অনলাইন
গাজীপুরে তিন লাশ
স্ত্রী-সন্তানকে হত্যার পর আত্মহত্যা করে স্বামী
স্টাফ রিপোর্টার, গাজীপুর থেকে
৩১ মার্চ ২০২০, মঙ্গলবার, ১০:৪৫ পূর্বাহ্ন
গাজীপুরের পানিশাইল এলাকার একই ঘর থেকে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। নিহতরা হলনে- মোশারফ হোসনে (২৮), তার স্ত্রী হোসনে আরা (২২) ও দুই মাসের মেয়ে মোহিনী। তাদরে গ্রামের বাড়ি রংপুরের পীরগঞ্জ থানার ফকিরটরি গ্রামে। পুলিশের ধারণা, স্ত্রী ও শিশু সন্তানকে হত্যার পর স্বামী গলায় ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করেছে। পুলিশ তাদের মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কাশিমপুর থানার ওসি আকবর আলী খান জানান, মঙ্গলবার সকালে নগরের পানিশাইল সোনালী পল্লী এলাকার একটি ঘররে দরজা না খোলায় এবং ডাকাডাকির পরও কোন সাড়া না পেেয় প্রতিবেশীরা জানালা দিয়ে ঘরের ভেতরে উঁকি দেয়। এতে মোশারফকে ঘরের আড়ায় ঝুলে থাকতে এবং মা-মেয়েকে ঘরের মেঝে পড়ে থাকতে দেখে থানা পুলিশে খবর দেয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে ঘর থেকে তিনটি মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তিনি আরো জানান, এর আগে সোমবার রাতে মোশারফ হোসেন ঘরের ভেতরে গাঁজা সেবন করে। এ নিয়ে স্ত্রীর সঙ্গে তার ঝগড়া-বিবাদ হয়েছিল। ওই ঘরের ভেতর থেকে বিষের আলামত পাওয়া গেছে। এছাড়া ঘরের ভেতরে বিষের র্দুগন্ধ ও বমির আলামত পাওয়া গেছে। ধারণা করা হচ্ছে, স্ত্রী-সন্তানকে কৌশলে বিষ পান করিয়ে হত্যার পর মোশাররফ আত্মহত্যা করেছে। এলাকার সাদেক আলীর বাসায় ভাড়ায় থেকে মোশারফ রাজমস্ত্রিরি সহকারীর কাজ করতো।
নিহত হোসনে আরার ভাই মো. হাসান জানার, মোশারফ নিয়মিত নেশা করতনে। এজন্য হাতে টাকা না থাকলে ঘরের জনিসিপত্রও বেঁচে ফেলতেন। পারিবারিক কলহের জের এই ঘটনা হতে পারে বলে প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হলেও প্রকৃত ঘটনা বের করতে তদন্ত করে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ওসি আকবর আলী।
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কাশিমপুর থানার ওসি আকবর আলী খান জানান, মঙ্গলবার সকালে নগরের পানিশাইল সোনালী পল্লী এলাকার একটি ঘররে দরজা না খোলায় এবং ডাকাডাকির পরও কোন সাড়া না পেেয় প্রতিবেশীরা জানালা দিয়ে ঘরের ভেতরে উঁকি দেয়। এতে মোশারফকে ঘরের আড়ায় ঝুলে থাকতে এবং মা-মেয়েকে ঘরের মেঝে পড়ে থাকতে দেখে থানা পুলিশে খবর দেয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে ঘর থেকে তিনটি মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তিনি আরো জানান, এর আগে সোমবার রাতে মোশারফ হোসেন ঘরের ভেতরে গাঁজা সেবন করে। এ নিয়ে স্ত্রীর সঙ্গে তার ঝগড়া-বিবাদ হয়েছিল। ওই ঘরের ভেতর থেকে বিষের আলামত পাওয়া গেছে। এছাড়া ঘরের ভেতরে বিষের র্দুগন্ধ ও বমির আলামত পাওয়া গেছে। ধারণা করা হচ্ছে, স্ত্রী-সন্তানকে কৌশলে বিষ পান করিয়ে হত্যার পর মোশাররফ আত্মহত্যা করেছে। এলাকার সাদেক আলীর বাসায় ভাড়ায় থেকে মোশারফ রাজমস্ত্রিরি সহকারীর কাজ করতো।
নিহত হোসনে আরার ভাই মো. হাসান জানার, মোশারফ নিয়মিত নেশা করতনে। এজন্য হাতে টাকা না থাকলে ঘরের জনিসিপত্রও বেঁচে ফেলতেন। পারিবারিক কলহের জের এই ঘটনা হতে পারে বলে প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হলেও প্রকৃত ঘটনা বের করতে তদন্ত করে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ওসি আকবর আলী।