অনলাইন
রোগ প্রতিরোধ বিষয়ে পড়ুয়া বাংলাদেশি কূটনীতিক কন্যার কানাডার ইউটিএসইউ জয়
কূটনৈতিক রিপোর্টার
২৬ মার্চ ২০২০, বৃহস্পতিবার, ১১:০০ পূর্বাহ্ন
ইউনিভার্সিটি অব টরন্টোর ছাত্র সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মুনতাকা আহমেদ প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন। প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) এর ভয়াল গ্রাস থেকে বাঁচতে দুনিয়াজুড়ে প্রয়োগ হওয়া একমাত্র মেডিসিন সোস্যাল ডিসটেন্স বা সামাজিক দূরত্ব প্রতিষ্ঠার ওই সময়ে অনলাইন ভোটিংয়ের মাধ্যমে ৩৮ হাজার শিক্ষার্থীর অরাজনৈতিক ওই সংগঠন তার নেতৃত্ব নির্বাচন করলো।
মানুষের স্বাস্থ্য বিশেষত করোনার মত অনাকাঙ্খিত মহামারি প্রতিরোধ বিষয়ে পড়ুয়া মুনতাকা (ইমিউনোলোজি এবং হেল্থ অ্যান্ড ডিসিজ মেজর সাবজেক্ট) তার ইউনিভার্সিটির নানা পর্যায়ে নেতৃত্ব দিয়ে আজ প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি বিগত সেশনে অন্যতম ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন। তাছাড়া মুনতাকা ইউনিভার্সিটি অব টরন্টোর বাংলাদেশ স্টুডেন্ট এসোসিয়েশনের মার্কেটিং কো ডিরেক্টর, মুসলিম স্টুডেন্ট এসোসিয়েশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট (ফিনান্স) এবং ইউনিভার্সিটি অব টরন্টো স্টুডেন্ট ইউনিয়ন ক্লাবের এক্সিকিউটিভ এসিস্ট্যান্ট হিসেবেও ক্যাম্পাসে নিজের যোগ্যতার স্বাক্ষর রেখেছেন। বিশ্বের ১৯৩টি দেশের শিক্ষার্থীদের প্রিয় ক্যাম্পাস ইউনিভার্সিটি অব টরন্টোর স্টুডেন্টস ইউনিয়নের সর্বোচ্চ পদের লড়াইয়ে মুনতাকাকে বেশ বেগ পেতে হয়েছে।
দ্য ভার্সিটি ডট কানাডার রিপোর্ট বলছে, প্রেসিডেন্ট পদে ৩ জন প্রার্থীর মধ্যে প্রথম রাউন্ডে ক্লোজ কনটেস্ট হয়। দ্বিতীয় রাউন্ডে একজন প্রার্থী ঝরে যায়। ফলে তৃতীয় রাউন্ডে দ্বিপক্ষীয় লড়াইয়ে প্রতিদ্বন্দ্বীকে বেশ বড় মার্জিনে হারিয়ে জয় পান বাংলাদশি কূটনীতিককন্যা মুনতাকা। তার ওই সাফল্যে ওন্টারিও রাজ্যের মূখ্যমন্ত্রী ডাগ ফোর্ডসহ টরন্টোর বিভিন্ন পর্যায় থেকে অভিনন্দন বার্তা আসছে বলে জানিয়েছে টরন্টোর বাংলাদেশ মিশন।
গত শনিবার (২১ মার্চ) দুপুর ১২টা থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হয়ে চলে ২৫শে মার্চ বিকেল ৫টা পর্যন্ত। শিক্ষার্থীরা ভোটাধিকার প্রয়োগ করে ২০২০-২১ সেশনের জন্য তাদের নেতা নির্বাচন করেন। ‘ইউনিভার্সিটি অব টরন্টো স্টুডেন্ট ইউনিয়ন’ এর মতো সম্মানজনক ফোরামে বাংলাদেশি কন্যার জয় পাওয়ায় ডায়াসফোরাও খুশি। অনেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এ নিয়ে উচ্ছাস প্রকাশ করছেন। তার প্রচারণাকালেও কমিউনিটি উচ্ছ্বসিত ছিল, যা বিজয়ে অনুপ্রেরণা হিসাবে কাজ করেছে। কানাডা প্রবাসী লেখক-সাংবাদিক শওগাত আলী সাগরের ফেসবুক প্রচারণাটি ছিল এমন- ‘মুনতাকার জন্য আমি প্রাণভরে শুভ কামনা জানাই। আপনাদেরও বলি, তার বিজয়ের জন্য শুভকামনা জানান। আমরা তাকে ভোট দিতে পারবো না, কিন্তু বাংলাদেশি একটি মেয়ের জন্য শুভাশীষও কী জানাতে পারবো না? অবশ্যই পারবো। আমি আরও একটি কাজ করবো, আমার চেনা-জানা ইউএফটির শিক্ষার্থী যারা আছেন, যাদের সন্তানরা ইউএফটিতে পড়াশোনা করেন তাদেরকে আমি মুনতাকার কথা বলবো। তার জন্য শুভাশীষ এবং ভোট চাইবো। আপনিও সেটি করতে পারেন। বাঙালি মেয়ে মুনতাকা ইউনিভার্সিটি অব টরন্টো স্টুডেন্ট ইউনিয়নের প্রেসিডেন্ট হবে- আমি তো সেই স্বপ্নে বিভোর হয়ে আছি। বেস্ট অব লাক মুনতাকা, তোমার জন্য অফুরান শুভ কামনা মা।’
মানুষের স্বাস্থ্য বিশেষত করোনার মত অনাকাঙ্খিত মহামারি প্রতিরোধ বিষয়ে পড়ুয়া মুনতাকা (ইমিউনোলোজি এবং হেল্থ অ্যান্ড ডিসিজ মেজর সাবজেক্ট) তার ইউনিভার্সিটির নানা পর্যায়ে নেতৃত্ব দিয়ে আজ প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি বিগত সেশনে অন্যতম ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন। তাছাড়া মুনতাকা ইউনিভার্সিটি অব টরন্টোর বাংলাদেশ স্টুডেন্ট এসোসিয়েশনের মার্কেটিং কো ডিরেক্টর, মুসলিম স্টুডেন্ট এসোসিয়েশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট (ফিনান্স) এবং ইউনিভার্সিটি অব টরন্টো স্টুডেন্ট ইউনিয়ন ক্লাবের এক্সিকিউটিভ এসিস্ট্যান্ট হিসেবেও ক্যাম্পাসে নিজের যোগ্যতার স্বাক্ষর রেখেছেন। বিশ্বের ১৯৩টি দেশের শিক্ষার্থীদের প্রিয় ক্যাম্পাস ইউনিভার্সিটি অব টরন্টোর স্টুডেন্টস ইউনিয়নের সর্বোচ্চ পদের লড়াইয়ে মুনতাকাকে বেশ বেগ পেতে হয়েছে।
দ্য ভার্সিটি ডট কানাডার রিপোর্ট বলছে, প্রেসিডেন্ট পদে ৩ জন প্রার্থীর মধ্যে প্রথম রাউন্ডে ক্লোজ কনটেস্ট হয়। দ্বিতীয় রাউন্ডে একজন প্রার্থী ঝরে যায়। ফলে তৃতীয় রাউন্ডে দ্বিপক্ষীয় লড়াইয়ে প্রতিদ্বন্দ্বীকে বেশ বড় মার্জিনে হারিয়ে জয় পান বাংলাদশি কূটনীতিককন্যা মুনতাকা। তার ওই সাফল্যে ওন্টারিও রাজ্যের মূখ্যমন্ত্রী ডাগ ফোর্ডসহ টরন্টোর বিভিন্ন পর্যায় থেকে অভিনন্দন বার্তা আসছে বলে জানিয়েছে টরন্টোর বাংলাদেশ মিশন।
গত শনিবার (২১ মার্চ) দুপুর ১২টা থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হয়ে চলে ২৫শে মার্চ বিকেল ৫টা পর্যন্ত। শিক্ষার্থীরা ভোটাধিকার প্রয়োগ করে ২০২০-২১ সেশনের জন্য তাদের নেতা নির্বাচন করেন। ‘ইউনিভার্সিটি অব টরন্টো স্টুডেন্ট ইউনিয়ন’ এর মতো সম্মানজনক ফোরামে বাংলাদেশি কন্যার জয় পাওয়ায় ডায়াসফোরাও খুশি। অনেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এ নিয়ে উচ্ছাস প্রকাশ করছেন। তার প্রচারণাকালেও কমিউনিটি উচ্ছ্বসিত ছিল, যা বিজয়ে অনুপ্রেরণা হিসাবে কাজ করেছে। কানাডা প্রবাসী লেখক-সাংবাদিক শওগাত আলী সাগরের ফেসবুক প্রচারণাটি ছিল এমন- ‘মুনতাকার জন্য আমি প্রাণভরে শুভ কামনা জানাই। আপনাদেরও বলি, তার বিজয়ের জন্য শুভকামনা জানান। আমরা তাকে ভোট দিতে পারবো না, কিন্তু বাংলাদেশি একটি মেয়ের জন্য শুভাশীষও কী জানাতে পারবো না? অবশ্যই পারবো। আমি আরও একটি কাজ করবো, আমার চেনা-জানা ইউএফটির শিক্ষার্থী যারা আছেন, যাদের সন্তানরা ইউএফটিতে পড়াশোনা করেন তাদেরকে আমি মুনতাকার কথা বলবো। তার জন্য শুভাশীষ এবং ভোট চাইবো। আপনিও সেটি করতে পারেন। বাঙালি মেয়ে মুনতাকা ইউনিভার্সিটি অব টরন্টো স্টুডেন্ট ইউনিয়নের প্রেসিডেন্ট হবে- আমি তো সেই স্বপ্নে বিভোর হয়ে আছি। বেস্ট অব লাক মুনতাকা, তোমার জন্য অফুরান শুভ কামনা মা।’