বাংলারজমিন
মির্জাগঞ্জে হাট বাজারে জনসমাগম
মির্জাগঞ্জ (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
২৯ মার্চ ২০২০, রবিবার, ৬:৪৩ পূর্বাহ্ন
করোনা ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে ঘরে অবস্থান করা,জনসমাগম এড়িয়ে চলা ও সাপ্তাহিক হাট-বাজার না বসানোসহ বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞা থাকলেও উপজেলার বিভিন্ন স্থানে নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে সাপ্তাহিক হাট বসানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে ভাইরাস সংক্রমন প্রতিরোধে ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা চালানো হলেও নির্দেশনা মানছেন না ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা অনেক লোকজন।
জানা গেছে,করোনা ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে জরুরী প্রয়োজন ব্যতীত ঘর থেকে বের না হওয়া,জনসমাগম এড়িয়ে চলা,সাপ্তাহিক হাট-বাজার না বসানোর জন্যে স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে লিফলেট বিতরন ও মাইকিং করা হলেও নির্দেশনা অমান্য করে খেয়াল খুশি মতো হাট-বাজার বসানো হচ্ছে। রবিবার উপজেলা সদর সুবিদখালীতে সাপ্তাহিক হাট বসানো হয়েছে।এসকল হাট-বাজারে মাছ মাংস থেকে শুরু করে নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী ছাড়াও চা দোকান,কাপড়ের দোকান,হার্ডওয়্যার ও কসমেটিকসের দোকান খুলে চলছে বেচাকেনা। শুধুমাত্র স্থানীয় জনগনই না,যারা ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে এসেছেন তাদেরকে কেনাকাটা করতে দেখা গেছে সুবিদখালীর এই সাপ্তাহিক হাটে।প্রশাসনের নির্দেশনা উপেক্ষা করে হাট বসানোর ফলে জনসমাগম সৃষ্টি হওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন সচেতন মহল।
স্থানীয় বাসিন্দা সাইফুল ইসলাম ও মিজানুর রহমান বলেন,প্রশাসনের নাকের ডগায় নির্দেশনা অমান্য করে সুবিদখালী বন্দরে হাট বসানো এবং মানুষের অবাধ চলাচলে আমরা হতাশ হয়ে পড়েছি। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার নিদের্শনা অমান্য করে হাট বসিয়ে ভাইরাস ছড়ানোর আতুড় ঘর হিসেবে পরিণত করা হয়েছে।
সরকারী নির্দেশনা অমান্য করে ঢাকা সহ বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা অনেক মানুষ বাড়ির বাইরে বেড়িয়ে বিভিন্ন স্থানে গল্প-আড্ডায় মেতে উঠছেন।
সরকারী নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে এই অবস্থা চলতে থাকলে করোনার সংক্রমন রোধে ঘরে থাকার যে আহবান জানানো হয়েছে তা ব্যর্থ হওয়ার আশঙ্কা আছে মির্জাগঞ্জে। সংক্রমন প্রতিরোধে সাপ্তাহিক হাট বসানো বন্ধ করাসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা মানুষের অবাধ চলাচল রোধে স্থানীয় প্রশাসনের কঠোর নজরদারি সহ পটুয়াখালী জেলা শহরের সাথে সাথে মির্জাগঞ্জ উপজেলায় সেনাবাহিনীর টহল দেয়া জরুরী প্রয়োজন।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো.সরোয়ার হোসেন বলেন,সুবিদখালী বন্দরে সাপ্তাহিক হাট বসানোর সংবাদ পেয়ে থানা পুলিশের সহায়তায় হাট বন্ধ করা হয়েছে এবং নির্দেশনা অমান্য করায় ভ্রাম্যমান আদালত বসিয়ে চারজন ব্যবসায়ীকে চার হাজার টাকা অর্থদন্ড প্রদান করা হয়েছে।
জানা গেছে,করোনা ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে জরুরী প্রয়োজন ব্যতীত ঘর থেকে বের না হওয়া,জনসমাগম এড়িয়ে চলা,সাপ্তাহিক হাট-বাজার না বসানোর জন্যে স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে লিফলেট বিতরন ও মাইকিং করা হলেও নির্দেশনা অমান্য করে খেয়াল খুশি মতো হাট-বাজার বসানো হচ্ছে। রবিবার উপজেলা সদর সুবিদখালীতে সাপ্তাহিক হাট বসানো হয়েছে।এসকল হাট-বাজারে মাছ মাংস থেকে শুরু করে নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী ছাড়াও চা দোকান,কাপড়ের দোকান,হার্ডওয়্যার ও কসমেটিকসের দোকান খুলে চলছে বেচাকেনা। শুধুমাত্র স্থানীয় জনগনই না,যারা ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে এসেছেন তাদেরকে কেনাকাটা করতে দেখা গেছে সুবিদখালীর এই সাপ্তাহিক হাটে।প্রশাসনের নির্দেশনা উপেক্ষা করে হাট বসানোর ফলে জনসমাগম সৃষ্টি হওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন সচেতন মহল।
স্থানীয় বাসিন্দা সাইফুল ইসলাম ও মিজানুর রহমান বলেন,প্রশাসনের নাকের ডগায় নির্দেশনা অমান্য করে সুবিদখালী বন্দরে হাট বসানো এবং মানুষের অবাধ চলাচলে আমরা হতাশ হয়ে পড়েছি। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার নিদের্শনা অমান্য করে হাট বসিয়ে ভাইরাস ছড়ানোর আতুড় ঘর হিসেবে পরিণত করা হয়েছে।
সরকারী নির্দেশনা অমান্য করে ঢাকা সহ বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা অনেক মানুষ বাড়ির বাইরে বেড়িয়ে বিভিন্ন স্থানে গল্প-আড্ডায় মেতে উঠছেন।
সরকারী নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে এই অবস্থা চলতে থাকলে করোনার সংক্রমন রোধে ঘরে থাকার যে আহবান জানানো হয়েছে তা ব্যর্থ হওয়ার আশঙ্কা আছে মির্জাগঞ্জে। সংক্রমন প্রতিরোধে সাপ্তাহিক হাট বসানো বন্ধ করাসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা মানুষের অবাধ চলাচল রোধে স্থানীয় প্রশাসনের কঠোর নজরদারি সহ পটুয়াখালী জেলা শহরের সাথে সাথে মির্জাগঞ্জ উপজেলায় সেনাবাহিনীর টহল দেয়া জরুরী প্রয়োজন।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো.সরোয়ার হোসেন বলেন,সুবিদখালী বন্দরে সাপ্তাহিক হাট বসানোর সংবাদ পেয়ে থানা পুলিশের সহায়তায় হাট বন্ধ করা হয়েছে এবং নির্দেশনা অমান্য করায় ভ্রাম্যমান আদালত বসিয়ে চারজন ব্যবসায়ীকে চার হাজার টাকা অর্থদন্ড প্রদান করা হয়েছে।