শিক্ষাঙ্গন
করোনা আতঙ্কে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধের দাবি এখনো বন্ধ হচ্ছে না নোবিপ্রবি
নোবিপ্রবি প্রতিনিধি
১৪ মার্চ ২০২০, শনিবার, ৬:২৫ পূর্বাহ্ন
দেশে করোনা ভাইরাস মহামারি আকার ধারণ না করলেও এরইমধ্যে সারাদেশে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। এই ভাইরাসের আক্রমন থেকে মুক্তি পেতে বিশ্ববিদ্যালয় ছুটি চেয়ে দাবি তুলেছে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) শিক্ষার্থীরা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয় ছুটি ঘোষণা করার দাবি তোলেন তারা।
চীনের উহানে প্রথমে শনাক্ত হওয়া করোনা ভাইরাস বিশ্বের বেশিরভাগ দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। এতে প্রতিনিয়ত মৃতের সংখ্যা বাড়ছে, বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যাও। বাংলাদেশেও এই ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব দেখা দিচ্ছে। শিক্ষার্থীদের মাঝে আতঙ্ক বিরাজ করলেও নিয়মিত চলছে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল কার্যক্রম। এ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালের বিভিন্ন ফেসবুক গ্রুপে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে নোবিপ্রবি শিক্ষার্থীরা।
এরইমধ্যে বুয়েটের শিক্ষার্থীরা অনির্দিষ্টকালের জন্য ক্লাসে না যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা ক্লাসে না যাওয়ার কথা জানিয়েছে। মিটিং-মিছিল, সভা-সেমিনার নিষিদ্ধ করেছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ও ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়। করোনা আতঙ্কের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হবে কিনা এ নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ধোঁয়াশা সৃষ্টি হয়েছে।
সচেতনতার বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুজীববিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. ফয়সাল হোসাইন বলেন, অধিক ছড়ানোর আগেই আমাদের সচেতন হওয়া উচিৎ। এ জন্য সকলকে লোকসমাগম এড়িয়ে চলতে হবে এবং মুখ থেকে হাত সাধ্যানুযায়ী দূরে রাখার এবং সবসময় পরিচ্ছন্নতা অবলম্বন করতে বলেন।
তিনি আরো বলেন, এটি খুব দ্রুতগামী একটি ভাইরাস। যা অল্প সময়ে খুব বেশি ছড়ায়। তাই এ ভাইরাস ছড়ানোর আগেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সমূহ বন্ধের ব্যাপারে সর্বোচ্চ মহলকে চিন্তা করতে হবে। কারণ একবার ছড়ানোর পর প্রতিষ্ঠান বন্ধ করা হলে তা শিক্ষার্থীদের মধ্য দিয়ে নিজেদের সমাজে ছড়ার মাধ্যমে ব্যাপক আকার ধারণ করবে।
এবিষয়ে তিনি বলেন, গ্রীষ্মকালীন ছুটি এগিয়ে আনলে প্রতিষ্ঠানগুলোর নিয়মিত কার্যক্রমে ব্যাহত হতে হবে না।
বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হবে কিনা জানতে চাইলে প্রক্টর প্রফেসর ড. নেওয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুর জানান, সার্বিক পরিস্থিতি চিন্তা করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে। তিনি বলেন, করোনা ভাইরাসকে কেন্দ্র করে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে হ্যান্ড স্যানিটাইজার উৎপাদন করা হবে। এবং বিশ্ববিদ্যালয়সহ নোয়াখালীবাসীর মাঝে বিনামূল্যে অথবা সুলভ মূল্যে প্রদান করা হবে। আগামীকাল এ নিয়ে একটি মিটিং ডাকা হয়েছে।
চীনের উহানে প্রথমে শনাক্ত হওয়া করোনা ভাইরাস বিশ্বের বেশিরভাগ দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। এতে প্রতিনিয়ত মৃতের সংখ্যা বাড়ছে, বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যাও। বাংলাদেশেও এই ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব দেখা দিচ্ছে। শিক্ষার্থীদের মাঝে আতঙ্ক বিরাজ করলেও নিয়মিত চলছে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল কার্যক্রম। এ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালের বিভিন্ন ফেসবুক গ্রুপে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে নোবিপ্রবি শিক্ষার্থীরা।
এরইমধ্যে বুয়েটের শিক্ষার্থীরা অনির্দিষ্টকালের জন্য ক্লাসে না যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা ক্লাসে না যাওয়ার কথা জানিয়েছে। মিটিং-মিছিল, সভা-সেমিনার নিষিদ্ধ করেছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ও ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়। করোনা আতঙ্কের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হবে কিনা এ নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ধোঁয়াশা সৃষ্টি হয়েছে।
সচেতনতার বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুজীববিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. ফয়সাল হোসাইন বলেন, অধিক ছড়ানোর আগেই আমাদের সচেতন হওয়া উচিৎ। এ জন্য সকলকে লোকসমাগম এড়িয়ে চলতে হবে এবং মুখ থেকে হাত সাধ্যানুযায়ী দূরে রাখার এবং সবসময় পরিচ্ছন্নতা অবলম্বন করতে বলেন।
তিনি আরো বলেন, এটি খুব দ্রুতগামী একটি ভাইরাস। যা অল্প সময়ে খুব বেশি ছড়ায়। তাই এ ভাইরাস ছড়ানোর আগেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সমূহ বন্ধের ব্যাপারে সর্বোচ্চ মহলকে চিন্তা করতে হবে। কারণ একবার ছড়ানোর পর প্রতিষ্ঠান বন্ধ করা হলে তা শিক্ষার্থীদের মধ্য দিয়ে নিজেদের সমাজে ছড়ার মাধ্যমে ব্যাপক আকার ধারণ করবে।
এবিষয়ে তিনি বলেন, গ্রীষ্মকালীন ছুটি এগিয়ে আনলে প্রতিষ্ঠানগুলোর নিয়মিত কার্যক্রমে ব্যাহত হতে হবে না।
বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হবে কিনা জানতে চাইলে প্রক্টর প্রফেসর ড. নেওয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুর জানান, সার্বিক পরিস্থিতি চিন্তা করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে। তিনি বলেন, করোনা ভাইরাসকে কেন্দ্র করে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে হ্যান্ড স্যানিটাইজার উৎপাদন করা হবে। এবং বিশ্ববিদ্যালয়সহ নোয়াখালীবাসীর মাঝে বিনামূল্যে অথবা সুলভ মূল্যে প্রদান করা হবে। আগামীকাল এ নিয়ে একটি মিটিং ডাকা হয়েছে।