বাংলারজমিন
বন্দরে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার
বন্দর (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি
১ এপ্রিল ২০২০, বুধবার, ৭:০৪ পূর্বাহ্ন
বন্দরে সুমা আক্তার (২৫) নামের এক গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার দুপুরে মদনপুর ফুলহর গ্রাম থেকে ওই গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনার পর থেকে স্বামী শাহাদাৎ হোসেন ও শ^শুর বাড়ির লোকজন পালিয়ে যায়। পান দোকানের সুপারি কাটাতে অস্বীকার করায় স্বামী ও শ্বশুর মোতালেব মিয়া গৃহবধূ সুমা আক্তারের ওপর অমানষিক নির্যাতন চালিয়ে হত্যা করে লাশ ঝুলিয়ে রেখেছে বলে নিহত সুমার পরিবারের অভিযোগ।
নিহত গৃহবধূর মা রেহেনা বেগম জানান, বাড়ির পাশের মদনপুর স্ট্যান্ডে চা-পান দোকানদারি করে মেয়ের জামাই শাহাদাৎ ও মেয়ের শ্বশুর মোতালেব মিয়া। ওই দোকানে বিক্রির জন্য মঙ্গলবার সুপারি কাটতে বলেন শ্বশুর মোতালেব। ওই সুপারি কাটতে শ্বশুরের সঙ্গে অনীহা প্রকাশ করায় মঙ্গলবার রাতে মেয়ের ওপর অমানুষিক নির্যাতন চালিয়ে হত্যা করে। স্থানীয়দের কাছে গলায় রশি লাগানো অবস্থায় আমার মেয়ে ঝুলে রয়েছে। এ খবর পেয়ে মেয়ের শ্বশুর বাড়িতে ছুটে এসে পুলিশকে খবর দেই। পরে পুলিশ এসে ঘর থেকে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে।
বন্দর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. রফিকুল ইসলাম জানান, ধামগড় পুলিশ ফাঁড়ির এসআই নাহিম মাসুম লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠিয়েছে। এ ঘটনায় নিহত গৃহবধূর মামা জাবের হোসেন বাদি হয়ে একটি মামলা করেছেন। ময়না তদন্তের পর বলা যাবে হত্যা না আত্মহত্যা।
নিহত গৃহবধূর মা রেহেনা বেগম জানান, বাড়ির পাশের মদনপুর স্ট্যান্ডে চা-পান দোকানদারি করে মেয়ের জামাই শাহাদাৎ ও মেয়ের শ্বশুর মোতালেব মিয়া। ওই দোকানে বিক্রির জন্য মঙ্গলবার সুপারি কাটতে বলেন শ্বশুর মোতালেব। ওই সুপারি কাটতে শ্বশুরের সঙ্গে অনীহা প্রকাশ করায় মঙ্গলবার রাতে মেয়ের ওপর অমানুষিক নির্যাতন চালিয়ে হত্যা করে। স্থানীয়দের কাছে গলায় রশি লাগানো অবস্থায় আমার মেয়ে ঝুলে রয়েছে। এ খবর পেয়ে মেয়ের শ্বশুর বাড়িতে ছুটে এসে পুলিশকে খবর দেই। পরে পুলিশ এসে ঘর থেকে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে।
বন্দর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. রফিকুল ইসলাম জানান, ধামগড় পুলিশ ফাঁড়ির এসআই নাহিম মাসুম লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠিয়েছে। এ ঘটনায় নিহত গৃহবধূর মামা জাবের হোসেন বাদি হয়ে একটি মামলা করেছেন। ময়না তদন্তের পর বলা যাবে হত্যা না আত্মহত্যা।