বাংলারজমিন
নারায়ণগঞ্জে সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণ শিশু সন্তানের পর চলে গেলেন মা
স্টাফ রিপোর্টার, নারায়ণগঞ্জ থেকে
৩১ মার্চ ২০২০, মঙ্গলবার, ৭:৩৩ পূর্বাহ্ন
নারায়ণগঞ্জের বাবুরাইল এলাকায় সেপটিক ট্যাঙ্ক বিস্ফোরিত হয়ে ৮ মাসের শিশু সন্তান আহমেদ হোসেন ইয়াসিন নিহত হওয়ার পর এবার মারা গেলেন শিশুটির মা ফেরদৌসী বেগম। ঘটনার ৪দিন পর মঙ্গলবার সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান ফেরদৌসী। এ ঘটনায় আহত তার বড় ছেলে মোহাম্মদ হোসেন (৯) এখনও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। নিহত ফেরদৌসী বেগম বাবুরাইল এলাকার ব্যবসায়ি তোফাজ্জল হোসেনের ছেলে। ওই ঘটনায় ব্যবসায়ি তোফাজ্জল হোসেনসহ তার পরিবারের ৫ সদস্য’র ৪ জনই আহত হয়েছিল। তাৎক্ষণিক নিহত হয়েছিল তাদের ৮ মাসের শিশু সন্তান ইয়াসিন। মঙ্গলবার সকাল দশটায় এক নং বাবুরাইল মুন্সিবাড়ি মসজিদে নিহত ফেরদৌসি বেগমের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। গত শুক্রবার ভোররাতে বাবুরাইল বটতলা এলাকায় ব্যবসায়ী তোফাজ্জল হোসেনের বাড়িতে এই মর্মান্তিক বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছিলো।
তোফাজ্জল হোসেনের খালাতো ভাই রাকিব উদ্দিন বলেন, গত শুক্রবার ভোর রাতের বিস্ফোরণে তোফাজ্জল হোসেন (৫০) ও তার স্ত্রী ফেরদৌসী বেগম (৩০), তাদের তিন সন্তান হালিমা বেগম (১১), মোহাম্মদ হোসেন (৯) ও আট মাসের শিশু সন্তান আহমেদ গুরুতর আহত হয়। ঘটনার পরেই মারা যায় শিশু আহমেদ হোসেন।
স্থানীয়দের অভিযোগ, এই এলাকার একটি ড্রেনের নিচ দিয়ে তিতাস গ্যাসের পাইপ লাইন রয়েছে। ওই লাইনের লিকেজ থেকেই তোফাজ্জল হোসেনের বাড়ির সেপটিক ট্যাংকের বিস্ফোরণ হয়েছে। একই সময়ে পাশের একটি বাড়ির সেপটিক ট্যাংকও বিস্ফোরণ হয়েছে, তবে কেউ হতাহত হননি।
এলাকার বাসিন্দা আবু তাহের হোসেন জানান, এই গ্যাস পাইপ লিকেজের ব্যাপারে ইতিপূর্বে তিতাস কর্তৃপক্ষকে বেশ কয়েকবার জানানো হয়েছে। তবে তারা সেটি মেরামতের ব্যবস্থা নেয়নি। যার কারণে বিভিন্ন পয়েন্টে লিকেজ থেকে নির্গত গ্যাসে মানুষের ফেলে দেয়া বিড়ি সিগারেটের আগুন থেকে প্রায়ই ছোটখাটো অগ্নিকাণ্ড ঘটে থাকে। মঙ্গলবারেও তিতাসের গ্যাস পাইপ লিক হয়ে গ্যাস নির্গত হতে দেখা গেছে।
তোফাজ্জল হোসেনের খালাতো ভাই রাকিব উদ্দিন বলেন, গত শুক্রবার ভোর রাতের বিস্ফোরণে তোফাজ্জল হোসেন (৫০) ও তার স্ত্রী ফেরদৌসী বেগম (৩০), তাদের তিন সন্তান হালিমা বেগম (১১), মোহাম্মদ হোসেন (৯) ও আট মাসের শিশু সন্তান আহমেদ গুরুতর আহত হয়। ঘটনার পরেই মারা যায় শিশু আহমেদ হোসেন।
স্থানীয়দের অভিযোগ, এই এলাকার একটি ড্রেনের নিচ দিয়ে তিতাস গ্যাসের পাইপ লাইন রয়েছে। ওই লাইনের লিকেজ থেকেই তোফাজ্জল হোসেনের বাড়ির সেপটিক ট্যাংকের বিস্ফোরণ হয়েছে। একই সময়ে পাশের একটি বাড়ির সেপটিক ট্যাংকও বিস্ফোরণ হয়েছে, তবে কেউ হতাহত হননি।
এলাকার বাসিন্দা আবু তাহের হোসেন জানান, এই গ্যাস পাইপ লিকেজের ব্যাপারে ইতিপূর্বে তিতাস কর্তৃপক্ষকে বেশ কয়েকবার জানানো হয়েছে। তবে তারা সেটি মেরামতের ব্যবস্থা নেয়নি। যার কারণে বিভিন্ন পয়েন্টে লিকেজ থেকে নির্গত গ্যাসে মানুষের ফেলে দেয়া বিড়ি সিগারেটের আগুন থেকে প্রায়ই ছোটখাটো অগ্নিকাণ্ড ঘটে থাকে। মঙ্গলবারেও তিতাসের গ্যাস পাইপ লিক হয়ে গ্যাস নির্গত হতে দেখা গেছে।