খেলা
লিটনের বাসায় সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, অল্পের জন্য রক্ষা পেলেন স্ত্রী
স্পোর্টস ডেস্ক
৩০ মার্চ ২০২০, সোমবার, ৯:১৪ পূর্বাহ্ন
দুর্ঘটনার শিকার হয়েছেন জাতীয় দলের ক্রিকেটার লিটন দাসের স্ত্রী দেবশ্রী বিশ্বাস সঞ্চিতা। বাসার সিলিন্ডার বিস্ফোরণে আহত হয়ে অল্পের জন্য প্রাণে রক্ষা পেয়েছেন তিনি। গত পরশু ২৭শে মার্চ চা বানাতে গিয়েই দুর্ঘটনা ঘটে, অল্পের জন্য ভয়ঙ্কর বিপদ থেকে রক্ষা পান লিটন পত্নী।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায় সিলিন্ডার সংযোগে ছিদ্র থেকে বিস্ফোরণের সৃষ্টি। এমন ভয়াবহ পরিস্থিতিতে মুখের সামনের অংশ বাঁচাতে গিয়ে হাতের কিছু অংশ পুড়ে যায়, অন্যদিকে চুলের বেশিরভাগ অংশেও আগুন লাগে। বিষ্ফোরণের ফলে রান্নাঘরের কেবিনেটের কিছু অংশও ভেঙে পড়ে সঞ্চিতার শরীরের উপর।
সঞ্চিতা বলেন, ‘আমার কেমন লাগছে বোঝাতে পারব না। এটা ভুলে যাওয়াও এত সহজ হবে না। মৃত্যুর খুব কাছ থেকে ফিরে এসেছি। আমার জন্য দোয়া করবেন।’
শারীরিক অবস্থা কিছুটা উন্নতি হওয়ার পর গতকাল (২৯শে মার্চ) ফেসবুক পোস্টে ঘটনার বর্ণনা দিয়ে সঞ্চিতা লিখেছেন, ‘গত পরশুদিন আমি চা বানানোর জন্য রান্নাঘরে ঢুকি। গ্যাস অন করার পর একটু জ্বলেই নিভে যায়। এরপর বার্নারে আবার চাপ দিতেই বিস্ফোরণ হয়। নতুন বাসা হওয়ায় আমরা সিলিন্ডার (এলইপি গ্যাস) ব্যবহার করি, যদিও সেটা বাসার নিচেই থাকে। সিলিন্ডারের নিচের সমস্ত ক্যাবিনেট একসাথে বিস্ফোরণ হলে যেভাবে আগুন বের হয়ে সেভাবেই হচ্ছিল।’
তাৎক্ষনিক বুদ্ধিদীপ্ত সিদ্ধান্তে বড় ধরনের ক্ষতির হাত থেকে বেঁচে যান সঞ্চিতা। তিনি বলেন, ‘আমি আমার ডান হাত দিয়ে মুখ বাঁচানোর চেষ্টা করছিলাম যার কারণে ডান হাত বেশি পুড়ে গেছে। ঘুরে দাঁড়িয়েছিলাম বলে আমার পেছনে চুলেও আগুন ধরে যায়। কোনোমতে নিজেকে নিরাপদ করতে সক্ষম হই।’
রান্নার কাজে গ্যাস ব্যবহারের সময় সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান দুর্ঘটনার মুখ থেকে ফেরা সঞ্চিতা। তিনি বলেন, ‘আগের দিনই বুঝতে পারছিলাম গ্যাস শেষ হয়ে যাচ্ছে, কিন্তু তখনো কাজ করছিল দেখে গুরুত্ব দিচ্ছিলাম না। হয়ত শেষদিকের গ্যাস বের হয়ে এভাবে বিস্ফোরণ হয়েছে। সামনে হাত দিয়ে না ঘুরলে পুরো মুখই পুড়ে যেত। এখন আমাকে চুল কাটতে হবে। এটা কষ্টের, তবে আমি সামলে নিতে পারব। মুখে আগুন লেগে গেলে জানি না কী হত। সবাই ব্যবহার করার সময় সাবধান থাকবেন।’
পারিবারিক সূত্রে জানা যায় সিলিন্ডার সংযোগে ছিদ্র থেকে বিস্ফোরণের সৃষ্টি। এমন ভয়াবহ পরিস্থিতিতে মুখের সামনের অংশ বাঁচাতে গিয়ে হাতের কিছু অংশ পুড়ে যায়, অন্যদিকে চুলের বেশিরভাগ অংশেও আগুন লাগে। বিষ্ফোরণের ফলে রান্নাঘরের কেবিনেটের কিছু অংশও ভেঙে পড়ে সঞ্চিতার শরীরের উপর।
সঞ্চিতা বলেন, ‘আমার কেমন লাগছে বোঝাতে পারব না। এটা ভুলে যাওয়াও এত সহজ হবে না। মৃত্যুর খুব কাছ থেকে ফিরে এসেছি। আমার জন্য দোয়া করবেন।’
শারীরিক অবস্থা কিছুটা উন্নতি হওয়ার পর গতকাল (২৯শে মার্চ) ফেসবুক পোস্টে ঘটনার বর্ণনা দিয়ে সঞ্চিতা লিখেছেন, ‘গত পরশুদিন আমি চা বানানোর জন্য রান্নাঘরে ঢুকি। গ্যাস অন করার পর একটু জ্বলেই নিভে যায়। এরপর বার্নারে আবার চাপ দিতেই বিস্ফোরণ হয়। নতুন বাসা হওয়ায় আমরা সিলিন্ডার (এলইপি গ্যাস) ব্যবহার করি, যদিও সেটা বাসার নিচেই থাকে। সিলিন্ডারের নিচের সমস্ত ক্যাবিনেট একসাথে বিস্ফোরণ হলে যেভাবে আগুন বের হয়ে সেভাবেই হচ্ছিল।’
তাৎক্ষনিক বুদ্ধিদীপ্ত সিদ্ধান্তে বড় ধরনের ক্ষতির হাত থেকে বেঁচে যান সঞ্চিতা। তিনি বলেন, ‘আমি আমার ডান হাত দিয়ে মুখ বাঁচানোর চেষ্টা করছিলাম যার কারণে ডান হাত বেশি পুড়ে গেছে। ঘুরে দাঁড়িয়েছিলাম বলে আমার পেছনে চুলেও আগুন ধরে যায়। কোনোমতে নিজেকে নিরাপদ করতে সক্ষম হই।’
রান্নার কাজে গ্যাস ব্যবহারের সময় সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান দুর্ঘটনার মুখ থেকে ফেরা সঞ্চিতা। তিনি বলেন, ‘আগের দিনই বুঝতে পারছিলাম গ্যাস শেষ হয়ে যাচ্ছে, কিন্তু তখনো কাজ করছিল দেখে গুরুত্ব দিচ্ছিলাম না। হয়ত শেষদিকের গ্যাস বের হয়ে এভাবে বিস্ফোরণ হয়েছে। সামনে হাত দিয়ে না ঘুরলে পুরো মুখই পুড়ে যেত। এখন আমাকে চুল কাটতে হবে। এটা কষ্টের, তবে আমি সামলে নিতে পারব। মুখে আগুন লেগে গেলে জানি না কী হত। সবাই ব্যবহার করার সময় সাবধান থাকবেন।’
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]