বিশ্বজমিন
ভারতে করোনা সন্দেহে আত্মহত্যা
মানবজমিন ডেস্ক
২৬ মার্চ ২০২০, বৃহস্পতিবার, ২:৫৪ পূর্বাহ্ন
করোনা ভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন এমন সন্দেহে ভারতের কর্নাটকে ৫৬ বছর বয়সী এক ব্যক্তি গাছে উঠে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। তিনি যে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন এমনটা তাকে কেউ বলেনি। তিনি নিজেই সন্দেহ করেছেন আক্রান্ত হয়েছেন। ব্যাস, নিজেই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। মৃত ওই ব্যক্তির নাম গোপালকৃষ্ণ মিদিভালা। তিনি কর্নাটকের উদুপি তালুকের উপ্পুর গ্রামের বাসিন্দা। এ খবর দিয়েছে ভারতের সরকারি বার্তা সংস্থা পিটিআই।
সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে রিপোর্টে বলা হয়, গোপালকৃষ্ণের করোনা ভাইরাস সংক্রমিত হওয়ার বিশেষ কোনো লক্ষণই ছিল না। কিন্তু তিনি মঙ্গলবার দিবাগত রাত ২টার দিকে জেগে যান। কথা বলেন পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে। বুধবার সকাল ৫টার দিকে যখন পরিবারের অন্য সদস্যরা ঘুম থেকে জেগে যান, তারা দেখতে পান বাড়ির কাছেই একটি গাছের সঙ্গে ঝুলছে গোপালকৃষ্ণের মৃতদেহ। এর আগে বাড়ি থেকে উদ্ধার করা হয় তার লেখা একটি চিরকুট। তাতে তিনি বলেছেন, নিজেই জীবন বের করে দিচ্ছেন। কারণ তার সন্দেহ করোনা ভাইরাস সংক্রমণ হয়েছে তার। পাশাপাশি তিনি পরিবারের অন্যদেরকে নিরাপদ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন এতে।
স্থানীয়রা বলছেন, তিনি এর আগে তার বন্ধুদের একজনের কাছে জানিয়ে গেছেন যে, তার করোনা ভাইরাস সংক্রমণ ঘটেছে। এ নিয়ে তিনি ভীতসন্ত্রস্ত। পুলিশ বলেছে, এই ভয় থেকেই তিনি হয়তো এমন কঠিন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। গোপালকৃষ্ণ কেএসআরটিসির গাড়ির চালক বেশ কয়েক বছর। সম্প্রতি তাকে নতুন চালকদের একজন প্রশিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়।
সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে রিপোর্টে বলা হয়, গোপালকৃষ্ণের করোনা ভাইরাস সংক্রমিত হওয়ার বিশেষ কোনো লক্ষণই ছিল না। কিন্তু তিনি মঙ্গলবার দিবাগত রাত ২টার দিকে জেগে যান। কথা বলেন পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে। বুধবার সকাল ৫টার দিকে যখন পরিবারের অন্য সদস্যরা ঘুম থেকে জেগে যান, তারা দেখতে পান বাড়ির কাছেই একটি গাছের সঙ্গে ঝুলছে গোপালকৃষ্ণের মৃতদেহ। এর আগে বাড়ি থেকে উদ্ধার করা হয় তার লেখা একটি চিরকুট। তাতে তিনি বলেছেন, নিজেই জীবন বের করে দিচ্ছেন। কারণ তার সন্দেহ করোনা ভাইরাস সংক্রমণ হয়েছে তার। পাশাপাশি তিনি পরিবারের অন্যদেরকে নিরাপদ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন এতে।
স্থানীয়রা বলছেন, তিনি এর আগে তার বন্ধুদের একজনের কাছে জানিয়ে গেছেন যে, তার করোনা ভাইরাস সংক্রমণ ঘটেছে। এ নিয়ে তিনি ভীতসন্ত্রস্ত। পুলিশ বলেছে, এই ভয় থেকেই তিনি হয়তো এমন কঠিন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। গোপালকৃষ্ণ কেএসআরটিসির গাড়ির চালক বেশ কয়েক বছর। সম্প্রতি তাকে নতুন চালকদের একজন প্রশিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়।