বাংলারজমিন
সরাইলে বাবার মৃত্যুর এক ঘণ্টা পর ছেলের মৃত্যু, এলাকায় আতংক
সরাইল (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
৩০ মার্চ ২০২০, সোমবার, ৯:৩২ পূর্বাহ্ন
সরাইলে পিতার মৃত্যুর মাত্র এক ঘণ্টা পরই ছেলের মৃত্যু হয়েছে। এ মৃত্যুকে ঘিরে এলাকায় নানা ধরনের আলোচনা চলছে। উপজেলার পানিশ্বর ইউনিয়নের সীতাহরণ গ্রামে সোমবার ভোর রাতে এ ঘটনাটি ঘটেছে। ভোর রাতেই গ্রামের কবরস্থানে তাদেরকে পাশাপাশি দাফন করা হয়েছে। নিহত পিতা হল সাত্তার মিয়া (৯০) ও ছেলে ফজলুল হক (৪০)।
পানিশ্বর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান দ্বীন ইসলাম বাবা-ছেলের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, সাত্তার মিয়া দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত নানান রোগে আক্রান্ত হয়ে আছেন। গত দুই বছর যাবত তিনি শয্যাশায়ী ছিলেন। সোমবার ভোরে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। এই খবর জানতে পেরে তার ছেলে ফজজুল হক হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে পড়েন। পরে তাকে পরিবারের সদস্যরা ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে নেয়ার পথে জেলার সদর উপজেলার সুহিলপুর নামক স্থানে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। ফজলুল হক পেশায় রিকশা চালক ছিলেন। বিষয়টি আমরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে জানালে তিনি উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তাকে অবহিত করেন। এ নিয়ে এলাকায় কোনো ধরণের সমস্যা নেই। বাবা-ছেলের মৃত্যু খবর পেয়ে প্রথমে এলাকায় করোনায় মৃত্যুর গুজব ছড়িয়ে যায়। পরে চিকিৎসক দল নিশ্চিত করার পর সব স্বাভাবিক হয়।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা নোমান মিয়া বলেন, খবর পেয়ে আমরা ওই গ্রামে মেডিকেল টিম পাঠিয়েছিলাম। তারা পিতা-পুত্রের বিষয়ে পরিবারের সাথে কথা বলেন। মেডিকেল টিম জানিয়েছে, ওই পরিবারে কারো সর্দি-জ্বর বা কাশি ছিল না। পিতার মৃত্যুর পর ছেলে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সরাইল উপজেলা নির্বাহী অফিসার এ. এস. এম. মোসা জানান, ঘটনাটি তিনি জেনেছেন। দুইজনেরই স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। ইতিমধ্যেই বাবা ছেলে দাফন সম্পন্ন হয়েছে।
পানিশ্বর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান দ্বীন ইসলাম বাবা-ছেলের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, সাত্তার মিয়া দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত নানান রোগে আক্রান্ত হয়ে আছেন। গত দুই বছর যাবত তিনি শয্যাশায়ী ছিলেন। সোমবার ভোরে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। এই খবর জানতে পেরে তার ছেলে ফজজুল হক হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে পড়েন। পরে তাকে পরিবারের সদস্যরা ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে নেয়ার পথে জেলার সদর উপজেলার সুহিলপুর নামক স্থানে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। ফজলুল হক পেশায় রিকশা চালক ছিলেন। বিষয়টি আমরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে জানালে তিনি উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তাকে অবহিত করেন। এ নিয়ে এলাকায় কোনো ধরণের সমস্যা নেই। বাবা-ছেলের মৃত্যু খবর পেয়ে প্রথমে এলাকায় করোনায় মৃত্যুর গুজব ছড়িয়ে যায়। পরে চিকিৎসক দল নিশ্চিত করার পর সব স্বাভাবিক হয়।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা নোমান মিয়া বলেন, খবর পেয়ে আমরা ওই গ্রামে মেডিকেল টিম পাঠিয়েছিলাম। তারা পিতা-পুত্রের বিষয়ে পরিবারের সাথে কথা বলেন। মেডিকেল টিম জানিয়েছে, ওই পরিবারে কারো সর্দি-জ্বর বা কাশি ছিল না। পিতার মৃত্যুর পর ছেলে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সরাইল উপজেলা নির্বাহী অফিসার এ. এস. এম. মোসা জানান, ঘটনাটি তিনি জেনেছেন। দুইজনেরই স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। ইতিমধ্যেই বাবা ছেলে দাফন সম্পন্ন হয়েছে।