এতে দুশ্চিন্তা বাড়ছে এলাকাবাসীর মধ্যে।
রানীগঞ্জ ইউপি চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল ইসলাম মঞ্জু (বিএসসি) বলেন, বিদেশ ফেরতদের নিয়ে কিছুটা চিন্তা কমলেও এখন চিন্তা ঢাকা ফেরতদের নিয়ে। সদ্য ঢাকা ফেরতরা কোন আইন মানছেনা সকালে কিংবা বিকালে প্রকাশ্যে বাজারে আড্ডা দিচ্ছে। বন্দ থাকা চা ও হোটেল খুলে নিয়ে চা নাস্তার সাথে বেশ আড্ডা দিয়েই যাচ্ছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন হোটেল কর্মচারী জানান, প্রশাসনের ভয়ে দোকান পুরো কিংবা দরজা না খুললেও ভিতরে পেট পুরে খাচ্ছে। পাত্রখাতা এলাকার মোস্তা জানান, তার গ্রামেও বেশ কিছু শ্রমিক, চাকুরীজীবি ঢাকা থেকে এসেছেন কিন্তু তারা রিতিমতো বিভিন্ন মোড়ের দোকানগুলোতে আড্ডা জমায়। তাদের মধ্যে অনেকের জ্বর, কাশি বা সর্দি থাকলেও পরিবারের ও পরিচিতরা তা এড়িয়ে যাচ্ছেন।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার এ ডব্লিউ এম রায়হান শাহ্ বলেন, তাদের হোম কোয়ারেন্টিন নিশ্চিত করতে জনপ্রতিনিধিদের সহায়তায় প্রশাসন কাজ করছে।