শিক্ষাঙ্গন
চবিতে হল ভাংচুরের ৭ দিন পর তদন্ত কমিটি গঠন
চবি প্রতিনিধি
১১ মার্চ ২০২০, বুধবার, ৮:১৬ পূর্বাহ্ন
ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষের সময় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে স্যার এ এফ রহমান হল ভাঙচুর-লুটপাটের ঘটনার ৭ দিন পর তদন্ত কমিটি গঠন করেছে হল কর্তৃপক্ষ।আজ বুধবার(১১ মার্চ হলের প্রভোস্ট ড. কাজী এস এম খসরুল আলম কুদ্দুসী ০৪ সদস্য বিশিষ্ট এ কমিটি গঠন করে আগামী সাত কর্মদিবসের মধ্যে প্রভোস্ট বরাবর প্রতিবেদন জমা দিতে বলেন
বিষয়টি নিশ্চিত করে খসরুল আলম কুদ্দুসী মানবজমিনকে বলেন, ‘হল ভাঙচুরের ঘটনায় সার্বিক ক্ষয়ক্ষতি নিরুপণে চার সদস্যের এ তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।কমিটিকে হলের শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা -কর্মচারীদের কথা বলে আগামী ০৭ কর্মদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।হলের সিনিয়র আবাসিক শিক্ষক মো. ফারুক হোসেনকে আহবায়ক ও আবাসিক শিক্ষক, সহকারী অধ্যাপক সুদীপ্ত শর্মা, সহকারী অধ্যাপক মো. মহিউদ্দিন ও প্রভাষক কাজী রবিউল ইসলামকে সদস্য সচিব করে এ কমিটি গঠন করা হয়েছে।
উল্লেখ্য,২রা মার্চ আলাওল হলের একটি রুম দখলকে কেন্দ্র করে কনকর্ড ও বিজয় গ্রুপের দুই কর্মীর মধ্যে তর্কাতর্কির জেরে পরদিন মঙ্গলবার ও বুধবার দুই গ্রুপের মধ্যে বেশ কয়েকবার সংঘর্ষ হয়। এ ঘটনার রেশ ধরে ০৪ মার্চ দিবাগত রাতে স্যার এ এফ রহমান হলে অবস্থানরত বিজয় গ্রুপের ওপর আক্রমণ করে আ.জ.ম নাছিরের অনুসারীরা। ভাঙচুর করা হয় ৮০টিরও বেশি কক্ষ। যার ক্ষতির পরিমাণ আনুমানিক ২ লাখ টাকা বলে জানা যায়।অন্যদিকে রুম ভেঙে শিক্ষার্থীদের ল্যাপটপ, টাকা ও মূল্যবান জিনিসপত্র লুটপাট ও ৪টি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়। যার আনুমানিক মূল্য ৬ লাখ বলে জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
বিষয়টি নিশ্চিত করে খসরুল আলম কুদ্দুসী মানবজমিনকে বলেন, ‘হল ভাঙচুরের ঘটনায় সার্বিক ক্ষয়ক্ষতি নিরুপণে চার সদস্যের এ তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।কমিটিকে হলের শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা -কর্মচারীদের কথা বলে আগামী ০৭ কর্মদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।হলের সিনিয়র আবাসিক শিক্ষক মো. ফারুক হোসেনকে আহবায়ক ও আবাসিক শিক্ষক, সহকারী অধ্যাপক সুদীপ্ত শর্মা, সহকারী অধ্যাপক মো. মহিউদ্দিন ও প্রভাষক কাজী রবিউল ইসলামকে সদস্য সচিব করে এ কমিটি গঠন করা হয়েছে।
উল্লেখ্য,২রা মার্চ আলাওল হলের একটি রুম দখলকে কেন্দ্র করে কনকর্ড ও বিজয় গ্রুপের দুই কর্মীর মধ্যে তর্কাতর্কির জেরে পরদিন মঙ্গলবার ও বুধবার দুই গ্রুপের মধ্যে বেশ কয়েকবার সংঘর্ষ হয়। এ ঘটনার রেশ ধরে ০৪ মার্চ দিবাগত রাতে স্যার এ এফ রহমান হলে অবস্থানরত বিজয় গ্রুপের ওপর আক্রমণ করে আ.জ.ম নাছিরের অনুসারীরা। ভাঙচুর করা হয় ৮০টিরও বেশি কক্ষ। যার ক্ষতির পরিমাণ আনুমানিক ২ লাখ টাকা বলে জানা যায়।অন্যদিকে রুম ভেঙে শিক্ষার্থীদের ল্যাপটপ, টাকা ও মূল্যবান জিনিসপত্র লুটপাট ও ৪টি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়। যার আনুমানিক মূল্য ৬ লাখ বলে জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।