খেলা
‘আমরা অন্যের ক্ষতির কারণ না হই’
স্পোর্টস রিপোর্টার
২৬ মার্চ ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৮:১১ পূর্বাহ্ন
করোনা ভাইরাস সচেতনতায় ক্রিকেটারদের মধ্যে সবার আগে নিজেকে ‘গৃহবন্দি’ করেছেন মুমিনুল হক সৌরভ। টেস্ট দলের অধিনায়ক বাসা থেকেই বের হচ্ছেন না। কারো সঙ্গে দেখা করছেন না। বাসাতে জিম করছেন নিজেকে ফিট রাখতে। এমন নয় যে ভাইরাস আতঙ্কে দিন পার করছেন তিনি। দায়িত্ববোধ ও সচেতনতার কারণেই নিজেকে গৃহবন্দি করার সিদ্ধান্ত মুমিনুলের। দেশের এই ভয়াবহ পরিস্থিতিতে তিনি সকলের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন, একে অন্যের ক্ষতির কারণ না হতে। কারণ এই ভাইরাস ছোঁয়াচে। মুমিনুলের কথোপকথনের মূল অংশ তুলে ধরা হলো-
নিজের বাসাতেই থাকুন
নিজেকে গৃহবন্দি করে সব কিছু বন্ধ রেখেছেন মুমিনুল। তবে সরাসরি জানালেন এর কারণ ভয় নয়। মুমিনুল বলেন, ‘না, ভয় ঠিক না। নিজেকে ঘরে বন্দি রেখেছি সচেতনতার কারণে। আল্লাহ ভরসা, তিনিই আমাদের বিপদমুক্ত করবেন। তবে আল্লাহ আমাদের চোখ, কান, নাক দিয়েছেন, চিন্তা করার বুদ্ধি দিয়েছেন। তাই বিপদ থেকে বাঁচার পথগুলো আমাদেরই অনুসরণ করতে হবে। যেহেতু এটি ছোঁয়াচে রোগ তাই একে অপরকে যতটা এড়িয়ে চলা যায়। ধরুন, আমি সাবধান হলাম না। তাতে আমি আক্রান্ত হলে আমার আশেপাশের মানুষের ক্ষতি হবে। দেশের প্রতিটি মানুষের কাছে আমি অনুরোধ করবো, যতটা সম্ভব বাসায় থাকুন। নিজে আক্রান্ত হয়ে অন্যের ক্ষতির কারণ হবেন না।
আগে প্রতিরোধ পরে ক্রিকেট
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড বন্ধ রেখেছে সব ধরনের ক্রিকেট। সবার আগে স্থগিত হয় মুমিনুলদের পাকিস্তানে টেস্ট সিরিজের শেষ ম্যাচ। আগামী জুন-জুলাই পর্যন্ত আসন্ন সিরিজগুলোও স্থগিত হতে পারে পরিস্থিতির উন্নতি না হলে। মুমিনুল আপাতত ক্রিকেট নিয়ে ভাবছেন না। তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি করোনা ভাইরাসের যে পরিস্থিতি এতে করে ক্রিকেট বন্ধ থাকাই ভালো। আমি মনে করি, আগে আমাদের করোনা প্রতিরোধ করতে হবে। এরপর ভাববো ক্রিকেট নিয়ে।’
ক্ষতি পুষিয়ে নেয়া সম্ভব হবে
সারা বিশ্বেই ক্রিকেট বন্ধ। এ কারণে ক্রিকেটারদের আর্থিক ক্ষতির সঙ্গে মানসিক-শারীরিক ক্ষতি কম নয়। ঘরে বসে ফিটনেস ধরে রাখা কঠিন। তবে মুমিনুল মনে করে পরিস্থিতি ভালো হলে দ্রুত ক্ষতি পুষিয়ে নেয়া সম্ভব হবে। তিনি বলেন, ‘ক্রিকেট শুধু যে আমাদের এখানেই বন্ধ তা নয়। সারা বিশ্বে একই অবস্থা। খেলা শুরু হলে সব জায়গায় হবে। আমার বিশ্বাস মাঠে ফিরলে নিজেদের ফিট করতে সময় লাগবে না। আমি মনে করি না ক্ষতি যা হচ্ছে তা পুষিয়ে নেয়া কঠিন হবে। আমি মনে করি দ্রুত রিকভার করা সম্ভব হবে। আর কিছু বিষয় আছে এগুলোতে আমাদের হাত নেই। যা হবার তাই হবে। আল্লাহ ভরসা।’
নামাজ পড়ুন, আল্লাহর ওপর ভরসা রাখুন
করোনা ভাইরাসের এখনো কোনো প্রতিষেধক তৈরি হয়নি। বিশ্বে মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়েছে। বাংলাদেশও অনেকটা লকডাউনের পথে। এ অবস্থায় দেশের প্রতিটি মানুষকে মুমিনুল অনুরোধ করেছেন নিয়ম মেনে চলার। তিনি বলেন, ‘যারা মুসলিম তারা আল্লাহর ওপর ভরসা রাখুন। নিয়মিত নামাজ পড়ুন। এতে করে বারবার অজু করলেও আপনি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকবেন। আর প্রতিটি ধর্মেই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কথা বলা আছে। আমরা সেভাবেই চলি। সরকার যে নির্দেশনা দিয়েছে করোনা প্রতিরোধে যেমন মাস্ক পরা, সাবান দিয়ে হাত ধোয়া, যেখানে-সেখানে থুতু-কাশ না ফেলা এসব মেনে চলি।
নিজের বাসাতেই থাকুন
নিজেকে গৃহবন্দি করে সব কিছু বন্ধ রেখেছেন মুমিনুল। তবে সরাসরি জানালেন এর কারণ ভয় নয়। মুমিনুল বলেন, ‘না, ভয় ঠিক না। নিজেকে ঘরে বন্দি রেখেছি সচেতনতার কারণে। আল্লাহ ভরসা, তিনিই আমাদের বিপদমুক্ত করবেন। তবে আল্লাহ আমাদের চোখ, কান, নাক দিয়েছেন, চিন্তা করার বুদ্ধি দিয়েছেন। তাই বিপদ থেকে বাঁচার পথগুলো আমাদেরই অনুসরণ করতে হবে। যেহেতু এটি ছোঁয়াচে রোগ তাই একে অপরকে যতটা এড়িয়ে চলা যায়। ধরুন, আমি সাবধান হলাম না। তাতে আমি আক্রান্ত হলে আমার আশেপাশের মানুষের ক্ষতি হবে। দেশের প্রতিটি মানুষের কাছে আমি অনুরোধ করবো, যতটা সম্ভব বাসায় থাকুন। নিজে আক্রান্ত হয়ে অন্যের ক্ষতির কারণ হবেন না।
আগে প্রতিরোধ পরে ক্রিকেট
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড বন্ধ রেখেছে সব ধরনের ক্রিকেট। সবার আগে স্থগিত হয় মুমিনুলদের পাকিস্তানে টেস্ট সিরিজের শেষ ম্যাচ। আগামী জুন-জুলাই পর্যন্ত আসন্ন সিরিজগুলোও স্থগিত হতে পারে পরিস্থিতির উন্নতি না হলে। মুমিনুল আপাতত ক্রিকেট নিয়ে ভাবছেন না। তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি করোনা ভাইরাসের যে পরিস্থিতি এতে করে ক্রিকেট বন্ধ থাকাই ভালো। আমি মনে করি, আগে আমাদের করোনা প্রতিরোধ করতে হবে। এরপর ভাববো ক্রিকেট নিয়ে।’
ক্ষতি পুষিয়ে নেয়া সম্ভব হবে
সারা বিশ্বেই ক্রিকেট বন্ধ। এ কারণে ক্রিকেটারদের আর্থিক ক্ষতির সঙ্গে মানসিক-শারীরিক ক্ষতি কম নয়। ঘরে বসে ফিটনেস ধরে রাখা কঠিন। তবে মুমিনুল মনে করে পরিস্থিতি ভালো হলে দ্রুত ক্ষতি পুষিয়ে নেয়া সম্ভব হবে। তিনি বলেন, ‘ক্রিকেট শুধু যে আমাদের এখানেই বন্ধ তা নয়। সারা বিশ্বে একই অবস্থা। খেলা শুরু হলে সব জায়গায় হবে। আমার বিশ্বাস মাঠে ফিরলে নিজেদের ফিট করতে সময় লাগবে না। আমি মনে করি না ক্ষতি যা হচ্ছে তা পুষিয়ে নেয়া কঠিন হবে। আমি মনে করি দ্রুত রিকভার করা সম্ভব হবে। আর কিছু বিষয় আছে এগুলোতে আমাদের হাত নেই। যা হবার তাই হবে। আল্লাহ ভরসা।’
নামাজ পড়ুন, আল্লাহর ওপর ভরসা রাখুন
করোনা ভাইরাসের এখনো কোনো প্রতিষেধক তৈরি হয়নি। বিশ্বে মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়েছে। বাংলাদেশও অনেকটা লকডাউনের পথে। এ অবস্থায় দেশের প্রতিটি মানুষকে মুমিনুল অনুরোধ করেছেন নিয়ম মেনে চলার। তিনি বলেন, ‘যারা মুসলিম তারা আল্লাহর ওপর ভরসা রাখুন। নিয়মিত নামাজ পড়ুন। এতে করে বারবার অজু করলেও আপনি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকবেন। আর প্রতিটি ধর্মেই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কথা বলা আছে। আমরা সেভাবেই চলি। সরকার যে নির্দেশনা দিয়েছে করোনা প্রতিরোধে যেমন মাস্ক পরা, সাবান দিয়ে হাত ধোয়া, যেখানে-সেখানে থুতু-কাশ না ফেলা এসব মেনে চলি।